বৌদিকে জঙ্গলে নিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল দেওর। তিনি রাজি না হওয়ায় সে অ্যাসিডও ছোড়ে বলে অভিযোগ, যদিও তা গায়ে লাগেনি। পরে রেললাইনের ধারে সেই যুবকেরই দেহ মেলে। শনিবার দুপুরে বর্ধমানের কাঁকসায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম সুপ্রিয় দত্ত (৪০)। বাড়ি কাঁকসার পানাগড়ে। এসপি সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা জানান, দুর্গাপুরের বাজারে শাড়ি কিনে দেওয়ার নাম করে সুপ্রিয় তাঁর বৌদিকে বাড়ি থেকে নিয়ে বেরোন। রাজবাঁধের কাছে রাজকুসুম গ্রামের রাস্তায় জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গিয়ে সে বৌদিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তিনি রাজি না হলে সে তাঁর গলা টিপে ধরে, এমনকী অ্যাসিডও ছোড়ে বলেও অভিযোগ। তার বৌদি পালিয়ে এসে স্থানীয়দের সব জানান। গ্রামের বাসিন্দাদের আসতে দেখে সুপ্রিয় মোটরবাইক নিয়ে পালায়। গ্রামবাসীরা পুলিশে খবর দেন। কিছুক্ষণ পর রেললাইনের ধারে সুপ্রিয়র মৃতদেহ মেলে। লোকলজ্জায় সে আত্মঘাতী হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান।
|
মিনিবাসের ধাক্কায় জখম হলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দুপুরে দুর্গাপুরের বেনাচিতি বাজারে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন দুপুর ২টো নাগাদ সাইকেলে চেপে বেনাচিতি বাজার দিয়ে যাচ্ছিলেন লালমনি যাদব নামে ওই ব্যক্তি। হঠাত্ উখড়া থেকে প্রান্তিকাগামী একটি মিনিবাস তাঁর সাইকেলে পিছন দিক থেকে ধাক্কা মারে। সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় পড়ে যান লালমনিবাবু। বাসিন্দারা লালমনিবাবুকে গুরুতর আহত অবস্থায় দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠান। তাঁরা বেনাচিতি বাজারে যানজট নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পুলিশ এসে বিক্ষোভ তোলে।
|
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক তরুণের। শনিবার বিকেলে বর্ধমানের মানকর স্টেশনের কাছে ঘটনাটি ঘটে। মৃত নয়ন শেখের (১৮) বাড়ি দুর্গাপুরের আমরাইয়ে। এ দিন আপ অমৃতসর এক্সপ্রেসে হাওড়া থেকে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। যাত্রীদের দাবি, ট্রেনের দরজার বসে থাকার সময় ছিটকে আসা পাথরের আঘাতে নয়ন ট্রেন থেকে পড়ে যান। |