মুখোমুখি...
বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে দেখা করি এয়ারপোর্ট লাউঞ্জে

পত্রিকা: আর্মিতে জয়েন করতে গিয়েছিলেন। ডিভোর্সের পরে বলিউডে এসে বোল্ড চরিত্রে অভিনয় করলেন। আবার এখন নিজেকে ভেঙেচুরে একেবারে অন্য রকমের একটা চরিত্রে কাজ করলেন আপনি। ঝুঁকি নিতে কি সব সময় ভাল লাগে?
মাহি: ইচ্ছে করে ঝুঁকি নিইনি কোনও দিন। জীবনে প্ল্যান করে কিছু করিনি। জাস্ট হয়ে গিয়েছে। এই যে ‘জঞ্জির’-এর রিমেকে মোনা ডার্লিং-এর রোলটা করলাম, আমি তো প্রথম থেকেই জানি যে নানা ধরনের রি-অ্যাকশন হবে। কেউ তারিফ করবেন। আবার কারও কারও একদম ভাল লাগবে না। আসল ব্যাপারটা কী বলুন তো? এক ধরনের রোল করতে বেশ বোরিং লাগে। একদিকে ‘গুলাল’, ‘দাবাং টু’ করেছি, অন্য দিকে করেছি নাসিরুদ্দিন শাহর সঙ্গে ‘মাইকেল’, মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে ‘গুলাব গ্যাং’, ইরফানের সঙ্গে ‘পান সিং তোমর’ আর রামগোপাল বর্মার ‘নট আ লাভ স্টোরি’। আমি চাই নানা ভাবে নতুন নতুন পরীক্ষা করতে।

পত্রিকা: পরীক্ষা তো এক রকম। তবে তা প্রায় প্রাণনাশক হয়ে গেলে তো গণ্ডগোল।
মাহি: একদম ঠিক। আপনি নিশ্চয়ই আমার চেন্নাই এয়ারপোর্টের ঘটনাটা বলছেন। আমি চণ্ডীগড়ে মানুষ। জাঠ পরিবারে বড় হয়েছি। হঠাৎ এনসিসি-তে ঢুকেছিলাম। তখন এনসিসি থেকে মেয়েদের আর্মি জয়েন করার জন্য বেশ উৎসাহ দেওয়া হত। সিলেকশনের পরে চেন্নাই গিয়েছিলাম। ওখানেই অ্যাক্সিডেন্টটা হয়। প্যারাসেলিং করছিলাম। হঠাৎ দড়িটা ছিঁড়ে গেল। আমার মাথাটা সোজা রানওয়েতে গিয়ে ধাক্কা খায়। পাঁচ মিনিট মতো জ্ঞান ছিল। তারপর একদম আনকনশাস। কী করে যে বেঁচে গিয়েছিলাম ... এখনও মির‌্যাকেলের মতো লাগে। মাথায় শুধু একটা ছোট ‘বাম্প’। কিন্তু আর্মির ব্যাপার। পুরো এক মাস হাসপাতালে ছিলাম।

পত্রিকা: আপনি কি চিরকালই বেশ বিদ্রোহী ধরনের নাকি?
মাহি: দেখুন, ছোট থেকে আমি হস্টেলে মানুষ। বরাবরই স্বাধীনচেতা।
পত্রিকা: আর তাই বোধহয়, বাড়ির অমতে বিয়ে করেছিলেন? এবং তা’ও কি না আপনার বাবার মৃত্যুর ঠিক পর পরই ...
মাহি: হ্যাঁ, তা করেছিলাম। হয়তো অবুঝ ছিলাম। বয়সই বা আমার তখন কত হবে? বড়জোর কুড়ি। বাড়ির মত ছিল না। এ দিকে বাবাও মারা গিয়েছেন। কিন্তু আমি শুনিনি। সেটাই আমার জীবনের একটা মস্ত অভিশাপ। এই নয় যে আমার স্বামী খুব খারাপ ছিলেন। কিন্তু এখন ফিরে দেখলে মনে হয়, অত তাড়াহুড়ো করা উচিত হয়নি। তখন বাড়ির সবার সঙ্গে থাকাটা আমার জরুরি ছিল। এক্কেবারে বোকার মতো কাজ করেছিলাম।

পত্রিকা: বিয়েটাও তো টেকেনি ...
মাহি: না। দেড়-দু’বছর টিকেছিল। তবে এটা বলব, আমার স্বামী কিন্তু খারাপ মানুষ ছিলেন না। তিনি যে আমাকে মারধোর করতেন, তা’ও নয়। কিন্তু আমি মনে করি, সব ব্যাপারে মতের অমিল হলে বিয়ে টিকিয়ে রাখার কোনও মানে নেই। আমার মা আমাকে শক্ত হতে খুব সাহায্য করেছিলেন। মা চেয়েছিলেন, যাতে চণ্ডীগড়েই আমি থাকি। এ দিকে আমার মন পড়েছিল অভিনয়ে। তাই চলে এলাম মুম্বই। বাড়ি থেকে একটা টাকাও নিইনি। তখন ছোটখাট রোল করতাম। হয়তো সিরিয়াল। কিংবা নাটকে। তারপর একদিন এক জন্মদিনের পার্টিতে অনুরাগ কাশ্যপের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। উনি বলেছিলেন ...

পত্রিকা: ... আপনার সঙ্গে সুচিত্রা সেনের মিল আছে। তাই ‘দেব ডি’-তে আপনাকে পারো হিসেবে নিতে চান ...
মাহি: একদম তাই।

পত্রিকা: এই যে বলা হয়, বলিউডে বিবাহিত মহিলাদের জায়গাটা খুব কম, সেটা কি ঠিক? ডিভোর্সি হিসেবে প্রথম কাজে নামতে কি কোনও অসুবিধে হয়েছিল?
মাহি: আমি কোনও দিন কিছু অসুবিধে ভোগ করিনি। অন্তত আমার মুখের ওপর কেউ এ নিয়ে কোনও কথা বলেনি। সেপারেশন চলাকালীন আমি ‘দেব ডি’র শ্যুটিং করতে চণ্ডীগড়ে গিয়েছিলাম। এটা ঠিক যে, তখন ওখানকার কেউ কেউ হয়তো ইচ্ছে করেই অনুরাগের কানে কিছু কথা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমি তো আগের থেকেই অনুরাগকে সব কথা বলে দিয়েছিলাম। তবে ইন্ডাস্ট্রি আমার প্রতি বেশ সদয়ই ছিল।

পত্রিকা: কিন্তু মিডিয়া তো সব সময় সহৃদয় ছিল না...
মাহি: দু’বার বেশ কষ্ট পেয়েছি। তবে এটা নয় যে, মিডিয়া আমাকে নিয়ে সব সময় ভাল কথা লিখবে এমনটা আমি আশা করি। এই তো একটা ফিল্ম ম্যাগাজিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ওরা লিখেছিল, আমার মেকআপটা ভাল হয়নি। সত্যিই ভাল হয়নি। তাই আমার তাতে কিছু খারাপ লাগেনি। কিন্তু খুব খারাপ লেগেছিল তখন, যখন আমার বাবার মাদকাসক্তি নিয়ে যা তা লিখে দিল। আর খারাপ লেগেছিল, পরিচালক তিগমাংশু ধুলিয়া আর আমাকে জড়িয়ে লেখাগুলো। দেখুন, আমার বাবা পনেরো বছর আগে মারা গিয়েছেন, তাঁর মন্তব্য কী করে লেখায় ব্যবহার করা হয়েছিল, বলুন তো?

পত্রিকা: কী হয়েছিল আপনার বাবার?
মাহি: বাবা মানুষ হিসেবে খুব ভাল ছিলেন। উচ্চশিক্ষিত। আমার মা’ও তাই। কিন্তু বাবা যে মুহূর্তে মদ খেতেন, একেবারে পালটে যেতেন। যাতে ওই সব কাণ্ড দেখতে না হয়, তাই মা আমায় হস্টেলে পাঠিয়ে দেন। বাবার সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অদ্ভুত ছিল। কত লোকের যে বাবা উপকার করেছেন, আজও অনেকে সে কথা বলেন। তবে ছোট্ট থেকে বাবার সঙ্গে আমি অ্যাটাচড ছিলাম না। বাবা মদ্যপ অবস্থাতে যে ভাবে কথা বলতেন, সেটা আমার ভাল লাগত না। পাশের বাড়ির লোকেরা এ নিয়ে মন্তব্য করত। মা বলতেন, মদ খাওয়ার হয় খাও কিন্তু একটা লিমিট রেখে। হঠাৎ একদিন নিজের অফিসে বাবার হার্ট অ্যাটাক হয়। তাতেই উনি মারা যান।

পত্রিকা: আপনি নিজে এই রকম অনেক চরিত্র করেছেন, যেখানে চরিত্রটা মদ্যপ। যেমন ‘দেব ডি’, ‘সাহেব বিবি অউর গ্যাংস্টার রিটার্ন্স’ ...। তখন কি নিজের জীবনের অনুভূতি আপনাকে ছুঁয়ে যায়?
মাহি: আমার বাবাকে অফিসে চোখের সামনে চলে যেতে দেখেছি। আজও কোনও সেনসিটিভ দৃশ্য করতে গেলে আমাকে একবার শুধু ওই মুহূর্তের কথা মনে করতে হয়। তখন চোখের জল আটকে রাখতে পারি না।

পত্রিকা: জীবনের এত ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে আপনি কি জীবন থেকে কিছু ছেঁটে ফেলেছেন?
মাহি: আমি সেনসিবল মানুষ। আমি মদ খেলেও নিজে জানি যে লিমিটটা কোথায়। প্রেমে এখনও বিশ্বাস আছে আমার। বিয়েতেও।

পত্রিকা: কোনও দিন মা’কে জিজ্ঞেস করেছেন, কেন তিনি এত ঝুটঝামেলার মধ্যেও বিয়েটা টিকিয়ে রেখেছিলেন? আপনি নিজে তো তা করেননি...
মাহি: আমার আর আমার ভাইদের জন্য মা এটা করতে বাধ্য হয়েছিলেন। হয়তো আমরা না থাকলে মা বাড়ি ছেড়ে চলে যেতেন। আজ আমার ভাইয়েরা আমেরিকাতে সেটেলড্। মা’ও ওদেশেই থাকেন।

পত্রিকা: জাঠ রক্ষণশীল পরিবারে মানুষ হয়ে বোল্ড রোলে অভিনয় করতে অসুবিধা হয়নি?
মাহি: না। অভিনয় আমার প্রাণ। ভাইরা প্রথম প্রথম আমার মুম্বই যাওয়াটা পছন্দ করেনি। ওরা চেয়েছিল আমি আমেরিকা চলে যাই। ওখানে গিয়ে বিয়ে করি। কিন্তু ওরা কোনও দিন আমার সিদ্ধান্তে নাক গলায়নি। এখন যে যাই বলুক আমি জানি আমার ভাইরা আমাকে নিয়ে বেশ গর্বিত। মাঝে মধ্যে ঠাট্টা করে বলে যে এমন ছবি যেন করি যাতে ‘এ সার্টিফিকেট’ নেই। যাতে আমার ভাইপোরা আমার ছবি দেখতে পারে।

পত্রিকা: এই যে বললেন তিগমাংশু ধুলিয়ার সঙ্গে আপনাকে জড়িয়ে গুজব রটানো হয়েছে...
মাহি: হ্যাঁ, হয়েছে তো। এতে রাগ হয়েছে ঠিকই। আপনি কি জানেন যে ‘সাহেব বিবি অউর গ্যাংস্টার রিটানর্স’ মুক্তি পাওয়ার পরে আমার তিশু স্যর-এর সঙ্গে একবারও কথা হয়নি? আমি বার বার একটা কথা বলি। ইন্ডাস্ট্রিতে আমাকে অনুরাগ জন্ম দিয়েছেন। আর তিশু স্যর আমাকে লালন করেছেন। আমি তিশু স্যর-এর পরিবারের সবাইকে চিনি। ওঁরাও আমাকে চেনেন। তাই কোনও অসুবিধা হয়নি। তবে এটা তো ঠিক, এই রকম লেখা হলে যে কোনও পরিচালক ভাবতেই পারেন যে কী দরকার আবার ওই হিরোইনের সঙ্গে কাজ করে বিতর্কে জড়ানোর? এতে তো হিরোইনেরই ক্ষতি হয়। ‘বুলেট রাজা’-তে আমি একটা নাচ করেছি। তিশু স্যর হঠাৎ একদিন আমাকে ফোন করে শুধু বলেন, ‘মাহি গানা করোগি?’ আমি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যাই। আমার জন্য স্পেশালি কিছু দৃশ্য লিখেছিলেন উনি।

পত্রিকা: আচ্ছা, এই যে মোনা ডার্লিং করলেন, তাতে নিশ্চয়ই জানতেন যে বিন্দুর সঙ্গে আপনার তুলনা করা হবে?
মাহি: হ্যাঁ জানতাম। তবে অদ্ভুত কাণ্ড দেখুন, আমি যা ছবি করেছি বেশির ভাগই কারও না কারও সঙ্গে তুলনা ছিল। তা সে ‘দেব ডি’ হোক কী ‘সাহেব বিবি অউর গুলাম’। আমি তাই ওই নিয়ে ভাবি না।

পত্রিকা: কেউ কি এটা প্রশ্ন করেছিলেন যে ‘ডন’-এর রিমেকে করিনা কপূর যে ভাবে হেলেনের ভূমিকায় অভিনয় করলেন, তার থেকে আপনার বিন্দুর চরিত্রে ‘জঞ্জির’-এ অভিনয়টা বেশি জোরালো কিনা?
মাহি: কোথায় যেন ওটা পড়লাম। করিনা আর আমার তুলনা কেন? করিনা যেটা ‘ডন’-এ করেছে সেটাও তো হেলেনজির কাজের থেকে আলাদা। আমি তো করিনার দারুণ ফ্যান। বেশ অন্য রকম ভাবে কাজ করেছে ও। লোকে আমাকে সব সময় সিম্পল ভারতীয় পোশাক পরে দেখতে অভ্যস্ত ছিল। মোনা ডার্লিং-য়ে আমি নিজেকে একদম ভেঙেছি। তবে এটা সাইন করার সময় আমি জানতাম যে এই ছবিটায় কিন্তু আমার সাংঘাতিক কিছু করার নেই।

পত্রিকা: এই যে সব সময় তুলনামূলক আলোচনার মধ্যে আপনি পড়ে যান। বিরক্ত লাগে না?
মাহি: কিন্তু কার কার সঙ্গে তুলনা হচ্ছে, সেটা তো ভাবুন। তিশু স্যর একবার বলেছিলেন আমাকে দেখলে নাকি নূতনের মতো লাগে। আমি এটাই ভাবি যে এই সব সাংঘাতিক ভাল অভিনেত্রীদের সঙ্গে তুলনা করাটাও তো একটা ভাগ্যের ব্যাপার। আমি তো ইন্ডাস্ট্রিতে মাত্র পাঁচ বছর হল এসেছি।

পত্রিকা: আবার ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’-এর রিমেক। সেখানেও তুলনা...
মাহি: (হাসি) আমি কিন্তু ইচ্ছে করেই অরিজিনালটা দেখিনি। সতীশ কৌশিক দারুণ একজন পরিচালক। ‘গ্যাংস অব ঘোস্ট’-এ লুকওয়াইজ মীনা কুমারী, সুরাইয়াজি আর মধুবালার কথা মাথায় ছিল। একটু নাকি সুরে কথা বলেছি। তবে চরিত্রটা বেশ মজাদার। এক অভিনেত্রী সাফল্যের শিখরে পৌঁছে প্রেমে পড়েন। তার পর তাঁর মৃত্যু।

পত্রিকা: এর পর কী?
মাহি: বিভিন্ন ধরনের সিনেমা করতে চাই। কমেডি করছি। হরর করতে চাই। অ্যাকশন ফিল্ম করতে চাই।

পত্রিকা: একটু ডেসপারেট শোনাচ্ছে আপনাকে...
মাহি: তা নয়। আমি টাইপকাস্ট হতে চাই না।

পত্রিকা: যেহেতু ফিল্ম ফ্যামিলি থেকে আসেননি, তাই কি এই নতুন নতুন চরিত্র করে নিজের জায়গাটা তৈরি করার ইচ্ছে? বাড়ি থেকে তো কেউ সাপোর্ট করার নেই।
মাহি: দেখুন ফিল্ম ফ্যামিলি থেকে যাঁরা আসেন, তাঁদের কিন্তু সমস্যা কম নয়। ব্রেকটা হয়তো সহজে পান। কিন্তু সারা জীবন তাঁদের তুলনা হয় পূর্বপুরুষদের সঙ্গে। আমাদের মতো অভিনেত্রীদের সেটা হয় না।
পত্রিকা: শুনেছি আপনি নাকি প্রেমে পড়েছেন। গোয়ার এক ক্যাসিনোর মালিকের সঙ্গে?
মাহি: হ্যাঁ। দু’বছর হল। আমার বয়ফ্রেন্ডের হোটেলের ব্যবসা।

পত্রিকা: গ্রেভিয়ারে মিস্টার ইন্ডিয়ার ফাইনালিস্ট উনি ছিলেন নাকি?
মাহি: হ্যাঁ। তবে নাম বলতে বলবেন না। ও পছন্দ করে না। আমাদের দু’মাসে এক বার দেখা হয় হয়তো। মাঝে মধ্যে এয়ারপোর্ট লাউঞ্জে দেখা করে নিই। আমি হয়তো কলকাতা থেকে মুম্বইয়ে ফিরছি। ও অন্য কোথাও থেকে। এমন ভাবে টিকিট কাটি, যাতে লাউঞ্জে দেখা হয়।

পত্রিকা: আপনার প্রাক্তন স্বামী তো আপনার অভিনয় পেশাটা পছন্দ করতেন না। বয়ফ্রেন্ডের সম্মতি আছে?
মাহি: হ্যাঁ। ও তো আমাকে বলে যে আমি নাকি একটা ‘লেজি বাম’। পার্টি করি না। কারও সঙ্গে দেখা করি না। বলে, ‘যাও বাহার যাও, পার্টি করো’।

পত্রিকা: আর বিয়ে?
মাহি: বিয়েতে আমার আপত্তি নেই। জীবনে অনেক সাফার করেছি। কিন্তু আমি তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলে যেতে পারি সহজে। তাই আমার শত্রুর সংখ্যা কম।

পত্রিকা: প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ আছে?
মাহি: হ্যাঁ। বিশ্বাস করুন, আমি চাই ও আবার বিয়ে করুক। সেটল করুক।

পত্রিকা: জিজ্ঞেস করেছেন আপনার সিনেমা উনি দেখেন কি না?
মাহি: না। ওটা জিজ্ঞেস করা হয়ে ওঠেনি।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.