নীতীশকে ছাড় কেন, হলফনামা চাইল হাইকোর্ট
শুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় এ বার কি জড়িয়ে যেতে পারেন নীতীশ কুমারও—এমনই প্রশ্ন ঘুরছে রাজনৈতিক মহলে। ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের সাম্প্রতিক নির্দেশের প্রেক্ষিতেই ওই আশঙ্কা ছড়িয়েছে। এ নিয়ে ২২ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ঘোষণা করেছে আদালত।
নীতীশ কুমার এবং জেডিইউ নেতা শিবানন্দ তিওয়ারির বিরুদ্ধে পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলা কেন রুজু করা হয়নি, আদালতে হলফনামা দিয়ে তা জানাতে সিবিআই-কে নির্দেশ দেওয়া দিয়েছেন বিচারপতি আর আর
প্রসাদ। মিথিলেশকুমার সিংহ নামে এক ব্যক্তির দায়ের করা মামলার শুনানিতে ২০ সেপ্টেম্বর ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মিথিলেশের দাবি, তথ্য জানার অধিকার সংক্রান্ত আইনে এ বিষয়ে সিবিআই-এর বক্তব্য তিনি জানতে চেয়েছিলেন। সিবিআই জানায়, নীতীশ এবং শিবানন্দের বিরুদ্ধে তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে। পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির ‘কিংপিন’ শ্যামবিহারী সিন্হার কাছ থেকে মেয়ের বিয়ের সময় ৫ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন শিবানন্দ। সিবিআইয়ের বক্তব্য, নির্বাচনের সময় নীতীশকেও ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছিল। উমেশ সিংহ নামে ভিজিল্যান্স দফতরের এক কর্মীর মাধ্যমে ওই টাকা দু’জনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। সিবিআই তদন্তকারীদের জেরায় এ কথা জানিয়েছিলেন উমেশ নিজেই। কিন্তু তা স্বত্ত্বেও তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও তদন্ত করা হয়নি। দু’জনকেই ‘ক্লিনচিট’ দেওয়া হয়।
হাইকোর্টের বক্তব্য, নীতীশ এবং শিবানন্দের কাছে টাকা পাঠানোর বিষয়টি জানার পর পশুখাদ্য মামলায় তাঁদের নামও অভিযুক্ত হিসেবে রাখা যেত। এটাই অপরাধমূলক ঘটনার তদন্তের নিয়ম।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.