|
|
|
|
|
|
|
নাটক: ব্রোকেন ল্যান্ডস
দেশ: সার্বিয়া
পরিচালক: টোমিস্লাভ নিকোলিচ সাল: ২০১২ রুদ্ররূপ মুখোপাধ্যায় |
|
|
প্রেক্ষাগৃহের বাইরের অংশটা দারুণ সুন্দর। ফোয়ারা আছে, অনেক স্ট্যাচু। নাটক শুরু হওয়ার আগে এখানেই দর্শকদের জড়ো করা হয়। মূল কমপ্লেক্স-এ তাঁরা শুরুতেই ঢোকার অনুমতি পান না। হঠাৎ দেখা যায় একটা মূর্তির তলায় দুই যুবতী ঝগড়া শুরু করেছে। ঝগড়ার ভাষা, ভঙ্গি খুব কদর্য। ক্রমে প্রতিটি মূর্তির সামনেই শুরু হয় ঝগড়া। ধীরে ধীরে সকলে ফোয়ারাটার সামনে জড়ো হয়। ঝগড়া চলতে থাকে ফোয়ারাকে ঘিরে। একটা সময় হাতাহাতি শুরু। শেষমেশ সব অভিনেতাই ফোয়ারার জলে ঝাঁপ দেন। সব চুপ। এ বার ঘোষণা হয়, ‘যাঁরা নাটক দেখার জন্য এসেছেন, প্লিজ চলে যান। আজকের শো’টা আমরা ক্যানসেল করছি।’ এক জন কর্মী সকলের থেকে টিকিট ফেরত নিতে থাকেন। গেটের বাইরে বেরিয়ে দর্শকরা দেখেন, এক দল মানুষ প্ল্যাকার্ড নিয়ে পিকেটিং করছেন। ‘আমাদের দলের ঐতিহ্য ভাঙা চলবে না’, ‘আবার খুলতেই হবে থিয়েটার’। তখন এক জন উঠে এসে থিয়েটারের দল ভাঙার ইতিহাস বলতে আরম্ভ করেন। তাঁর আবেগময় কথায় বার বার উঠে আসে একটা নাম বলশয়! বলশয়! ক্রমে এটা স্লোগান হয়ে ওঠে বলশয়! বলশয়! আমাদের বলশয় দাও দাও ফিরে দাও আমাদের বলশয়! মানুষটি এ বার বলেন, ‘চলুন বন্ধুগণ, থিয়েটার হলের সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের ক্ষোভ উগরে দিই’। সবাই যেতে থাকে হল-এর দিকে। ভিতর থেকে বেরিয়ে আসেন ভারিক্কি চেহারার এক ভদ্রলোক। |
|
রেগেমেগে সকলকে চলে যেতে বলেন। কেউ মানে না। ক্রমে ব্যাপারটা উত্তপ্ত হয়। হঠাৎ এক দল পুলিশ এসে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে। আবার সব চুপ। ঘোষণা হয়: ‘বেলগ্রেডের জাতীয় রঙ্গালয়ে স্বাগত। আমাদের আজকের নাটক ‘ব্রোকেন ল্যান্ডস’। প্রেক্ষাপট: বিশ্ববিখ্যাত বলশয় থিয়েটারের ভেঙে যাওয়া। আসুন, শুরু হবে নাটক। এত ক্ষণ যা দেখলেন, সবই মায়া।’ সেই বক্তৃতাকারী নেতৃস্থানীয় মানুষটি ফিরে এসে ঢুকতে-থাকা জনতার কাছে সজল চোখে বলতে থাকেন, ‘সবই মায়া? সবই?’
বলশয় রাশিয়ার প্রাচীন এক থিয়েটার, যার মূল দলটি গত বছর ভেঙে যায় নিজেদের আকচাআকচির কারণে। পৃথিবীর ইতিহাসে এটি বিরাট গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কারণ বলশয় শুধু একটি নাট্যশালা ছিল না, হয়ে উঠেছিল জাতীয় ঐতিহ্যের প্রতীক।
বেলগ্রেডের জাতীয় নাট্যশালার জনাকয়েক তরুণের তখন মনে হয়, অনেক হয়েছে যখন খোদ শিকড়ে টান পড়েছে তখন নিজের দিকে মুখ তো ফেরাতেই হয়। নাটকটির বিশেষত্ব এটাই: একটি দেশের জাতীয় রঙ্গালয় তাদের নির্মীয়মাণ প্রযোজনাটি বন্ধ করে, বেছে নিল অন্য এক দেশের অন্য এক দলের ভেঙে যাওয়ার ইতিহাস।
হল-এ ঢুকে দর্শক দেখেন, মঞ্চের ওপরে ও আশপাশের দেওয়ালে প্রোজেকশন চলছে। ভাঙা ভাঙা ছেঁড়া ছেঁড়া ছবি। প্রথমে বোঝা যায় না, কীসের। এক সময় সেগুলো জুড়ে হয়ে ওঠে পূর্ণচিত্র। একটা যুদ্ধের ছবি। বড় বড় ট্যাঙ্ক, মানুষের ছুটোছুটি, আর্তনাদ, গোলাগুলি। এক সময় সেটি থামে এবং দর্শক দেখেন, অপেরা-র মহলা চলছে।
গান, নাচও। হঠাৎ নির্দেশক এক অভিনেত্রীকে তিরস্কার করেন সুর ঠিকমত লাগাতে না পারার কারণে। তখনই, নায়কের ভূমিকায় যিনি অভিনয় করছিলেন, তিনি নির্দেশককে গালিগালাজ করতে থাকেন। ‘তখন থেকে দেখছি সকলের ওপর সর্দারি করার জন্য সবাইকে যা-তা বলছেন!’ ঝগড়াটা থামবার পর সবাই চলে যান, পড়ে থাকে শূন্য মঞ্চ। বেশ অনেক ক্ষণ। আর পড়ে থাকে একটা নীলাভ আলো। পরের দৃশ্যে মঞ্চটি হয়ে যায় এক এরিনা। গ্ল্যাডিয়েটরদের লড়াই চলছে। এবং এর পর থেকে বহু তলে এবং বহু জায়গায় অভিনয় হতে থাকে। কোথাও সেই নির্দেশক দুপুরের ঘটনা নিয়ে রাগ করছেন। কোথাও সেই নায়ক ও অভিনেত্রী সেটা নিয়ে উত্তেজিত। কখনও সমস্ত জায়গা থেকে সবাই একটিই নাটকের সংলাপ বলতে শুরু করেন, যেন মহলা আবার শুরু হয়েছে। কখনও প্রেক্ষাগৃহের পিছন থেকে একটা গমগমে গলা আধিপত্যবাদ নিয়ে কথা বলে। কখনও মঞ্চ পুরো অন্ধকার। হল-এ আলো। এক বৃদ্ধ বলতে থাকেন ক্ষমতার বিষের কথা। কী ভাবে ক্ষমতা ভোগ করতে করতে কেবল ক্ষমতা রক্ষা করে যাওয়াটাই আমরা দস্তুর করে ফেলি। কখনও দু’সারির মধ্যে প্যাসেজে, কখনও দর্শকাসনের ঠিক পাশে অভিনেতারা কথা বলেন, তর্ক করেন। শেষ লগ্নে বৃদ্ধটি অনেকগুলি আয়না মঞ্চে বসিয়ে চলে যান। এ বার দর্শক যেন নিজের সঙ্গেই নিজে কথা বলেন। বার বার শূন্য মঞ্চস্থানটি ফিরে ফিরে আসে। বলে যায়, ক্ষমতার আস্ফালনের শেষে একটা শ্মশান পড়ে থাকে। |
|
১ নভেম্বর ২০২৫ |
ইদানীং পথচারীদের ধৈর্যহীনতা, অভব্যতা, অনিয়মানুবর্তিতা ভীষণ বেড়ে গেছে। কোনও ক্রসিংয়ে দাঁড়ালে মনে হয়, জনতা রাস্তার ও-পারে যাওয়ার জন্য নয়, যেন হয় নিয়ম ভাঙবে নয় একেবারে পরপারে যাবে বলেই পার হচ্ছে। ছুটন্ত গাড়িদের হাত দেখিয়ে ধীর জগিং-এর ভঙ্গিতে সবাই মাঝরাস্তা ধরে হাঁটছে। যেখানে সেখানে পিক-থুতু ফেলার প্রতিযোগিতা চলছে। রাস্তায় মেয়েদের বিরক্ত করাকে আমজনতার একটি অধিকার বলে মেনে নেওয়ার দাবি উঠেছে। রাস্তার ধারে প্রস্রাব করাটা তো পুরুষজাতি শ্বাসপ্রশ্বাসের মতো সহজ করে ফেলেছে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বিচার করে, সংসদে মানবকল্যাণ মন্ত্রী নতুন বিল পেশ করেছেন। সেই বিল বলছে, সব মানুষের সামনে এবং পিছনে, গাড়ির মতো নম্বর লাগিয়ে দেওয়া হোক। এর ফলে, রাস্তায় নিয়ম-ভাঙা দুষ্কৃতীটিকে তক্ষুনি চিহ্নিত করে ফেলা যাবে। সে যদি কোনও অপকম্ম (পকেটমারি, ছিনতাই, নারী নিগ্রহ) করে পালিয়েও যায়, নম্বর টুকে রাখলে তা থেকে তার নাম-ঠিকানা সহজেই জানা যাবে। বিলে আরও দুটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এক, সকলকেই অন্ধকারে পথ চলার সময়ে মাথায় হেডলাইট লাগাতে হবে। দুই, মুখে কোনও কথা বলা যাবে না। কারণ দেখা গেছে পথচারীরা গালাগালি ছাড়া কথা বলতে পারে না। তাই ‘সরে দাঁড়ান’, ‘সাইড প্লিজ’ কিছুই বলার দরকার নেই। পরিবর্তে হর্ন বা হুইস্ল বাজিয়ে সামনের মানুষকে সতর্ক করতে হবে। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে সারা ভারতে এই নিয়ম সব মানুষের ওপরই বহাল করা হবে। এর জন্য সকল ভারতীয়কে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, সবাই যেন আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পঞ্চায়েত, মিউনিসিপালিটি, ব্লক অফিস অথবা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট-এর অফিস থেকে কম্পিউটারাইজ্ড নম্বর নিয়ে নিজের শরীরের সামনে এবং পিছনে লাগিয়ে নেন। অন্যথায় দেড় কোটি টাকা জরিমানা ও জেল (জরিমানা অনাদায়ে জেলের মেয়াদ স্বাভাবিক ভাবেই বাড়বে) উভয়ই হতে পারে।
সুভাষ ভট্টাচার্য, বাগুইআটি, কলকাতা
|
|
|
|
|
বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার দশটা উপায়
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১ |
২ |
৩ |
লম্বা মই বেয়ে মেঘের ওপর উঠে যান।
মহানন্দে নীচের দুর্দশা চাখুন। |
মাথায় চাতক পাখির বাসা রাখুন।
ওরা তেষ্টার চোটে সব জল শুষে নেবে। |
ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে মেঘ টেনে নিন।
আকাশ ঝকঝকে রাখুন। |
|
|
৪ |
৫ |
ব্যাঙকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিন,
ও না ডাকলে বৃষ্টিও হবে না। |
পিপের ভেতর ঢুকে
গড়গড়িয়ে অফিস যান। |
|
৬ |
৭ |
৮ |
কে না জানে, দেবতারা হিসি করলে
তবেই বৃষ্টি হয়। তাঁদের জন্যে আকাশে ঠিকঠাক ইউরিনাল বানিয়ে দিন। |
ভাল গুণছুঁচ
নিয়ে
মেঘগুলোকে
সেলাই করে দিন।
|
রামধনু এঁকে দিন আকাশে,
মেঘরা ভাববে, অঃ, এখানে
তো এইমাত্র বৃষ্টি শেষ হয়েছে!
|
|
|
৯ |
বরুণদেবকে ফোন করে থ্রেট করুন:
ত্যান্ডাইম্যান্ডাই করলে সুপারি কিলিং-এর বন্দোবস্ত আছে। |
|
১০ |
মেঘদের সাইন দেখিয়ে বলুন, এই আকাশে কাজ চলছে, অন্য রুটে যান! |
|
|
|
• ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক-এর বিশেষ কমিটি জানালেন, নতুন কারেন্সি নোটে অন্য কোনও ভারতীয় মনীষীর ছবি ছাপা হবে না, এই সম্মানের এক ও একমাত্র দাবিদার মহাত্মা গাঁধী। কর্তৃপক্ষের মত: কারেন্সি নোট কেবল গোদা টাকা-ই নয়, বিশ্বের বাজারে ভারতের মুখও বটে, সেই মুখকে বিশ্বজনীন ও সর্বজনগ্রাহ্য করে তুলতে জাতির জনকই সেরা ও সেফ বাজি। কথাটি নির্ঘাত চমৎকার, কিন্তু স্বনামধন্য আর এক জন ভারত-সন্তানকেও পাওয়া বা বাছা গেল না, খুব শ্লাঘার ব্যাপার কি? রাজনীতি-সাহিত্য-সংগীত-চলচ্চিত্র-খেলা-শিল্পের দুনিয়ায় ভারত-মহিমা কায়েম করেছেন, তেমন এক জনও ইতিহাসে নেই, মেনে নেওয়া শক্ত। বরাবর রাজ-অবসেশনে ভোগা বিলেতেও ব্যাংক অব ইংল্যান্ড সম্প্রতি ১০ পাউন্ডের নোটে বিখ্যাত লেখিকা জেন অস্টেন-এর মুখ, বাণী, এমনকী তাঁর সৃষ্ট চরিত্রেরও ছবি ছাপিয়েছেন, ৫ পাউন্ডের নোটে কারা-সংস্কারক এলিজাবেথ ফ্রাই-এর মুখ না দিয়ে দুঁদে প্রধানমন্ত্রী চার্চিলের ছবি ছাপানো নিয়ে তর্ক উঠেছে বিস্তর। সে তর্কে চার্চিলকে বিন্দুমাত্র অবজ্ঞা-অনাদর নেই, আছে তুলনায় স্বল্প-পরিচিত অথচ আর এক মহামনার জীবন ও কাজের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার প্রকাশ। এ দেশে ও সবের বালাই নেই, আমলা-মাফিক একবগ্গাপনায় একটা বেড়াল-বাঁধা নিয়ম আঁকড়ে থাকো ও ভিন্ন মতকে কিক হাঁকাও!
• গ্রেট ব্রিটেন-এর হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লড়াই করা ও প্রাণ দেওয়া অজস্র ভারতীয় সেনাকে ব্রিটিশ সেনা-সম্মান দেওয়া হবে, ইংল্যান্ড সরকারের ঘোষণা। ২০১৪-য় শুরু হতে চলেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শতবর্ষ-স্মরণ অনুষ্ঠান, চার বছর ব্যাপী উদ্যাপন-কৃত্যের অন্যতম অঙ্গ বিশ্বযুদ্ধে কমনওয়েল্থ দেশগুলির অবদানকে সশ্রদ্ধ স্মরণ। অবিভক্ত ভারতের পঞ্জাব, গঢ়বাল, বাংলা, নেপাল, মাদ্রাজ, বর্মা-মুলুক থেকে আসা প্রায় ১২ লক্ষ মানুষ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের হয়ে যুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন বেলজিয়াম-ফ্রান্স-মিশর-প্যালেস্তাইনে, তার মধ্যে ৭৪০০০-ই মারা গিয়েছিলেন বিভিন্ন ফ্রন্টে। অধিকাংশই অখ্যাত; খুদাদাদ খান, বাদলু সিং, কুলবীর থাপা-র মতো স্বল্পশ্রুত জনকয়েক পেয়েছেন ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান ‘ভিক্টোরিয়া ক্রস’। ব্রিটিশ বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতি, এ কালের ইংল্যান্ডবাসীর স্বাধীনতার আনন্দ উপভোগের পিছনে আছে ঘর-পরিবার ছেড়ে বিদেশ-বিভুঁইয়ে সুদীর্ঘ লড়াই করা এই সব ভারতীয় (ও অন্যান্য বিদেশি সেনার) আত্মত্যাগ। তাঁদেরই স্মৃতি-আশ্লিষ্ট বিশ্বযুদ্ধের বিশেষ কিছু দিন ও ঘটনা চর্চিত হবে। একশো বছর পর হলেও এই মানুষগুলির কৃতি স্বীকৃতি পেল, আনন্দের কথা। |
|
|
মোরগ মোসল্লম খাওয়ার আগেই মুখে ফেলে দেয় মৌরি
চৌরিচৌরা-কে ইতিহাস পেপারে লিখেছিল চৌরাচৌরি
সোমবার লড়াচ্ছে দোলচে গাবানা, মঙ্গলে দেখছে স্মিতা-শাবানা
ইংরিজি-বলা নাপিত দিয়ে ডট-ডট দাড়ি ক্ষৌরী
|
|
স্মার্ট
১ কার্ড, ফোন, টিভি।
২ জন্মেছে বলেই যার বহুত ফাঁট। |
|
|
|
• স্মার্ট মেয়ে সে-ই, ছেলেটি তাকে ছেড়ে যাওয়ার আগেই যে ছেলেটিকে ছেড়ে যায়। মেরিলিন মনরো
• বোকা জিনিয়াসের চেয়ে স্মার্ট ইডিয়ট ঢের ভাল।
স্যামুয়েল গোল্ডউইন
• জীবন এমন কিছু মানুষের সঙ্গে কাটাও যারা স্মার্ট আর খুব ভাল তর্ক জুড়তে পারে।
জন উডেন
• স্মার্ট হওয়ার অর্ধেক উপাদান: তুমি কোন ব্যাপারে হদ্দ বোকা তা জানা।
সলোমন শর্ট
• প্রঃ স্মার্ট কে?
গর্গরেফ: যে সারা ক্ষণ পারফর্ম করে চলেছে, হাঁটতে খেতে একলা বসতে নিজেকে মনে করাচ্ছে, ‘ওরে, আমায় সবাই দেখছে!’ ‘অল দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ আ স্টেজ’ বাক্যটাকে নিজের মতো চেলে নিয়ে, বেচারা শান্তিতে নাক খোঁটার অবকাশটুকু পায়নি।
প্রঃ কিন্তু স্মার্ট তো জেতে?
গর্গরেফ: অবশ্যই। ইন্টারভিউয়ে, প্রেমে। শুধু গো-হার হারে ‘নিজে হওয়া’য়।
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|