রাজ্যের প্রতিটি ব্লকে কিষান মান্ডি তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এ বার প্রতিটি জেলায় একটি করে বড় ‘কৃষক বাজার’ গড়ে তোলা হবে বলে জানাল সরকার। খরচ হবে ১৫০ কোটি টাকা। সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে (পিপিপি) এই প্রকল্প রূপায়ণ করা হবে। কৃষক বাজারে সব কৃষিপণ্যই মিলবে। থাকবে হিমঘর, গুদাম প্রক্রিয়াকরণ শিল্প। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে মুখ্যমন্ত্রী জানান, বড় কৃষক বাজার ছাড়াও ১ অক্টোবর থেকে রাজ্যে কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। রাজারহাটে উৎকর্ষ কেন্দ্র গড়তে পাঁচ একর জমি দেওয়া হয়েছে রামকৃষ্ণ মিশন বেলুড় মঠকে। তৈরি হচ্ছে দু’টি ফিল্ম সিটিও। টেলি অ্যাকাডেমি তৈরির জন্য বারুইপুরে পাঁচ একর জমি দেওয়া হচ্ছে। |
প্রচারে পুলিশ নেই, ক্ষুব্ধ মীরার পত্রাঘাত |
পুর নির্বাচনী প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কোনও রকম পুলিশি ব্যবস্থাই করেনি রাজ্য সরকার। ক্ষুব্ধ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার মীরা পাণ্ডে সোমবার চিঠি দিলেন স্বরাষ্ট্রসচিব বাসুদেব বন্দ্যোপাধ্যায়কে। চিঠিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার লিখেছেন, রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনাতেই ঠিক হয়েছিল, প্রচার পর্বে অতি স্পর্শকাতর পুরসভায় এক কোম্পানি সশস্ত্র বাহিনী এবং স্পর্শকাতর পুর এলাকায় আধ কোম্পানি সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হবে। কিন্তু রাজ্য এখনও তা করেনি। সরকারকে অবিলম্বে পুলিশ মোতায়েন করতে বলেছেন মীরাদেবী। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সচিব তাপস রায় এ কথা জানান। |