আরামবাগের তরুণের সাফল্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • আরামবাগ |
ন্যাশনাল অ্যানাটমি চ্যালেঞ্জে সেরা হয়েছিলেন। বিশ্ব অ্যানাটমি চ্যালেঞ্জও প্রথম হয়েছেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তথা আরামবাগের ছেলে দেবোময় ঘটক। ভারত থেকে একমাত্র প্রতিনিধি ছিলেন তিনি। প্রতিযোগিতার ব্যবস্থাপক ব্রিটেনের ডকটরস অ্যাকাডেমি নামে একটি সংস্থা। আরামবাগ বয়েজ স্কুলের এই প্রাক্তনী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে যথাক্রমে দশম ও অষ্টম স্থান অধিকার করেন। অন্তর্জাতিক স্তরে সাফল্যে যেমন গর্বিত এই তরুণ, তেমনি অভিমানও কম নেই তাঁর। বললেন, “দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছি জানিয়ে সরকারি-বেসরকারি সমস্ত স্তরে সাহায্য চেয়ে প্রত্যাখ্যাত হয়েছি। ইউনিভার্সিটিও সাহায্য করেনি। বাবা ধার-দেনা করে টাকার জোগাড় করেন।” দেবোময়ের বাবা তরুণবাবু আরামবাগ নেতাজী মহাবিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। মা মালবিকা আরামবাগ গার্লস স্কুলের শিক্ষিকা। |
অজ্ঞাতপরিচয় অসুস্থকে উদ্ধার |
পায়ে গভীর ক্ষত নিয়ে ব্যস্ত রাস্তার ধারে শুয়ে কাতরাচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। পাঁচ-ছ’দিন ধরে তা দেখেও কেউ এগিয়ে আসেনি। শেষে বুধবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন বালি পুরসভার বিরোধী দলনেতা তৃণমূলের রেয়াজ আহমেদ। লিলুয়া বড় গেট এলাকায় জিটি রোডে একটি ব্যাঙ্কের সামনে গাছতলায় পড়েছিলেন অজ্ঞাতপরিচয় ওই ব্যক্তি। গায়ে জামা-কাপড় প্রায় ছিল না। ডান পায়ে গভীর ক্ষতে পোকা ধরে গিয়েছে। সামনেই বেলুড় থানা। তবুও কেউ নজর করেনি। পুরসভা যাওয়ার পথে দু’দিন ওই ব্যক্তিকে দেখেন রেয়াজ আহমেদ। এ দিন সকালে স্থানীয় ক্লাবের সদস্যদের নিয়ে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে জায়সবাল হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাঁর কথায়, “মানুষ এখন অমানবিক হয়ে গিয়েছে। লোকটির ওই অবস্থা দেখেও কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি।” |