হাতির মাংস খাওয়া রুখলেন পশুপ্রেমীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
কয়েকজন পশুপ্রেমী রুখে দাঁড়ানোয়, শেষ অবধি গুলিতে মৃত হাতির মাংস খাওয়া থেকে নিরস্ত হলেন গ্রামবাসীরা। পরে পুরোহিত ডেকে হাতির শেষকৃত্য করে তাকে কবর দেওয়া হল। ঘটনাটি ঘটেছে নগাঁও জেলায়। দুলু বরা নামে স্থানীয় পশুপ্রেমী সংগঠনের সদস্য জানান, আজ সকালে, ঘিলালোটা গ্রামে, হোদোই নদীর জলে গুলিবিদ্ধ হাতিটির মৃতদেহ গ্রামবাসীরা দেখতে পান। খবর পেয়ে পশুপ্রেমীরা সেখানে যান। পরীক্ষা করে দেখা যায়, হাতির মাথায় গুলির ক্ষত রয়েছে। আশপাশের গ্রামবাসীরা দাবি করতে থাকেন, তাঁদের হাতির মাংস খেতে দিতে হবে। কিন্তু, দুলুবাবু ও তাঁর সঙ্গীরা রুখে দাঁড়ান।
|
বন্ধ অস্থায়ী ভাগাড়
নিজস্ব সংবাদদাতা • আলিপুরদুয়ার |
শহরের ৪ ওয়ার্ডে অস্থায়ী ডাম্পিং গ্রাউন্ডে ময়লা ফেলার কাজ বন্ধ করলেন সিপিএম কাউন্সিলর। আলিপুর দুয়ার শহরের ওই ওয়ার্ডে বছর খানেক ধরে অস্থায়ী ভাবে শহরের আবর্জনা ফেলছিল পুরসভা। ওয়ার্ডের নির্বাচিত সিপিএমের কাউন্সিলর বহ্নি সাহা বলেন, “২০ ওয়ার্ডের ময়লা এখানে এক বছর ধরে ফেলা হচ্ছে। দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। দূষণ বেড়েছে। মশা মাছির উপদ্রব হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জিতলে আবর্জনা ফেলতে দেব না। সেই জন্য দলীয় পতাকা লাগিয়ে ময়লা ফেলতে বারণ করেছি।”
|
কেন্দ্রীয় বন মন্ত্রকের আপত্তিতে থমকে গেল অরুণাচলের থৌবাল বহুমুখী প্রকল্পের কাজ। প্রকল্প শুরু করার আগে পরিবেশ ও বনমন্ত্রকের কাছ থেকে যে সব ছাড়পত্র ও অনুমতি নেওয়া আবশ্যক ছিল, সে সব ঠিকমতো নেওয়া হয়নি বলেই অবিলম্বে প্রকল্পের কাজ থামিয়ে দিতে বলা হয়। থৌবাল প্রকল্প নিয়ে টি টুইথুং নামে এক পরিবেশপ্রেমী সুপ্রিম কোর্টের ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালে অভিযোগ দায়ের করেন। তারপরেই নড়েচড়ে বসে দিল্লি। কেন্দ্রীয় বনমন্ত্রকের নির্দেশ মেলার পরেই সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ দফতরকে কাজ থামাবার নির্দেশ দেয় রাজ্য সরকার। ১৯৮০ সালে পরিকল্পনা কমিশন এই প্রকল্পটি অনুমোদন করেছিল। এর আগে, ২০০৬ সালে কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রক এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। ২০০৭ সালে রাজ্য বন দফতরও প্রকল্পের কাজ বন্ধ করার আর্জি জানায়। কিন্তু রাজ্য সরকার কাজ থামায়নি।
|
শহরের মধ্যেই চিতাবাঘের আক্রমণে গুরুতর জখম হলেন এক রিকশচালক। ঘটনাটি ঘটেছে গুয়াহাটির পাণ্ডুতে। পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাতে সাড়ে ৮টা নাগাদ বাড়ি ফেরার পথে টেম্পলঘাটের কাছে একটি চিতাবাঘ গোপাল দাস নামে ওই ব্যক্তিকে আক্রমণ করে। তাঁর মাথা, মুখ ও বুকে আঘাত লেগেছে। স্থানীয় মানুষের চিৎকারে চিতাবাঘটি পালিয়ে যায়। জখম গোপালবাবুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। |