দল বদলে তৃণমূলের প্রার্থী
ন্য দল থেকে যাঁরা তাঁদের দলে আসবেন, পদমর্যাদায় তাঁরা দলের কর্মী সমর্থকদের থেকে এগিয়ে যাবেন। এমনকী দলের টিকিটে নির্বাচনে লড়ার সুযোগও এসে যেতে পারে। এমনই কথা চালু আছে তৃণমূলের অন্দরেই। দুবরাজপুর পুরভোটে প্রায় একই ছবি। ‘সিপিএম ছেড়ে’ আসা এক শাখা সদস্য এবং সিপিএমের সহায়ক সংগঠনের সদস্যের স্ত্রীর বরাদ্দে জুটে গিয়েছে পুরভোটে তৃণমূলের হয়ে লড়ার ছাড়পত্র। প্রথম জন হলেন দু’বারের সিপিএম কাউন্সিলর তখা শাখা সদস্য গুরুপদ দাস এবং দ্বিতীয়জন সিপিএমের সহায়ক সংগঠনের সদস্য অবনী হাজরার স্ত্রী কল্যাণী হাজরা। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন যথাক্রমে ১২ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে। গুঞ্জন, সিপিএম না ছেড়েই অর্থাৎ সদস্য পদ থেকে ইস্তফা না দিয়েই তৃণমূলের টিকিট পাওয়ায় একটু অবাক অনেকেই। সদস্যপদ যে ছাড়েননি তা মেনে নিয়েছেন গুরুপদ দাস এবং অবনীবাবু। গুরুপদবাবু বলেন, “শাসক দলের হয়ে মানুষের কাজ ভাল ভাবে করা যাবে সেই জন্যই দলবদল। তবে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে শাখা সদস্য পদে পুনর্নবীকরণ করিয়েছিল সিপিএম। তাই আর পদত্যাগ করার তাগিদ অনুভব করিনি।”
প্রায় একই যুক্তি অবনীবাবুরও। তবে তিনি বলেন, “আমি সিপিএমের সদস্য ছিলাম। আমার স্ত্রী কিন্তু নন।” যদিও এসব কথায় কান দিতে নারাজ তৃণমূল নেতৃত্ব। ব্লক সভাপতি ভোলা মিত্রের দাবি, “ওঁরা আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রার্থী করা হয়েছে। কে কী বলল তাতে কিছু যায় আসে না।” আর সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অরুণ মিত্রের কথায়, “যে দিন ওঁরা তৃণমূলের হয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন বলে জেনেছি, সেদিনই ওঁদের বহিষ্কার করেছে দল।”



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.