ছবি: দি অ্যাক্ট অব কিলিং
দেশ: ডেনমার্ক, নরওয়ে, ব্রিটেন
পরিচালক: জোশুয়া ওপেনহাইমার
সাল: ২০১২
আনোয়ার কঙ্গোকে আচমকা দেখলে মনে হয়, ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনও প্রাক্তন ক্রিকেটার। ঘন কোঁকড়া চুল পুরোটাই সাদা, চামড়ার কালো রঙে আয়েশে, আরামে থাকার চেকনাই! ড্রেস-সেন্স ফাটাফাটি। নেচে-গেয়ে-হুল্লোড় করে যে কোনও আড্ডা জমিয়ে দিতে পারে। নাতি-নাতনি নিয়ে আনোয়ারের ভরা সংসার। উপচে পড়া সুখ। তবু মাঝরাত্তিরে, ভয়ানক স্বপ্নে তার নিশ্চিন্ত ঘুম ভেঙে যায়। সেই সব দুঃস্বপ্নের গায়ে থকথকে কাঁচা রক্তের আঁশটে গন্ধ! দলা দলা মাংস, থ্যাঁতলানো শরীর ছড়ানো-ছেটানো! কনকনে এসি-ঘরেও আনোয়ার ঘামে ভিজে যায়। গলায় ভয়-পাওয়া ঘড়ঘড়ে বোবা-গোঙানির আওয়াজ ওঠে। কিন্তু এই দুপুর-রাতে কাদের গলা-পচা-আধপোড়া লাশ তাকে ছেঁকে ধরে? কেনই বা?
কারণ ১৯৬৫ সালে ক্ষমতা দখলের পর জেনারেল সুহার্তোর আয়োজনে গোটা ইন্দোনেশিয়া জুড়ে যে কমিউনিস্ট-খতম অভিযান চালানো হয়েছিল, আনোয়ার ও সঙ্গীরা ছিল তার পান্ডা। ১৯৬৫-৬৬: এই এক বছরে ইন্দোনেশিয়ায় পাঁচ, আট, দশ, না পনেরো, মোট কত লক্ষ মানুষ খুন হয়েছিলেন, তার হিসেব ইতিহাসবিদ্রা কষবেন! তবে আনোয়ার ক্যামেরার সামনে গর্ব-গর্ব লাজুক মুখে জানিয়েছে, সে নিজের হাতে অন্তত ১০০০ লোককে খুন করেছে! সে এক আশ্চর্য জমানা! যে যত খুন করতে পারে, শাসকদের কাছে তার তত কদর! আর যে পশ্চিমি দুনিয়া স্তালিন বা মাও-জমানার খুনখারাবি নিয়ে রাশি রাশি দলিল-দস্তাবেজ লিখে ফেলে, ইরাক-ইরান-লিবিয়া-সিরিয়াকে গণতান্ত্রিক সবক্ শেখানোর জন্য গলা ফাটায়, তারাও তখন বেমালুম চোখ বুজে ছিল। কারণ সুহার্তোর দৌলতে ইন্দোনেশিয়ায় যদি কমিউনিস্টদের কবর খোঁড়ার কাজটা হয়ে যায়, আখেরে লাভ তাদেরই।
পরিচালক তাঁর এই তথ্যচিত্রে কিন্তু ’৬৫-র গণহত্যার ইতিহাস শোনাতে বসেননি। তিনি বরং সেই খুনি-ব্যবস্থাটাকে বুঝতে চেয়েছেন, যা ওই গণহত্যার লজ্জা, পাপ, রক্তের দাগ লুকোতে চায় না। লাখ লাখ লাশের ওপর সময়ের মাটি চাপা পড়তে দেয় না। বরং চল্লিশ বছর ধরে ওই সব খুন, চিৎকার, আগুন, আতঙ্কের স্মৃতিকে দগদগে টাটকা রেখে দেয়! যাতে ওই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যাওয়ার কথা ভাবতেই মানুষের হাড় হিম হয়ে যায়! এই তথ্যচিত্রের ‘নায়ক’ তাই আনোয়ার। আর সহ-নায়ক তারই শাগরেদ হারমান কোটো। সিনেমা হলের টিকিট ব্ল্যাকার থেকে কী করে তারা কমিউনিস্ট-নিধন কাণ্ডের যন্ত্র হয়ে উঠল? আনোয়ার জানাচ্ছে, কমিউনিস্টরা বলত, হলিউডি ছবির আমদানি কমাতে হবে, শালারা আমাদের পেটে লাথি মারতে চাইত, আমরাও তাই কমিউনিস্ট পেলেই কেলিয়েছি! ছেঁদো যুক্তি। আসলে আনোয়াররা ছোট গ্যাংস্টার থেকে মাঝারি, তার পর বড় গ্যাংস্টার হতে চেয়েছে। তাদের ওই গুন্ডাবাহিনী, যার গালভরা নাম ‘প্যানক্যাসিলা’, তার অনেক পান্ডাই কোনও প্রদেশের গভর্নর কিংবা কেন্দ্রীয় সরকারের তালেবর মন্ত্রী হয়েছে!
গণহত্যার ইতিহাস না বলেও এই ছবিটা এ ভাবেই চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দেয়, সুহার্তোর সরকার আসলে মস্তান-মাফিয়া-গ্যাংস্টারদের সরকার, অতীত নিয়ে যাদের কোনও অনুতাপ, বিবেক-দংশন নেই। আর এখানে দাঁড়িয়েই পরিচালক আনোয়ারদের সঙ্গে একটা মজার খেলা শুরু করেন! তিনি ওদের অতীতের ওই সব খুন-অত্যাচার-ঘরে আগুন, এ সব দৃশ্যগুলোর রিমেক করতে বলেন। যেন একটা ফিচার-ছবি হচ্ছে! আনোয়াররাও সেই ফাঁদে পা দিয়ে দেয়। কখনও ওয়েস্টার্ন, কখনও গ্যাংস্টার বা কখনও মিউজিকাল ছবির ধরনে তারা শুরু করে হত্যার পুনরভিনয়, ‘দি অ্যাক্ট অব কিলিং’! টেবিলে বসে পা দুলিয়ে এলভিস প্রেসলি-র গান গাইতে গাইতে ওই টেবিলের পায়ার নীচে তারা কী করে একটা মানুষকে চটকে, পিষে, থেঁতো করত, আমরা দেখি। পিটিয়ে মারলে রক্ত-ফক্ত পড়ে জায়গাটা বড্ড নোংরা হয়ে যায় বলে, আনোয়ার কী ভাবে লোহার তার গলায় পেঁচিয়ে মানুষ মারার নতুন টেকনিক আবিষ্কার করে, আমরা জানতে পারি।
কিন্তু এই অভিনয়-অভিনয় খেলা বা খেলা-খেলা খুন আনোয়ারের কাছে শেষ অবধি আর খেলা থাকে না। খুনের রিমেক-এ ভূমিকা বদলে তাকে যখন শিকার সাজতে হয় আর তার গলাতেই পেঁচিয়ে ধরা হয় খুনি তার, সে তখন বুঝতে পারে মরার সময় লোকগুলো কতটা যন্ত্রণা পেয়েছিল! পরিচালক ওকে বলেন, ওদের যন্ত্রণাটা আরও অনেক বেশি ছিল। কারণ তুমি জানো এটা অভিনয়। ওরা জানত, তার-টা আর একটু চেপে বসলেই মৃত্যু! ছবির শেষ দৃশ্যে আনোয়ারকে দেখি তারই প্রিয় বধ্যভূমিতে। এত ক্ষণের স্মার্ট-ফুর্তিবাজ লোকটা ওয়াক তুলে বমি করছে! অনুশোচনা? না কি অনুশোচনার অভিনয়?

গত বুধবার শুরু হওয়া কলকাতা পুস্তক মেলায়, প্রথম কয়েক দিনের মতো আজও সারদার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। বর্তমানে জেলবন্দি সারদা-কর্তার অনুলিখিত আত্মজীবনী ‘আমি সুদীপ্ত বলছি’ এ বছর বইমেলায় আত্মপ্রকাশ করা মাত্র প্রথম দিনেই সব কপি নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ার রেকর্ড করে ফেলেছে। এ ছাড়া দেবযানীর লেখা ‘সারদা ও আমি’ এবং ‘আমি, আমরা, একটি অফিস কেবিন ও কয়েকটি খাবার টেবিল’ বই দুটি প্রকাশিত হয়েছে মাটিটাকা পাবলিশার্স থেকে। ওই স্টলে দুপুরবেলা গিয়ে দেখা গেল ভিড়ের সর্পিল লাইন তখনই শুরু হয়ে গেছে। এ ছাড়া ‘সারদার ইতিকথা’, ‘চিটফান্ড কী ও কেন’, ‘চিটফান্ডের সে কাল এ কাল’, ‘প্রশ্নোত্তরে চিটফান্ড’, ‘পকেট সারদা’, ‘আমি সারদাকে যেমন দেখিয়াছি’, ‘সুদীপ্ত: দ্য বস’, ‘প্লেনে ভয় কেন হয়’, ‘জনৈক এজেন্টের আত্মহনন’: প্রতিটি বইয়ের কাটতি মারকাটারি বলে গিল্ডের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ইন্দ্রজাল প্রকাশনীর কার্টুন সিরিজ ‘ছোটদের সারদা’ কেনার জন্য বাচ্চারা বাবা-মা’র হাত ধরে বেজায় টানাটানি করছে। বইটি কিনলে ফ্রি পাওয়া যাচ্ছে সুদীপ্ত-দেবযানীর মুখোশ। নতুন চ্যানেল ‘হোক্স টিভি’র স্টলে সারদা-ক্যুইজ ইভনিংয়ে ঠাসাঠাসি ভিড় ও উৎসাহ চোখে পড়েছে। ক্যুইজ-মাস্টারের ‘কোন হোটেল থেকে সারদা কর্তা গ্রেপ্তার হন?’, ‘গ্রেপ্তারের সময় পরনে কী রঙের প্যান্ট ছিল?’, ‘সি এম ডি-র মহিলা ব্রিগেডে কারা ছিলেন’ এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য লক্ষ লক্ষ হাত উঠছে। এরই মধ্যে বড্ড বেইজ্জত হয়েছেন কোন্নগর থেকে আসা বিপদতারণ সরখেল। তাঁর ক্লাস ফোরে পড়া মেয়ে ‘সারদা ও দেবযানী’ বইটি নিয়ে আসার আবদার জানিয়েছিল। তিনি ভুল করে ‘কচ ও দেবযানী’ বইটি কিনে বসেছেন। এখন দোকানদার বইটি ফেরত নিচ্ছেন না। আসল বইটি দিতে চার গুণ বেশি দাম চাইছেন। কারণ, শেষ খবর, সারদার বইগুলি সবই স্টলের বাইরে ব্ল্যাক হচ্ছে।

দশটা মেগা-সাইজের ভালমানুষি


চোরকে টর্চের আলো দেখিয়ে নিরাপদে
আলমারি অবধি পৌঁছে দিন

পিঠে পকেট বানিয়ে মানিব্যাগ
রাখুন, যাতে পকেট মারার সুবিধে হয়

হ্যাকার-কে ডেকে আপনার ইউজার
আই ডি, পাসওয়ার্ড বলে দিন

পরীক্ষার হলে টিচারকে ডেকে বলুন, স্যর, এই যে চোতা এনেছি


পাড়ার গুন্ডারা চাঁদা
চাইবার আগেই ব্ল্যাঙ্ক
চেক এগিয়ে দিন

বরের সেক্রেটারিকে আরও গাঢ় রঙের
লিপস্টিক উপহার দিন, যাতে বরের
গালে চুমুর দাগ আরও স্পষ্ট হয়


খেলার মাঠের ক্রিকেট বল উড়ে এসে
আপনার জানলার কাচ ভাঙার আগে
নিজেই লাঠি দিয়ে ভেঙে ফেলুন


ভিড় ট্রেনে হাতল ধরে পুরো ঝুলুন,
পাছে অন্যের পা মাড়িয়ে ফেলেন

হাউসফুল হলের সামনে
হাফ দামে টিকিট বেচুন

১০

পাঁঠা কাটার আগে ওর নামে মোটা টাকার ইনশিয়োরেন্স করিয়ে দিন, পাঁঠিকে নমিনি করুন

• কোর‌্ট চত্বর সরগরম, কার্টসি দুই উকিলের ওকালতি। স্বঘোষিত গডম্যান আশারাম বাপুর হয়ে রাম জেঠমালানি রাজস্থান কোর্টে বললেন, ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ তোলা নাবালিকা আসলে এক সাইকোলজিকাল ডিসঅর্ডার-এর শিকার, যে বিকৃতির বশে মেয়েমাত্রেই পুরুষের দিকে আকৃষ্ট হয়, একাকী দেখা করতে ধেয়ে যায়। আর নির্ভয়া-গণধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত অভিযুক্তদের উকিল এ পি সিং দিল্লিতে বললেন, তাঁর নিজের মেয়ে রাতবিরেতে স-বয়ফ্রেন্ড ঘুরলে ও বিয়ের আগে যৌনতা করলে তিনি তাকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারতেন। দুই বিবৃতিই যে কোনও কাণ্ডজ্ঞানবান নাগরিককে স্তম্ভিত করতে যথেষ্ট। জেঠমালানি স্বনামধন্য উকিল, দুর্দান্ত পেশাদারিতা দেখিয়েই আশারাম-কেস হাতে নিয়েছেন, অতএব তীব্র-তীক্ষ্ম যুক্তিতে প্রতিপক্ষকে ঢিট করবেন, স্বাভাবিক। তা বলে একটি মেয়েকে (এ ক্ষেত্রে আবার নাবালিকা) অস্বাভাবিক রোগী প্রমাণ করে তার চরিত্র-হননে নামবেন! ধর্ষিতা বা যৌন হেনস্তার শিকারের নাম-পরিচয়ের মতো তার ‘সেক্শুয়াল হিস্ট্রি’-ও (কিছু থাকুক না থাকুক) বলতে নেই, দুঁদে উকিল ভুলে গেলেন? অন্য জন তাবৎ ঔচিত্যবোধ জলে দিয়ে পুরুষতান্ত্রিক ফতোয়া-ব্যানার ঝোলালেন। বিব্রত বার কাউন্সিল শো-কজ ধরিয়েছেন, তাতে তাঁর তালিবানি বিশ্বাস বদলাবে কি?

• চিন-এ পিকিং ইউনিভার্সিটি ক্যানসার হাসপাতাল অ্যাড দিয়েছিলেন, ১৮-২৪ বছরের ‘ভার্জিন মেয়ে’দের রক্ত চাই। সেই নিয়ে খড়্গহস্ত কিছু প্রতিবাদী নারী সংগঠন। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) নিয়ে গবেষণার কাজে দরকার ‘বিশেষ’ এই রক্তের, ছোট্ট অ্যাড-এ অত খোলসা করে বলার পরিসর বা প্রয়োজন, ছিল না কোনওটাই। ফল তুমুল রাগ-বিরক্তি: কেন? পুরুষের রক্ত নয় কেন? শুধু ওই বয়সি মেয়েদেরই কেন? তা-ও ঠিক ছিল, ‘ভার্জিন মেয়ে’র রক্ত চাইছে কেন? ডাল মে পুংতান্ত্রিক কালা জরুর আছে। অতএব মুষ্টিবদ্ধ পথে হাঁট, হাসপাতালকে দে ধুয়ে টুইটারে। কে শুনবে গবেষক-যুক্তি, ওই ভাইরাসটা মূলত যৌন সংসর্গে বাহিত হয়, আর কমবয়সি ভার্জিন মেয়েদের রক্ত সেই ভাইরাসের অন্তরায় বলে ভাবা হচ্ছে, সেটাই পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে ওই রক্ত দরকার, তুকতাক-ড্রাকুলাগিরি চালাতে নয়। যেমন অমুক জীবাণুকে বুঝতে চাই পচা ক্ষত-কোষ, তমুক ব্যাকটিরিয়াকে যুঝতে নর্দমার পাঁক-জল, এ-ও তেমনই স্বাভাবিক। গোটা ব্যাপারটা শোনার-বোঝার ধৈর্যটুকু না রেখে আলটপকা ‘মেয়ে’, ‘ভার্জিন’ শব্দগুলোকে কানে ঠুসে র্যানডম হুজ্জত মচানোর পার্টিজান-গোষ্ঠী-স্বভাব ইউনিভার্সাল, ফের প্রমাণিত।
ইশ্শ্! কেন প্রোপোজ করলাম না! কেন 34B ধরলাম না!
কেন নাচলাম না বাঁচলাম না, চারলাম কিন্তু পাঁচলাম না!
জিন্দেগি চলে গেল 20-20 বছরের পার ইশ্শ্!
ছিপ নিয়ে গেল কোলাব্যাঙে, চিল তুলে নিল ফিশ!

অনুতাপ

১¶
তাপের অনুসরণ করে যে।
২¶
ভুল বানানের অণু থেকে যে তাপ নির্গত হয়।


যখন স্বপ্নগুলোর জায়গা নেয় আপশোস, তখন মানুষ সত্যিকারের বুড়ো হয়ে যায়।
জন ব্যারিমোর

জীবনে যা করেছি তা নিয়ে মানুষের আপশোস হয় না, যা করার সুযোগ ছিল কিন্তু করিনি, তাই নিয়ে হয়।
ক্যামেরন ডিয়াজ

আপশোস থেকেই যে কোনও শিল্পীর সেরা কাজ বেরিয়ে আসে।
সিলভেস্টার স্ট্যালোন

ইতিহাস আর কিছুই নয়, একটা বিরাট লম্বা আপশোস। সব কিছুই কী চমৎকার অন্য রকম হতে পারত!
চার্লস ডাডলি ওয়ার্নার







First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.