যুবক-খুনে হয়নি কিনারা
নিজস্ব সংবাদদাতা |
পঞ্চাননতলা লেনের গেস্ট হাউসে যুবক খুনের ঘটনায় বুধবার রাত পর্যন্ত কোনও কিনারা করতে পারেনি পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে গেস্ট হাউসের একটি ঘর থেকে রাকেশকুমার যাদব নামে এক যুবকের পচাগলা দেহ মেলে। পুলিশ জানায়, ওই যুবককে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে।
গেস্ট হাউসের সিসিটিভি-র ফুটেজ দেখে পুলিশ জানতে পারে, ১৩ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টায় এক যুবক ও যুবতীর সঙ্গে সেখানকার একটি ঘরে ঢোকেন রাকেশ। বিকেল ৫টা নাগাদ তিন জনই বেরিয়ে যান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার আগে ফিরে আসেন তাঁরা। পুলিশের দাবি, ১৩ তারিখ রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ রাকেশের দুই সঙ্গী ওই ঘরে তালা লাগিয়ে বেরিয়ে যান। গেস্ট হাউসের মালিককে সিসিটিভি-র সেই ফুটেজ দেখিয়েছে পুলিশ। পুলিশ তাঁর কাছ থেকে জানার চেষ্টা করছে, যে যুবক ১৩ তারিখ ঘর ভাড়া নেন, তিনিই রাকেশ কি না। রাকেশের দুই সঙ্গীর খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। লালবাজারের গোয়েন্দা সূত্রের খবর, অভিযুক্তদের খোঁজে বিহারের সমস্তিপুরেও তদন্তকারী অফিসারদের একটি দল পাঠানো হচ্ছে।
পুরনো খবর: গেস্ট হাউসে মিলল যুবকের পচাগলা দেহ
|
গাড়ির ধাক্কায় উড়ালপুল থেকে পড়ে গেলেন এক ব্যক্তি ও তাঁর মেয়ে। নিমতা নবনগরের বাসিন্দা অভয় পাল (৫৫) এ দিন রাত পৌনে ১০টা নাগাদ মোটরবাইকে নিমতার বাড়িতে ফিরছিলেন। পিছনে বসে ছিল তার ১৪ বছরের মেয়ে রিশিতা। বিরাটি উড়ালপুলে ওঠার পরেই পিছন থেকে একটি গাড়ি ওই মোটরবাইকটিকে ধাক্কা মারে। তাতেই উড়ালপুল থেকে প্রায় এক তলা বাড়ি সমান নিচুতে পড়েন অভয়বাবু। উড়ালপুলের উপর ছিটকে পড়ে রিশিতা। গুরুতর জখম দু’জনেই।
|
মাওবাদী সন্দেহে মহাত্মা গাঁধী রোড থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল গয়া পুলিশ। বিশেষ সূত্রে খবর পেয়ে গয়া পুলিশ বুধবার রাতে মহাত্মা গাঁধী রোডের গোপন ডেরা থেকে নেপালি যাদব নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। গয়া পুলিশের সুপার নিশান তিওয়ারি এ দিন জানান, নেপালি যাদব নামের ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নাশকতা, অপহরণ-সহ প্রায় ১২টি অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি কলকাতায় পালিয়ে আসে সে। পুলিশের অনুমান, অস্ত্র তৈরির বিভিন্ন অংশ কিনতেই কলকাতায় এসেছিল নেপালি। সে গয়ার জোনাল কমিটির কমান্ডার বলে গয়া পুলিশ সূত্রের খবর। |