টাকায় টান, পুজো ফিকে চাঁচলে |
পুজোর বাজেটের বড় অংশের জোগান আসত বেসরকারি অর্থ লগ্নি সংস্থাগুলি থেকে। যদিও সারদা কাণ্ডের জেরে এবার সেই সুযোগ নেই। ফলে বাজেটের সংস্থান নিয়ে মাথায় হাত মালদহের চাঁচলের পুজোর উদ্যোক্তাদের। বাজেটে টান পড়ায় অধিকাংশ পুজোর ক্ষেত্রে মণ্ডপ সজ্জার কাজ চলছে ধীরগতিতে। বিগ বাজেটের পুজো জৌলুস ধরে রাখতে না পারা তা নিয়ে সংশয়ে উদ্যোক্তারা। উদ্যোক্তার একাংশ শহরবাসীর উপর আগের তুলনায় কয়েক গুণ বাড়তি চাঁদার বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। মহকুমা সদর চাঁচলে পুজোর সংখ্যা ১৬টি। গত কয়েক বছর ধরেই চাঁচলে প্রায় ৪০টি বেসরকারি অর্থলগ্নি সংস্থা তাদের ব্যবসা শুরু করে। বর্তমানে সেই সংখ্যা তলানিতে ঠেকেছে। চাঁচলের পূর্বাচল ক্লাবের তরফে চাঁদা আদায়ে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলাদের সামিল করেছে। কমিটি সূত্রে জানানো হয়েছে, যুবকেরা চাঁদা তুলতে গেলে জুলুমের অভিযোগ ওঠার আশঙ্কা থাকে। মহিলারা সঙ্গে থাকলে সে আশঙ্কা কম। অনুরোধ-আর্জিতে বেশি চাঁদা আদায় হতে পারে বলে উদ্যোক্তাদের আশা। বিবেকানন্দ ক্লাবের পুজো কমিটির সম্পাদক স্বপন সরকার বলেন, “বাজেটে টান পড়েছে। সবেতেই কাটছাট করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে কিছুটা চিন্তায় রয়েছি।”
|
পুজো-আনন্দে দুঃস্থের পাশে |
দুর্গা পুজোর আনন্দে দুঃস্থদেরকে সামিল করতে শুক্রবার দিনভর তাঁদের সঙ্গে খাওয়া দাওয়া ও হইহই করে কাটালেন বালুরঘাটের কুমোর পাড়া গলির বাবু সোম, মিলন হোড়, তপন দাস, সুনু সাহা, বাপি দত্ত, চিন্টু ভকতের মত ১০ জন স্থানীয় যুবক। নিজেরা টাকা দিয়ে এ দিন সকাল থেকে রান্নার আয়োজন করেন। দুপুরে ২৫০ দুঃস্থকে চেয়ার টেবিলে বসিয়ে পাত পেড়ে খাওয়ানো হয়। মেনু সরু চালের ভাত, ডাল, সবজি, ছানার ডালনা। শেষ পাতে মিষ্টি ও বোঁদে। শেষে প্রত্যেকের হাতে তুলে দেওয়া হয় নতুন পোশাক।
|
দুষ্কৃতীদের গুলিতে আহত হলেন এক মাংস বিক্রেতা। শুক্রবার ইসলামপুর থানার মারোয়াগাঁও এলাকায়। পুলিশ জানায়, জখমের নাম আলি আখতার। তাঁর বাড়ি ইসলামপুর থানার গুঞ্জরিয়া এলাকায়। তাঁকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে এলাকার লোকজন হাসপাতালে ভর্তি করায়। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তাঁর কপালে গুলির চিহ্ন রয়েছে। তাঁকে কী কারণে কারা খুনের চেষ্টা করে তা পুলিশ জানার চেষ্টা করছে।
|
দুই সিপিএম সমর্থককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেস কর্মীদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার দুপুরে ইসলামপুর মাটিকুন্ডায়। সিপিএম জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য স্বপন গুহনিয়োগী বলেন, “পঞ্চায়েত ভোটের পরেও এলাকাতে সন্ত্রাস চালাচ্ছে কংগ্রেস।” যদিও পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেন কংগ্রেস নেতা জাকির হুসেন বলেন, “অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন। সিপিএম মিথ্যা প্রচার করছে।” |