ছবি: দ্য ওয়াল
দেশ: অস্ট্রিয়া
পরিচালক: জুলিয়ান পোলস্লার
সাল: ২০১২
দুই বন্ধু হুগো আর লুইসির সঙ্গে আল্প্স পাহাড়ের এক লগ-কেবিনে বেড়াতে গিয়েছিলেন মহিলা। কেমন যেন কঠিন, কাঠ-কাঠ, গোমড়া পড়ুয়া গোছের ভাব। ওই জন্যই বোধহয় ওঁকে কেবিনে রেখেই বন্ধুরা ট্রেকিং করতে চলে গিয়েছিল নীচের একটা গ্রামে। পরের দিনও ওরা ফিরছে না দেখে মহিলা হুগোদেরই কুকুর লিংস্ (ওরফে লুচ্স)-কে নিয়ে খুঁজতে বেরোন। আর তখনই টের পান, এই দু’দিনেই কোথাও কিছু একটা ঘটে গিয়েছে। সবটা আর আগের মতো নেই। এই এলাকাটা, এই লগ-কেবিনটা, হুগোদের ওই কুকুরটা আর তাঁকে ঘিরে আচমকাই গজিয়ে উঠেছে একটা দেওয়াল! দেওয়ালটাকে চোখে দেখা যায় না, কিন্তু হাত বাড়িয়ে ছোঁয়া যায়! ‘অনেকটা কাচের জানলার শার্সির মতো কিছু একটা অমনই শক্ত, ঠান্ডা, মসৃণ’, তাঁর ডায়রিতে লিখেছিলেন মহিলা।
হ্যাঁ, ডায়রি! অদৃশ্য ওই দেওয়ালটার ঘেরাটোপে আটকে পড়ার পর থেকে, আর কিছু করার নেই দেখে, মহিলা ডায়রি লিখতে শুরু করেন। সেই একলা, নির্জন, আত্মকথনের দিনলিপিই অস্ট্রিয়ান লেখিকা মার্লেন হাউশোফারের ১৯৬৩ সালের উপন্যাস ‘দ্য ওয়াল’। আর ছবিতেও ওই ডায়রির পাতাই ‘ভয়েস ওভার’ হয়ে কথকতার কাজটা সারে। ছবির নায়িকা এবং বলতে গেলে একমাত্র অভিনেত্রী মার্টিনা গেডেক-এর শান্ত, নরম উচ্চারণে প্রায় আন্ডারস্টেটমেন্ট-এর মতো করে আলতো ভাসিয়ে দেওয়া সেই ভয়েস ওভার-এ কোত্থাও আবেগ-উচ্ছ্বাসের ভেজা ভেজা, কাঁপা কাঁপা, মাত্রাছাড়া ব্যাপারটা থাকে না। আর এটাই প্রায় ঘটনা-বিহীন ন্যারেটিভটাকে এগিয়ে নিয়ে যায়। দিন-মাস-বছরের হিসেব রাখে। মরশুমি বদলের খেয়াল রাখে। ওই প্রায় থেমে আসা সময়ের ফাঁকে দাঁড়িয়েও কোনটা একটু আগের ‘অতীত’ আর কোনটা এখনকার ‘বর্তমান’ সেটা গুলিয়ে ফেলে না!
তাই একটা দৃশ্যে, মহিলা তাঁর কেবিনের জানলা দিয়ে নিজেকেই দেখতে পাচ্ছেন। কিন্তু সেটা এক বছর আগেকার তিনি। তাঁর হাঁটাচলায়, শরীরের ভাষায় এক বছর কম বয়সের ফুর্তি! আসলে ওই দেওয়ালটা, যেটাকে চোখে দেখা যায় না, যেটাকে পেরিয়ে ও-ধারে যাওয়াও যায় না, সেটা একটু একটু করে মহিলার সয়ে যাচ্ছিল! অদৃশ্য দেওয়ালটার ও-দিকটায় প্রায় আবছা মতো দুজন বয়স্ক নারী আর পুরুষ, জীবনের চলার পথে মাঝরাস্তায় আচমকা যেন ‘স্ট্যাচু’ হয়ে থেমে গিয়েছেন। সিনেমার ‘ফ্রিজ’ শট কিংবা মাদাম তুসোর মিউজিয়ামের মোমের মূর্তির মতো! জমে-যাওয়া মানুষ, থেমে-থাকা সময়ের সেই ছবি দেখতে দেখতেই মহিলার ক্রমশ ধারণা হয়, এই গ্রামটায়, হয়তো এই দেশেও, এমনকী হয়তো গোটা পৃথিবীতে তিনিই একমাত্র মানুষ, যিনি বেঁচে আছেন।
তিনি যেন এক নারী রবিনসন ক্রুসো। অজানা এক দুনিয়ায় নিজের ব্যক্তিগত উপনিবেশ গড়ছেন! আশ্চর্য, ওই পাঁচিলটার এক ধারে মহিলা তাঁর নতুন সংসার পাতলেন। এমনিতেই ওই লগ-হাউসটায় প্রচুর জ্বালানি আর শুকনো খাবার মজুত করাই ছিল। কিন্তু তাতে তো আর অনাদি কাল চলবে না। মহিলা তাই হরিণ শিকার শিখলেন। বন থেকে কাঠ কেটে আনতে, তিন-চার রকম ফসল ফলাতেও শিখে গেলেন। খেত-খামারের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল তাঁর পুষ্যির সংখ্যাও। লিংস তো আগে থেকেই ছিল। মহিলার সঙ্গে তার সম্পর্কটাও শুধু কুকুর আর মানুষের ছিল না! এ বার কে জানে কোথা থেকে দুটো বেড়ালও এসে জুটল। গর্ভিণী একটা গরুকেও তিনি ঠাঁই দিয়েছিলেন। সে ছিল তাঁর দুধের জোগানদার। তাঁর আশ্রয়েই সে বাছুরও বিয়োল। এমনি করেই ছবিটা ফিরে যাচ্ছিল মানুষের সভ্যতার আদিম কোনও পর্বে। মহিলা প্রমাণ করে দিচ্ছিলেন, মানুষ কিছুতেই হার মানে না! সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেলেও, যদি একটা মানুষও বেঁচে থাকে, সে আবারও নতুন করে, প্রথম থেকে সব গড়ে তুলবে।
তাই অদৃশ্য দেওয়ালটাকে ঘিরে যতই রহস্য বোনা হোক, সাউন্ডট্র্যাকে বাঘের সিম্ফনির সঙ্গে মেঘ-ডাকার শব্দ, শুকনো পাতা ঝরার শব্দ, আরও অতি-প্রাকৃতিক শব্দ মিলেমিশে যতই ছমছমে আবহ তৈরি হোক, এটা কখনওই স্রেফ একটা সাই-ফাই ছবি নয়। দেওয়ালটাও বার্লিন প্রাচীরের কোনও মেটাফর নয়। এটা যে কোনও অবস্থায় দাঁড়িয়ে মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর, তার লড়াই করার গল্প। ‘মেয়েমানুষ’-এর মেয়েলি আইডেনটিটি ঘুচিয়ে শুধু মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করারও গল্প। ছবির রক্তাক্ত ক্লাইম্যাক্সে মহিলা সেটা প্রমাণও করে দেন। এর অল্প কিছু দিন পরেই তাঁর ডায়রিটা শেষ হয়ে যায়। কারণ তাঁর কাছে লেখবার মতো কাগজ আর ছিল না।

আজ থেকে ভারতে মোবাইল ফোন পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বাকি বিশ্বে যোগাযোগ ব্যবস্থার এই বস্তাপচা প্রযুক্তি ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে। ভারতবর্ষে বিএসএনএল নামের রুগ্ণ সরকারি সংস্থাটি এই পরিষেবা তবু টিমটিম করে বাঁচিয়ে রেখেছিল। এ বার চূড়ান্ত আর্থিক মন্দায় তারাও পাততাড়ি গোটাবে বলে জানিয়েছে। বছর পনেরো-কুড়ি আগেও সারা পৃথিবীতে এই পরিষেবা রমরমিয়ে চলত। কিন্তু ২০১৩-’১৪ নাগাদ ‘বিউগ্ল’ নামক সংস্থাটি ‘জি প্লাস’ প্রযুক্তি আনার পর আস্তে আস্তে মোবাইল ফোন ব্যবহারে ভাটার টান শুরু হয়। মোবাইলে আগে অন্য প্রান্তের মানুষটার সঙ্গে শুধু কথাই বলা যেত, এখনকার মতো ‘চশমা’য় তাকে সামনাসামনি দেখা যেত না, ‘টাচম্যান সিগনাল’ও ধরত না। এই চশমা চোখে দিয়ে কল করলেই যেমন ফোন-দোসরের হলোগ্রাফিক ইমেজ ফুটে ওঠে, সেই ছবির গায়ে হাত দিয়ে (যদিও তাতে ছবিটি কেঁপে কেঁপে ভেঙে যায়) এক রকমের শারীরিক আদানপ্রদানের অনুভূতি পাওয়া যায়, তার কিছুই হত না। ‘এসডব্লিউটি’ বা ‘সি হোয়াইল ইউ টক’ প্রযুক্তি আসার পর পরই প্রবল জনপ্রিয় হয় এবং ধীরে ধীরে সব সংস্থাই মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরি করা বন্ধ করে দেয়। তবু চশমাটি দামি বলে অনেকে গোড়ার দিকে ব্যবহার করতে পারছিলেন না, বছর দশেক পর বেশ কিছু চিনা সংস্থা এই গ্লাস খুব কম দামে বাজারে ছাড়ে। ওই সময় থেকেই ‘জুম প্লাস’ করে ছবির মানুষটিকে প্রায় প্রমাণ সাইজের করে ফেলা যেত। সেই সময়েই মোবাইলের মরণঘণ্টা বেজে যায়, ভারত কিছুটা গায়ের জোরেই ‘পুরাতন’কে আঁকড়ে ধরে ছিল। উল্লেখযোগ্য যে, বিউগ্ল-এর প্রতিদ্বন্দ্বী ‘মিনিসফ্ট’ ‘এস অ্যান্ড টিডব্লিউটি’ অর্থাৎ সি অ্যান্ড টাচ হোয়াইল ইউ টক মানে, কথা বলার সময় যাতে ছবির মাধ্যমে সরাসরি দূরের মানুষটিকেই ছোঁওয়া যায়, সেই প্রযুক্তিও সামনের বছরই লঞ্চ করবে বলে ঘোষণা করেছে।

বোরডম কাটানোর
দশটা দুর্দান্ত টাইম-পাস


দুটো আরশোলাকে পোস্টার কালারে
চুবিয়ে সাদা কাগজে ছেড়ে দিন ও
মজাসে পেন্টিং গজানো দেখুন

দেওয়ালে টার্গেট-গোল্লা এঁকে
পানের পিক ছুড়ে ছুড়ে দেখুন
ক’টা বুল্স আই হল

মিষ্টির বাক্সে গার্ডার লাগিয়ে
হার্প তৈরি করুন ও ভৈরবী
রাগিণী বাজান

টেলিফোন ডিরেক্টরির ২৩৪ পাতা মুখস্থ করে আবৃত্তি করুন

কাককে যত্ন করে
ফরসা হওয়ার
ক্রিম মাখান

সাপ-সিঁড়ি খেলার বোর্ড খুলে
প্রত্যেকটা সাপের মুখে ফোঁটা ফোঁটা
কার্বলিক অ্যাসিড ফেলুন


মেনি বেড়ালকে সারা দিন
ধরে বোঝান, মেয়েদের
গোঁফ রাখা উচিত নয়


ময়লার ঝাড়ন থেকে নিখুঁত গোল
নোংরাগুলো খুঁটে খুঁটে আলাদা করে রাখুন


চুইংগাম চিবিয়ে সেই মণ্ড দিয়ে
তাক-লাগানো ভাস্কর্য বানান

১০

চাঁদের মুখে টর্চ ফেলে ওকে সারা রাত বিরক্ত করুন


• লোকসভা ভোটে সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীদের নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মহা আকচাআকচি। যুদ্ধ আন্তর্জালেও, কু-ঝিকঝিকিয়ে হাজির: বিজেপি-র মুখ নরেন্দ্র মোদীকে ঢিট করতে কংগ্রেস-সমর্থকদের বানানো ওয়েবসাইট ফেকুএক্সপ্রেস ডট কম। সেখানে আঁকা কার্টুন, ট্রেনের ইঞ্জিনে পা ঝুলিয়ে সহাস্য গুজরাত-সিএম হাত বাড়িয়ে দেখাচ্ছেন ট্রেনের নাম: ফেকু এক্সপ্রেস। জনতাও আমন্ত্রিত ‘প্রেডিক্ট অ্যান্ড উইন’ খেলায়। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী অ্যাদ্দিন যতগুলো ডাহা মিথ্যে রাজ্য তথা দেশের মানুষকে বলেছেন, তার মধ্যে কোনগুলো তিনি ভবিষ্যতে ফের আওড়াবেন প্রেডিক্ট করতে হবে। স্ল্যাংয়ে ‘ফেকু’ মানে ‘ফেক বাবাজি’, মেকি, বাতেলাবাজ মিথ্যুক, বিপক্ষের হেভিওয়েট নেতার শূন্যগর্ভ প্রমিস ও আশ্বাসবচনের দিকেই কংগ্রেসি ব্যঙ্গের বিষ-তির। নির্ভুল পূর্বাভাসে মিলবে প্রাইজ, হিন্দি ছবি ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’-এর যুগল টিকিট। বিজেপি-ও নাছোড়, ফেকু-ঢিলের জবাব দিয়েছে ‘পাপ্পু’ পাটকেলে, নামের আড়ালে রাহুল গাঁধী। রাজনীতির ঢিল-কাদা ছোড়াছুড়ি সনাতন ভারতীয় প্রথা, জনতাও লোকাল ট্রেনে-বাজারে-আড্ডায় নাপসন্দ নেতামন্ত্রীকে বিলো দ্য বেল্ট ধুইয়ে একশা। এ বার নেটেও তেড়ে পিএনপিসি, গালাগাল শুরু। ক্লান্ত হলে শাহরুখের মুক্তকচ্ছ লুঙ্গি ডান্স দেখে নিয়ে ফের আসরে।

• ইংল্যান্ডের বৈধ বুকমেকার সংস্থা ‘প্যাডি পাওয়ার’ প্রায়-দেউলিয়া ফুটবল ক্লাব ‘ফার্নবরো’-র নতুন স্পনসর হল এই শর্তে, টিমের সব ফুটবলারের নাম বদল করে মেসি সহ ফুটবলের তামাম গ্রেটদের নামে রাখতে হবে। তবেই মিলবে খেলুড়েদের মাসমাইনে, কিট-জার্সি, দানাপানি। স্পনসর-আদেশে টিমের ফরোয়ার্ড ড্যান বেনেট সইসাবুদ করে পুরোদস্তুর আইনি প্রক্রিয়ায় হলেন মেসি, স্কট ডনেলি হলেন বেকহ্যাম, মাঠময় বলপায়ে দৌড়লেন মারাদোনার পাশে পেলে, বেকেনবাওয়ার বল বাড়ালেন ডিফেন্স থেকে। শুধু প্লেয়াররাই নন, ম্যানেজার নাম বদলে হোসে মোরিনহো, মাঠটাও হল প্যাডি পাওয়ার পার্ক। ব্যাপার যা দাঁড়াল, কাগজে-কলমে এই টিমই সেরা, সে যতই ফিফ্থ ডিভিশনে রগড়াক না কেন। ‘সাধ আছে, সাধ্য নেই’-মার্কা এদেশীয়রা হাতে অধরা চাঁদ পেলেন বলে মালুম হচ্ছে। অফিসে এইচ আর-এর কাছে তুড়ুক মেল পাঠান, আজ থেকে আমার নাম স্টিভ জোব্স। নিজ খোয়াব-পূরণে ব্যর্থ মা-বাবারা কোর্টে অ্যাফিডেভিট-এর লাইন লাগান, সচিন-সানিয়া-পিকাসো-রোনাল্ডো আমি বুক করলুম! বুকজলে ডোবা শহর কলকাতাকে লন্ডন বানাতে মুখ্যমন্ত্রীয় ভিশনের কী দরকার? নামের রিভিশনই কাফি!
ওখানে কে রে? আমি মদ্য!
কী কী গজাস? নেশা, পদ্য...
সঙ্গে কারা? লাস্য, চটক...
ফেমাস মডেল? ঋত্বিক ঘটক!


১. নিজের ওপর অলীক
শ্রেষ্ঠত্বের আরোপ।
২. ‘ম’ দেয় যে।


লিমেরিক লিখেছেন শেক্ষপিয়ার,
ছোঁন নি দুদিন স্কচ ব্র্যাণ্ডি বিয়ার।
শুনে বেন্ জন্সন্
লণ্ডনে হেঁকে কন
হিপ্-হিপ্-হুররে, তিনটি চিয়ার!


ব্যর্থ প্রেমিক এক, বাস কুচবিহারে;
যথারীতি ডুবে থাকে হুইস্কি বা বিয়ারে।
লিভার পাকিয়ে শেষে হায় হায়,
হৃদয়-বেদনা ভুলে খাবি খায়!
বাপান্ত গালি দেয় পলাতকা প্রিয়ারে।

(দেবীপ্রসাদ বন্দ্যোপাধায় সম্পাদিত ‘বাংলা লিমেরিক সংগ্রহ’ থেকে)

প্রঃ মাতলামি ভাল?
গর্গরেফ: যে করছে, তার পক্ষে দুরন্ত। এই সুবিধেজনক মোড-এ বস-কে খিস্তি করা যায়, বন্ধুর বউকে হামলে হামি, পরে শুধু বলতে হয়, সরি, মাতাল ছিলুম!
প্রঃ গ্ল্যামারাস?
গর্গরেফ: বলতে! ভাল বাংলা লেখার উপায় হিসেবে কেউ আজ অবধি লেখা প্র্যাকটিসের কথা বলে না, খালাসিটোলা প্র্যাকটিস জপায়!

• ঈশ্বর যে আমাদের ভালবাসেন এবং আমাদের সুখী দেখতে ভালবাসেন, মদই তার প্রমাণ।
বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন

• মদ খেলে লোকে শব্দগুলোকেই ভাবনা বলে ভুল করে বসে।
স্যামুয়েল জনসন

• জীবনের প্রথম চুমু আর দ্বিতীয় গেলাস মদ খাওয়া পর্যন্ত মানুষ মরণশীল।
এডুয়ার্ডো গেলিয়ানো

• বুদ্ধিমান মানুষ বোকাদের সঙ্গে সময় কাটাতে কখনও জোর করে মাতাল হয়।
আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

• কিছু লোকের সবচেয়ে বাজে ব্যাপার: যখন মাতাল নন, তখন স্বরূপে থাকেন।
ডব্লিউ. বি. ইয়েট্স






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.