স্যালাইনের বোতলে ছত্রাক
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান থেকে কেনা স্যালাইনে ছত্রাক মিলল। বৃহস্পতিবার, হাওড়া জেলা হাসপাতালে। এই ঘটনায় রোগীর পরিবারের তরফে হাসপাতালের সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, এ দিন বেলা ১২টা নাগাদ রামরাজাতলার বাসিন্দা অনাথ মজুমদারকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর সেরিব্রাল অ্যাটাক হয়েছিল। অনাথবাবুর ছেলে প্রদীপবাবু চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী হাসপাতাল চত্বরের ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান থেকে অন্য ওষুধের পাশাপাশি দু’বোতল স্যালাইনও কেনেন। প্রদীপবাবু বলেন, “স্যালাইনের বোতল দু’টি নার্সদের হাতে দেওয়ার কিছুক্ষণ পরে ওঁরা ডেকে দেখান, একটি স্যালাইনের বোতলে ছত্রাক ভাসছে।” এর পরেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন অনাথবাবুর পরিবারের লোকেরা। হাওড়া জেলা হাসপাতালের সুপার সুবোধকুমার মণ্ডল বলেন, “অভিযোগ পেয়েছি। ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে এটা হওয়া উচিত নয়। বিষয়টি উধ্বর্র্তন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
স্কুলে চক্ষু পরীক্ষা
নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর |
সর্বশিক্ষা মিশনের উদ্যোগে প্রাথমিক স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের চক্ষু পরীক্ষা শিবির হল খড়্গপুরে। বৃহস্পতিবার সাউথ সাইড প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই শিবিরে ১২৫ জন পড়ুয়ার চক্ষু পরীক্ষা হয়। এরা সকলেই খড়্গপুর এবং ঝাড়গ্রাম মহকুমার বিভিন্ন প্রাথমিক স্কুলে পড়ে। স্পেশাল এডুকেটররা এই সব বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের চিহ্নিত করেন। শিবিরে ছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূলস্রোতে ফেরাতেই সর্বশিক্ষা মিশনের এই উদ্যোগ।
|
এমডিতেই গ্রামে পাঠানোর দাবি |
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের গ্রামে যাওয়া বাধ্যতামূলক না-করে স্নাতকোত্তর পাঠ্যক্রমের অঙ্গ হিসেবেই ছ’মাস গ্রামে চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখার দাবি জানাল সারা দেশের মেডিক্যাল পড়ুয়াদের সংগঠন ‘সেভ দ্য ডক্টরস’। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ-র সহায়তায় প্রায় তিন হাজার পড়ুয়া এক জমায়েতে সামিল হন। তাঁদের দাবি, যে-ভাবে দেশে এমবিবিএসে আসন বাড়ছে, সে-ভাবেই স্নাতকোত্তর স্তরেও আসন বাড়ানো হোক। গ্রামে থাকার পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং কাজের যথাযথ সুযোগের ব্যবস্থা না-করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেখানে পাঠানোর প্রক্রিয়া বন্ধ থাকুক। আইএমএ-র সেক্রেটারি জেনারেল নরেন্দ্র সাইনির প্রস্তাব, কর্মজীবনে প্রত্যেক মেডিক্যাল অফিসারের ৪-৫ বার পদোন্নতি হয়। প্রতিটি পদোন্নতির ক্ষেত্রে এক বছর করে গ্রামে কাজ করা বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। |