-
ভাদ্র-শেষে আহিরণের মাঠ জুড়ে উৎসবের আভাস।
-
বরাবরই বছরের নানা বড় ঘটনা নিয়ে আলোকসজ্জা তৈরি করেন হুগলির চন্দননগরের শিল্পীরা। পুজোয় গোটা বাংলা তো বটেই, রাজ্যের
বাইরেও বহু জায়গায় যায় সেই আলো। সম্প্রতি ভয়ঙ্কর বন্যায় উত্তরাখণ্ড তথা কেদারনাথ মন্দির বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনাও বাদ পড়েনি। -
ধুনুচির দিন এসে গেল। উৎসবের মরসুমে ব্যস্ত শিকারপুরের শিশুশিল্পী।
-
এগরার মহাবিশ্রা গ্রামের ডোম পাড়ায় ২৫টি ডোম পরিবারের বাস। এ বার পাড়ার ছেলে রঘুনাথ মান্নার তত্ত্বাবধানে শহরের একটি
প্রসিদ্ধ দুর্গোপুজোর মণ্ডপসজ্জার কাজে হাত লাগিয়েছেন বাড়ির মেয়েরা। দুর্গাকে সাজানোর দায়িত্ব অবশ্য নিজের হাতেই রেখেছেন রঘুনাথ। -
বর্ধমানের টিকরহাটের শিল্পী দিলীপকুমার বসাক গত এক বছর ধরে ১৭৫টি বাতিল এক্স-রে প্লেট
দিয়ে তৈরি করছেন এই দুর্গা প্রতিমা। প্লেটগুলি রঙিন কাগজে মুড়ে ব্যবহার করছেন তিনি। -
বাঁকুড়ার মালাকার পরিবার প্রায় ৩০ বছর আগে আসানসোলে এসে ঠাকুরের মালা, গয়নার সাজ তৈরি করছেন। দুর্গাপুজোর মরসুমে
কাজের চাপ বেশি হয় বলে জানালেন শিল্পী দেবব্রত মালাকার। কলকাতা থেকে পুঁতি, চুমকি, শোলা, রঙিন কাপড় নিয়ে এসে কাজ করেন তাঁরা। -
আগমনীর আগমন... বালুরঘাটে।
-
সাগর সংসার। এই থিমের মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে সিউড়ির চৌরঙ্গী ক্লাবে।
-
পুজোর বাজারে খুদে খদ্দের। নিউ মার্কেটে।
-
পুজোর আর ঠিক এক মাস বাকি। কিন্তু আগমনীর আগমন ঘোষণা করে দিয়েছে প্রকৃতি। আগরতলায়।