বানিওড়, বাউটিয়া পঞ্চায়েত এলাকার আদিবাসী গ্রামগুলির ৯৫৪টি পরিবারকে অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পে রেশনকার্ড বিলি করল জেলা প্রশাসন। শনিবার বানিওড় গ্রামে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওই কার্ড বিলি করা হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলাশাষক জগদীশপ্রসাদ মিনা, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ, জেলাপরিষদের সভধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরী প্রমুখ। সম্প্রতি ওই দুই এলাকায় সমীক্ষা চালিয়ে দেখা যায়, কয়েকটি পরিবারের রেশনকার্ড নেই। যাঁদের আছে তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই এপিএল। বিপিএল গ্রাহক কম। ওই সমীক্ষার ভিত্তিতে ৯৫৪টি পরিবারকে অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসার কথা ঘোষণা করা হয়।
এ দিকে, শুধু বানিওড়, বাঊটিয়া গ্রামে কেন? নলহাটি ১ ব্লকের আদিবাসী পরিবার বিশেষ করে হরিদাসপুর ও পাইকপাড়া পঞ্চায়েত এলাকায় আদিবাসীদের কেন বঞ্চিত রাখা হল? খাদ্য সরবরাহ দফতরের জেলা নিয়ামক বাপ্পাদিত্য চন্দ্র বলেন, “খয়রাশোল, রাজনগর, সিউড়ি ১ ব্লক, মহম্মদবাজার, নলহাটি ১, রামপুরহাট ১, মুরারই ১ এই সাতটি ব্লকের আদিবাসী পরিবারগুলির রেশন কার্ড সংক্রান্ত তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ চেয়ে পাঠিয়েছিল। আমরা পাঠিয়েও দিয়েছি। অনুমোদন মিললে কার্ড বিলি করব।”
|
গৃহনির্মাণের জন্য শনিবার রামপুরহাট মহকুমার মুরারই ১ ও নলহাটি ১ ব্লকে নিজভূমি নিজগৃহ প্রকল্পে পাট্টা বিলি করল জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর। মুরারই ১ ব্লকে ৪৯০ জন ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে ওই পাট্টা বিলি করা হয়। নলহাটি ১ ব্লকের ১৬৮টি পরিবারকে ৪ একর ৬৯ শতক খাস জমি বিলি করা হয়। উপভোক্তাদের মধ্যে যাঁদের সরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট নেই তাঁদের অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির টাকা দেওয়া হবে।
|
ক্যানালে তলিয়ে যাওয়া বধূর দেহ মিলল শনিবার। মৃতার নাম পূর্ণিমা মাহারা (৩৬)। সিউড়ির কুলেরা গ্রামে তাঁর বাড়ি। শুক্রবার ওই বধূ ময়ূরাক্ষ্মী মেন ক্যানালে স্নান করতে গিয়ে ভেসে যান। পরের দিন শাখা ক্যানাল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। |