গোপালপুর পঞ্চায়েতের এসইউসিআই সমর্থক সিদ্দিক সর্দারের (৩৫) খুনে মনিরুল সর্দার-সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করলেন তাঁর বাবা সাহিদ সর্দার। পুলিশ অবশ্য কাউকেই এখনও ধরতে পারেনি। জেলার পুলিশ সুপার প্রবীণকুমার ত্রিপাঠী বলেন, “সিদ্দিকের বিরুদ্ধেও খুনের অভিযোগ ছিল। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, সমাজবিরোধীদের পারস্পরিক বিবাদেই এই খুন।” শনিবার বিকেলে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন সিদ্দিক। এসইউসিআইয়ের অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এর জন্য দায়ী। জয়নগরের সাংসদ তরুণ নস্কর বলেন, “ওই এলাকায় আমাদের সংগঠন মজবুত ছিল। এ বার তৃণমূল জিতেছে। ওই এলাকায় আমাদের সংগঠন যারা ধরে রেখেছিল, সিদ্দিক তাঁদের মধ্যে এক জন। তাই তৃণমূল চক্রান্ত করে ওকে খুন করল।” সাহিদ সর্দারের অভিযোগ, “কয়েক দিন আগে জেল খেটে বাড়ি ফেরে মণিরুল সর্দার। আমতলার একটি ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ছিল সে।” এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, তৃণমূলের বিভিন্ন স্থানীয় সভায় তাকে দেখা গিয়েছে। এলাকায় সে তৃণমূল সমর্থক হিসেবে পরিচিত। সাহিদ সর্দারের দাবি, মণিরুলের সন্দেহ ছিল সিদ্দিকই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। তার পর থেকেই সিদ্দিককে সে খুনের হুমকি দিচ্ছিল বলে অভিযোগ। তিনি বলেন, “শনিবার কাকার সামনে ওই চারজনই সিদ্দিককে গুলি করে খুন করেছে।”
|
চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক ব্যক্তি। রবিবার সকালে শিয়ালদহ-ডায়মন্ড হারবার শাখার গুরুদাসনগর স্টেশনে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম শুভাশিস দাস (৪৩)। বাড়ি মন্দির বাজারের সিংহেশ্বর গ্রামে। রেল পুলিশের অনুমান, পারিবারিক অশান্তির জেরেই আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ব্যক্তি।
|
বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। মৃতদের এক জন ছাত্র। আহত হয়েছে তিন ছাত্রী। শনিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গার চাঁদপুর ভান্দুলাল এমকেএস স্কুলে এবং সন্দেশখালির বয়ারমারি এক নম্বরের খড়িঘাট গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম প্রশান্ত সরকার (১৩) এবং উত্তম সর্দার (৪২)। |