জওহর নবোদয় বিদ্যালয়ের কম্পিউটার স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা ছাত্রী নিগ্রহের অভিযোগের তদন্ত রির্পোট জমা পড়ল জেলাশাসকের কাছে। সম্প্রতি ওই রিপোর্ট জমা দেন তদন্ত কমিটি। জেলাশাসক তথা ওই স্কুলের চেয়ারম্যান তন্ময় চক্রবর্তী বলেন, “রির্পোট পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে শো-কজ করা হয়েছে। দরকার পড়লে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের একাংশ শারীরিক নিগ্রহ করার অভিযোগ তুলেছিল। অভিযোগ তুলেছিলেন অভিভাবকদের একাংশও। তার ভিত্তিতে তখন ওই শিক্ষককে স্কুল থেকে ছুটিতে পাঠানো হয়।
|
বাস ধর্মঘট হচ্ছে না
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া |
আজ বৃহস্পতিবার পুরুলিয়া ও বাঁকুড়া দুই জেলার বাস মালিকরা ধর্মঘটে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন। পুরুলিয়া বাস মালিক সমিতির সম্পাদক প্রতিভারঞ্জন সেনগুপ্ত বলেন, “কিছু দাবিদাওয়া নিয়ে আমরাও প্রথমে বাস ধর্মঘট সমর্থন করেছিলাম। কিন্তু জেলা পরিবহণ বোর্ডের সরকার মনোনীত প্রতিনিধি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশ্বাসে আমরা আপাতত ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছি।” বাঁকুড়া জেলাতেও বাস ধর্মঘট হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) মৌমিতা বসু।
|
ধর্ষণের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • বোরো |
দু’মাস আগে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে বুধবার বোরো থানায় অভিযোগ দায়ের করেন এক বধূ। সেই অভিযোগে ভোলানাথ মাহাতো নামের এক যুবককে এ দিন পুলিশ গ্রেফতার করে। বধূটির দাবি, ঘটনার সময়ে তাঁর স্বামী ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়ায় অভিযোগ করতে দেরি হয়। ধৃত অভিযোগ মানেননি।
|
লজে ছিনতাই
নিজস্ব সংবাদদাতা • বিষ্ণুপুর |
লজ ম্যানেজারের বুকে রিভলবার ঠেকিয়ে গলা থেকে সোনার চেন, টাকা ও দু’টি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠল বিষ্ণুপুরের বাইপাস এলাকায়। মঙ্গলবার রাতের ঘটনা। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
|
বড়জোড়া থেকে মেজিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র যাওয়ার রাস্তা ভেঙেচুরে যানবহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি খানাখন্দে মোড়াম ফেলা হয়। তাতে বেড়েছে ধুলো। দীর্ঘদিন ধরেই এমনই দুরাবস্থা। এই রাস্তা ধরে দুর্লভপুর হয়ে বাঁকুড়া ও রানিগঞ্জ যাওয়া যায়। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন কয়েকশো ছোট-বড় গাড়ি চলাচল করে। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ছাই ভর্তি ডাম্পারও চলে। রাস্তার দু’পাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় কল কারখানা। মাঝে মধ্যেই গর্তে পড়ে গাড়ি উল্টোচ্ছে। সাইকেলে এই রাস্তা ধরে প্রতিদিন যাতায়াত করেন কানাই কুণ্ডু ও অরুন মণ্ডল। তাঁদের কথায়, “আমরা কখনও এই রাস্তা ভাল অবস্থায় দেখিনি।” বাস চালক লঘু প্রামাণিকের ক্ষোভ, “গত সাত মাস ধরে রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে পড়েছে, যে গাড়ি চালানো কষ্টকর হয়ে উঠেছে। বড়জোড়ার বিডিও ইস্তেয়াক আহমেদ খান বলেন,‘‘রাস্তাটি পূর্ত দফতরের। আমি পূর্ত দফতরকে বলে আপাতত মোড়াম দিয়ে গর্ত ভরাট করিয়েছি। রাস্তা সংস্কারের টেন্ডার হয়ে আছে। আশা করি শীঘ্রই পূর্ত দফতর কাজ শুরু করবে।” |