আমরা ডা. সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্যের (‘বিদেশি ডাক্তার’, সম্পাদক সমীপেষু, ২৩-৯) সঙ্গে একমত। যাঁরা কোনও বিদেশি চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করাচ্ছেন, তাঁদের আমরা সব সময় বলি, চিকিৎসা শুরুর আগে তাঁরা যেন অবশ্যই দেখে নেন যে, সেই চিকিৎসকের কাছে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল কাউন্সিল-এর (আই এম সি) প্রয়োজনীয় অস্থায়ী মেডিক্যাল লাইসেন্স আছে কি না।
অরবিস ইন্টারন্যাশনাল সারা পৃথিবী জুড়ে অন্ধত্ব রোধ করার কাজ করে থাকে। এই সংস্থা যে দেশে কাজ করে, সেই দেশের আইন সম্পূর্ণত মান্য করেই চিকিৎসার কাজ করে। |
কলকাতায় ফ্লাইং আই হসপিটাল প্রকল্পের সূত্রে যে প্রশ্ন উঠেছে, তার উত্তরে জানাই, অরবিস ইন্টারন্যাশনালের হয়ে যে ডাক্তাররা কাজ করেন তাঁদের পরিচিতি এবং অভিজ্ঞতা সংক্রান্ত তথ্য আই এম সি’র কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। সেই তথ্য যাচাইয়ের পরেই আই এম সি এই প্রকল্পে কলকাতায় চিকিৎসা করার জন্য অরবিস ইন্টারন্যাশনালের ডাক্তারদের অস্থায়ী মেডিক্যাল লাইসেন্স দিয়েছে। ভারতে এই সংস্থা এই পদ্ধতিতেই কাজ করে থাকে। এই পদ্ধতি মানা না হলে আমাদের সঙ্গে যুক্ত ডাক্তাররা ভারতে আসবেন না। কাজের মানই আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আমাদের উদ্দেশ্য ভারতে আন্তর্জাতিক স্তরের ডাক্তারদের নিয়ে এসে ভারতীয় ডাক্তারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। এর আগে, অরবিস ট্রেনিং প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য ভারতীয় স্বেচ্ছাসেবী ডাক্তারদের বিদেশে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
রাহুল আলি। কান্ট্রি ডিরেক্টর, অরবিস ইন্ডিয়া, গুড়গাঁও, হরিয়ানা
|
ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে যাঁরা ভাঙচুর করলেন, সংবাদপত্রে তাঁদের মুখ লুকনো অথবা মুখ-ঢাকা চিত্র দেখলাম। যে আচরণ তাঁরা করেছেন, তার পর তাঁদের মুখ ঢাকা কেন?
কৃষ্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা-৩৩ |