|
|
|
|
জাগরণ বর্ষ ঘোষণার প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীকে
নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি |
স্বামী বিবেকানন্দের সার্ধ শতবর্ষ উপলক্ষে ২০১৩-১৪ সালকে জাতীয় জাগরণ বর্ষ হিসাবে উদ্যাপন করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দিল ন্যাশনাল ইমপ্লিমেন্টশন কমিটি। বিবেকানন্দের সার্ধ শতবর্ষ কমিটির সমস্ত অনুষ্ঠান উদ্যাপনের দায়িত্বে রয়েছে এই কমিটি। কমিটির বৈঠকে প্রস্তাবটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে কমিটির চেয়ারম্যান তথা কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছাড়াও ছিলেন বেলুড় মঠের প্রতিনিধিরা ও প্রসার ভারতীর সিইও জহর সরকার। এসেছিলেন বেলুড় মঠের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সুহিতানন্দ, সহকারী সম্পাদক স্বামী সুধীরানন্দ এবং স্বামী শুভকরানন্দ। কমিটি সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় ওই প্রস্তাব মেনে নিলে শীঘ্রই বিষয়টি ঘোষণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। পাশাপাশি আগামী এক বছর বিবেকানন্দ সম্পর্কিত সমস্ত সরকারি অনুষ্ঠানে বেলুড় মঠের পক্ষ থেকে তৈরি করা একটি বিশেষ লোগো ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে কমিটি।
দেশ জুড়ে রবীন্দ্রনাথ ও বিবেকানন্দের সার্ধ শতবর্ষ উদ্যাপন করার জন্য দু’বছর আগে তৎকালীন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ন্যাশনাল ইমপ্লিমেন্টশন কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী। প্রণববাবু রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলে দায়িত্ব নেন এ কে অ্যান্টনি। বৈঠকে বেলুড় মঠের পক্ষ থেকে ২০১৩-১৪কে জাতীয় জাগরণ বর্ষ হিসাবে চিহ্নিত করার সুপারিশ করলে কমিটি প্রস্তাব মেনে নেয়। শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী যাতে এই ঘোষণা করেন, তার জন্য তদ্বির শুরু করেছে কমিটি। কমিটি সূত্রের খবর, ১২ জানুয়ারী প্রধানমন্ত্রীর হাতে সার্ধ শতবর্ষ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হবে দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে। |
|
|
|
|
|