|
|
|
|
|
|
|
নাটক: দ্য লাইফ অ্যান্ড ডেথ অব মারিনা আব্রামোভিচ
দেশ: আমেরিকা
পরিচালক: রবার্ট উইলসন
সাল: ২০১১
সুদীপ্ত চট্টোপাধ্যায় |
|
|
মৃত মানুষকে নিয়ে নাটক করলে তার নাম দেওয়া যেতেই পারে, ‘অমুকের জন্ম ও মৃত্যু’। কিন্তু সে মানুষ যদি জীবিত হন? তাঁকে নিয়ে কি ওই নামের নাটক করা যায়, না উচিত? ঝামেলার জট আরও পাকিয়ে ওঠে, যখন দেখি এক জীবিত মানুষকে নিয়ে ওই শিরোনামের নাটকই করা হচ্ছে না শুধু, তার নামভূমিকায় আছেন স্বয়ং সেই ব্যক্তিটিই! আর শুধু নিজের ভূমিকায় নন, অভিনয় করছেন নিজের মায়ের ভূমিকাতেও। এই রকম মুশকিল পাকানোয় সিদ্ধহস্ত নির্দেশক রবার্ট উইলসন। তিনি বিশ্বাস করেন নাট্যশিল্পের কাজ হল মানুষের জীবনকে তার সমস্ত জটিলতা নিয়ে মঞ্চস্থ করাই শুধু নয়, তাকে করে তোলা জটিলতর, বিভিন্ন স্তরে প্রকাশক্ষম। ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড ডেথ অব মারিনা আব্রামোভিচ’ জটিল নাটকটি দু’বছর ধরে পশ্চিম দুনিয়ার বিভিন্ন শহরে মঞ্চস্থ হয়ে চলেছে (যদিও নাটকের প্রধান কলাকুশলীর বাস আমেরিকায়)।
কে মারিনা আব্রামোভিচ? ইউরোপ ও বর্তমানে মার্কিন দেশের প্রবাদপ্রতিম পারফরমেন্স-শিল্পী। পারফরমেন্স আর্ট ঠিক থিয়েটার নয়, বরং বলা যায় থিয়েটারের ঊর্ধ্বে এক শিল্পমাধ্যম, যেখানে নাটুকে কৃত্রিমতার জায়গা নেই। এখানে শরীর থেকে রক্ত বেরোলে, সেটা রক্তই। দেওয়াল খসে পড়লে, তা দেওয়ালই, প্লাইউডের সেট নয়। পারফরমেন্স আর্টের ‘মঞ্চ’ থিয়েটারের স্টেজ নয়, এর অ-রঙ্গভূমি হল জীবনের রঙ্গক্ষেত্র। সেই কারণেই, স্বঘোষণায়, থিয়েটার-বিরোধী তিনি। মেকিপনা তাঁর পোষায় না। তা হলে এই নাটকে কেন? মারিনার জবাব, ‘পরিচালক রবার্ট উইলসন বলেই!’
|
|
কে রবার্ট উইলসন? মার্কিন দেশের লোক, নিরীক্ষামূলক থিয়েটার-ভাবনার জনক। সত্তর দশক থেকে আজাবধি (বর্তমানে জার্মানিতে) ভেঙে চলেছেন গতানুগতিকতার প্রাচীর। অপেরা, থিয়েটার, মিউজিয়ামের মতো সাজানো ইনস্টলেশন আর্ট সব কিছুতে আঙুল ছুঁইয়েছেন। ‘হ্যামলেট’-কে ধরেছেন একক অভিনয়ে, নামভূমিকায় নিজে। বিশ্ববন্দিত সংগীতকার ফিলিপ গ্লাস-এর সঙ্গে এক্সপেরিমেন্ট করেছেন অপেরা নিয়ে, ‘আইনস্টাইন অন দ্য বিচ’। তাঁর সঙ্গে কাজের সুযোগ ফেরাতে পারেন না মারিনা, বিশেষত সঙ্গে যখন শামিল হন উইলেম ডাফো।
কে উইলেম ডাফো? আন্তর্জাতিক খ্যাতি চিত্রাভিনেতা হিসেবে হলেও, তিনি নিউ ইয়র্কের আভাঁ-গার্দ মঞ্চ থেকে উঠে আসা অভিনেতা, নাট্যগুরু রিচার্ড শেখ্নার-এর প্রথম সারির ছাত্র, যিনি হলিউড থেকে মুক্তি পেলেই ছুটে আসেন মঞ্চে।
এঁদের সঙ্গে আছেন আরও কিছু বাঘা অভিনেতা ও ডাকসাইটে অপেরা-টেনর অ্যান্টনি হেগার্টি। আপাত বিষয়বস্তু মারিনার জীবনকাহিনি হলেও, এ নাটকে গল্পের সরলরেখা নেই। আছে এক যাপিত জীবনের, ইতিহাসের খর-নদী পারাপার করা, কিছু মুহূর্তের ইমেজ-কল্প। সেই দৃশ্যকল্প তৈয়ারে কী নেই? ভাঙা ওয়াশিং মেশিন, শূন্য থেকে ঝোলা হলদে-সবুজ ফেরেশ্তা, গলায়-জড়ানো জ্যান্ত সাপ, কবর-শোঁকা ব্লাড হাউন্ড কুকুর। চোখা আলো, চড়া মেক-আপ, মিলিটারি মুভমেন্ট, মুখোশের মতো মুখ আর মুখের মতো মুখোশ। নাটকের সূত্রধর ডাফো। মুখে সাদা রং মাখা, খাড়া-চুলো ক্লাউন। অগোছালো ভাবে আখ্যান-খণ্ড আউড়ে যাচ্ছেন। অভিনয়শৈলীতে বাস্তবধর্মিতার লেশমাত্র নেই, সবই উচ্চগ্রামে, তিনি এই খুশি, তো এই দুঃখিত! মঞ্চের সামনে, নীচ থেকে উঠে আসা এক উপ-মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁকে ঘিরে ডাঁই করা কাগজ-বাণ্ডিল, বাক্স-প্যাঁটরা। কখনও কুয়াশা-গড়ানো মঞ্চে, সারমেয়বৎ, ঘুরছেন চতুষ্পদে। বিদ্রুপাত্মক গান গাইছেন ফল্সেটো-তে। ঝোলা জিভ বার করে চেটে নিচ্ছেন মঞ্চের আবহাওয়া। মারিনার জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাম্যবাদী যুগোস্লাভিয়ায়, কট্টর পার্টি-কর্মী মা-বাবা ও কঠোর মতাদর্শী রাষ্ট্রের যৌথ অনুশাসনে। তাই প্রথম দিকে দেখা যায় সৈন্যদের কুচকাওয়াজ, যুগোস্লাভিয়ার গণসঙ্গীত সহযোগে। আসে মারিনার মেয়েবেলার দুষ্প্রাপ্য খেলনাদের ভঙ্গুরতা। আদরহীনা মায়ের শাসন, বাপের উদাসীনতা। সবটা মিলিয়ে, মারিনার বিদ্রোহিনী চেতনার উৎস-সন্ধান। মারিনা কেমন করে এমন হয়ে উঠলেন? কী ভাবে ভাঙলেন বিধিবদ্ধ সমাজতন্ত্রের বজ্রমুষ্টি?
এ সব নিয়েই নাটক, তবু এ সব নিয়েও ঠিক নয়। মারিনা এক সাক্ষাৎকারে জানালেন, ‘আমার জীবনের তথ্য নিয়ে হলেও, এ হল উইলসনের দৃষ্টিভঙ্গিতে আমি।’ সুতরাং, এ মারিনা, সে মারিনা নন। যে কেউ হতে পারেন, ইতিহাসের চাদরে জড়ানো যে কোনও মানুষ। যে কোনও দেশের। মারিনা উপলক্ষমাত্র। তাই এ নাটকে তিনি জীবন্মৃতা। আর পাঁচ জনের মতোই। |
|
১০ অক্টোবর, ২০৬৭ |
গত কাল ‘বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা’ নিশ্চিত ভাবে জানিয়ে দিল, সত্যিই আগামী ২৮ অক্টোবর পৃথিবীর আবর্তন বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ চির দিনের মতো পৃথিবীতে সূর্যের উদয় ও অস্ত বন্ধ হবে। এই ঘটনা ঘটবে ভারতীয় সময় সকাল ১১টায়। অতএব আর কোনও দিনই ভারতে সূর্য অস্ত যাবে না। এবং এই গোলার্ধের অন্যান্য দেশের তুলনায় এখানেই সূর্য সবচেয়ে তেজের সঙ্গে জ্বলজ্বল করবে। এই খবর প্রচারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, অন্ধকারে চির দিনের জন্য ডুবে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে যে দেশগুলো, বিশেষত আমেরিকা ভারতের কাছে ফসল, ফল, অক্সিজেন ও মদ চেয়ে আবেদন করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তিনি গোড়া থেকেই জানতেন ভারতই ঈশ্বরের সবচেয়ে প্রিয় দেশ। ইংল্যান্ডও জানিয়েছে তারা এই জন্যই ভারত ছেড়ে যেতে চায়নি, শেষমেশ তাদের রাজ্যে সূর্য অস্ত না যাওয়ার স্লোগানটা ভারতেই ফেলে এসেছিল। ওই সব দেশে এ বার থেকে বরফ সরাতে যে বিপুল লোকবল লাগবে এবং ডিপ্রেশন সারাতে যে প্রবল সংখ্যক সাইকায়াট্রিস্ট লাগবে, তা-ও ভারত থেকেই জোগান দেওয়া হবে, আলোচনায় স্থির হয়েছে। ভারত রপ্তানি- সামগ্রীগুলির যে দাম ধার্য করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি দাম চাওয়া উচিত ছিল, তাতে দেশ আরও সাংঘাতিক টাকাওয়ালা হয়ে উঠত বিরোধী পক্ষ এই আওয়াজ তুললেও, সরকার থেকে জানানো হয়েছে, বিশ্বের এক নম্বর দেশ হওয়ায় ভারতের দায়িত্বও এখন বেড়ে গেছে এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করা তার সাজে না। তা ছাড়া সূর্য-জমানায় যে হেতু ১ টাকা=১০০ ডলার, এবং বিশ্ব জুড়ে প্রচুর দেশ এই জিনিসগুলি না কিনে পার পাবে না, ফলে টাকার বাজারের বেহাল অবস্থা দূর হবেই। তবে আমেরিকার সংস্থা ‘নাসা’ বসে নেই, তারা দুটি বৃহৎ মোটর তৈরি করে, পৃথিবীর দুই মেরুতে সেগুলিকে বসিয়ে, গ্রহটিকে কৃত্রিম ভাবে আবর্তিত করার প্রকল্প নিয়েছে ও গবেষণা শুরু করে দিয়েছে।
নিলয় মণ্ডল, কাঁঠালবেড়িয়া, নদিয়া |
|
|
|
|
ছাতার দশটা আশ্চর্য ব্যবহার
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১ |
২ |
৩ |
কথা বলার সময় জেঠুর মুখ থেকে থুতু
ছিটকোলে অনায়াসে রক্ষা পান |
নীচে একটা বাল্ব জুড়ে
নিলেই খাসা টেবিল ল্যাম্প |
সামনের বাড়ির মেয়েটির সঙ্গে রাতে
প্রেম
করতে যাওয়ার চমৎকার উপায় |
|
|
৪ |
|
টেবিলের পায়া ভেঙে গেলেও নো চিন্তা
|
৫ |
৬ |
৭ |
হকি-স্টিক না
থাকলেও
হকি
টিমে ভিড়ে যান |
জল ফুরিয়ে গেছে? ট্যাংক ফুটো?
চাপ নেই।
গায়ে একটা কল
আটকে বৃষ্টির জল ভরুন
|
কাপড়টা খুলে নিয়ে শিকগুলো বেঁকিয়ে
চুরিয়ে প্রাগৈতিহাসিক পাখির
কঙ্কাল বলে জাদুঘরে বেচে দিন |
|
|
৮ |
৯ |
দাঁড়িপাল্লা না
থাকলেও সমস্যা নেই |
আচমকা ফোল্ডিং ছাতার বোতাম টিপে
ইভটিজারকে শায়েস্তা করুন
|
|
|
১০ |
বাঙালির চিরকেলে অভ্যাসবশে পেছনে কাঠি দিন |
|
|
|
• উত্সবের মরশুমে জানা গেল জাতীয় পরিবেশ আদালতের রায়: পশ্চিম বঙ্গে শব্দবাজির সহনসীমা ৯০ থেকে বাড়িয়ে করা হল ১২৫ ডেসিবেল। পরিবেশকর্মীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় কালীপটকা-চকলেট বোমের দাদাগিরি একটু হলেও কমানো গিয়েছিল, আবার যে কে সেই। বাজি-ব্যবসায়ীরা মামলা করেছিলেন, সারা দেশে শব্দবাজির সহনমাত্রা ১২৫, এ রাজ্যে অন্যথা কেন? এ অসাম্য ঘোর অসাংবিধানিক! পরিবেশ আদালত সমতা ফেরালেন, রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদও নতশির মুখে-কুলুপ, শান্তি ও সাইলেন্সকামী নাগরিক প্রমাদ গুনছেন। কে না জানে, এখন বোমা-বাজি ফাটাতে দুর্গাপুজো-দীপাবলি লাগে না, ক্রিকেটীয় ভিকট্রি-সেলিব্রেশন থেকে শুরু করে নেতামন্ত্রীর ভোটে জিত, সবেতেই দুমদাম দোদমা অতি-কমন উপচার। শরীরের একটি বিশেষ ইন্দ্রিয়কে যাচ্ছেতাই পীড়া দিয়ে এই যে উৎসব মচানো, এর মধ্যে আছে এক জঘন্য সেডিস্ট মনোবৃত্তি। আতশবাজির নয়নাভিরাম ঝলকানিতে চোখ ভরলেও মন ভরে না, অর্ডারি চকলেট বোম ফাটিয়ে অন্যের কানে যত তালা লাগুক, হৃদে যত কম্প হোক, তুরীয় সুখগ্রাফ তত উচ্চে। এত সব ডেসিবেল কমা-বাড়ার ভ্যান্তারায় না গিয়ে দরকার ছিল শব্দবাজি ব্যাপারটাই পুরোদস্তুর নিষিদ্ধ করা। আমোদ-আহ্লাদ তাতে তিলমাত্র কমত না, সশব্দ দৌরাত্ম্যটা বন্ধ হত।
• রোমে প্রার্থনাসভায় পোপ ফ্রান্সিস ভক্তদের বললেন, পরনিন্দা-পরচর্চা হল নরহত্যার মতোই জঘন্য পাপ, ঈশ্বরের রাজ্যে ও-জিনিস করা আত্মীয়-বন্ধু-সহকর্মীরূপী যিশুর গালেই থাপ্পড় মারার শামিল। ধর্মগুরুর হিতোপদেশ কোটি ভক্তের শিরোধার্য, কিন্তু পিএনপিসি-রহিত পৃথিবী আদৌ খুব সুখের হবে কি? রোজকার চিমড়ে আলুনি অথচ স্ট্রেসপূর্ণ জীবনে পরনিন্দা-পরচর্চা ব্যাপক মুচমুচে মশলাদার আড্ডা-স্ন্যাক্স, পলিটিকালি ইনকারেক্ট প্রান্তরে মোক্ষম রিল্যাক্স-আসন, ডিনাইবে কে? গসিপ তুখড় মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্রও, অফিসের বস থেকে সদ্য প্রোমোশনবান আত্মীয়, যাদের বিরুদ্ধে হয়তো জীবনে কোনও দিন গলা তোলা যাবে না, পিএনপিসি-তে তাঁরাও ধরাশায়ী। এই উপকারী বস্তুটিকে বেমালুম বাদ দিয়ে গোমড়াথেরিয়ামের কিংডম ধম্মে সইবে? আর মানুষ খুনের সঙ্গে গসিপের তুলনা টানাটাও হাস্যকর। একটা লঘু-গুরুর তফাত নেই? অপরাধের আছে নানা স্তর, ডিগ্রি: নিজে খুন করা, আর কাউকে খুন হতে দেখেও কিছু না করা, দুটোই অপরাধ, কিন্তু কখনওই তুলনীয় নয়, তাদের বিচার ও দণ্ডবিধানও আলাদা। পরনিন্দা-পরচর্চাকে হত্যার সঙ্গে এক সিটে বসিয়ে দেওয়াও এক্সট্রিম জবরদস্তি, প্রায় গসিপের মতোই খারাপ কাজ! |
|
|
নারী দেখে সিটি দেয়, দাঁড়ি ভেঙে কমা
তুমি মাখো সানস্ক্রিন, যার নাম ক্ষমা
ভাই করে ভাই খুন, মা’কে দেয় ট্রমা
নাও সেরা প্রতিশোধ: করে দাও ক্ষমা |
|
ক্ষমা
১¶ ‘ক্ষ’-র মতো দেখতে মা।
২¶ ‘মা নিষাদ’ বলার আগে ‘ক্ষ’ করে কাশি। |
|
|
|
আমরা যারা সমা-
জে বসে আছি অমা-
বস্যা মুখে, ঝমা-
ঝম দুখবৃষ্টি জমা-
দার ঝাঁট দেবে ন’মা-
সে ছ’মাসে, যমা-
লয়ে দেবে অমা-
য়িক কাঁটা: সমা-
চার ভেবে, রমাঁ
রলাঁ কিংবা টমা-
স মান কি ক্রমা-
গত পারতেন প্রমা-
ণ সাইজ এ অমা-
নুষদের করতে ক্ষমা?
দুর্বল কখনও ক্ষমা করতে পারে না। শক্তিশালী পারে।
মহাত্মা গাঁধী
শত্রুদের ক্ষমা কোরো, কিন্তু নামগুলো ভুলো না।
জন এফ কেনেডি
শত্রুদের ক্ষমা কোরো এতে তারা সবচেয়ে অস্বস্তিতে পড়ে।
অস্কার ওয়াইল্ড
তুমি যতটা ভাবো, মানুষ তার চেয়ে ক্ষমাশীল।
কিন্তু আগে তোমায় নিজেকে ক্ষমা করতে হবে।
বিল কসবি
ঈশ্বর নিশ্চয়ই আমায় ক্ষমা করবেন। ওটাই তো ওঁর চাকরি।
হাইনরিখ হাইনে
• প্রঃ ক্ষমা কখন সোজা?
গর্গরেফ: এক, যখন শত্রুর নাক ফাটিয়ে দেওয়া গেছে। দুই, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে। কারণ কেউ তো জানে না কাল কার সঙ্গে কাজ করতে হবে!
• প্রঃ ক্ষমা কখন শক্ত?
গর্গরেফ: যখন লোকটা নিজে ভুল করেনি, কিন্তু তোমার যাচ্ছেতাই ভুল দেখে ফেলেছে! দুই, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে। নিজের ফিল্ম রিলিজের আগের সপ্তায় কাগজ-ইন্টারভিউয়ে শত্রুদের খিস্তি করে টিআরপি তুলতে হবে তো!
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|