গড় পঞ্চকোটের মাথা থেকে রেসিডেন্ট হাতিটিকে নামাতে জেরবার রঘুনাথপুরের বনকর্মীরা। শুক্রবার রাতে পটকা ফাটিয়ে, নানা কৌশলেও তাকে পাহাড়ের চুড়া থেকে নামানো যায়নি। শনিবার সন্ধ্যার মুখে বাঁকুড়ার জঙ্গলের সেই রেসিডেন্ট হাতিটিকেই দেখা যায় পাহাড়ের নীচে ঘোরাঘুরি করতে। রবিবার সকাল থেকেই আশপাশের ভুরকুণ্ডাবাড়ি, শিউলিবাড়ি, বাথানবাড়ির মতো গ্রামগুলিতে ঢুকে উপদ্রব শুরু করে। বিষ্ণুপুর থেকে আসা হুলাপাটির লোকেরা এ দিনই তাঁকে ঘরমুখো করার কথা ভেবেছিলেন। সেই মতো প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁদের ভাবনায় জল ঢেলে সেই হাতি ফের চড়ে পড়ে পাহাড়ে। অপরিসর পাহাড় চুড়োয় হাতিটি আশ্রয় নেওয়ায় এ দিনের মতো অভিযান বন্ধ রাখেন বনকর্মীরা। রঘুনাথপুরের রেঞ্জ অফিসার সোমনাথ চৌধুরী বলেন, “পঞ্চকোট পাহাড়ের মাথায় দাঁতালটি নিরিবিলি পরিবেশে বেশ রয়েছে। সবুজ গাছপালাও প্রচুর থাকায় খাবারের অভাব হচ্ছে না। কী ভাবে ফেরানো যায়, সেই চেষ্টা চলছে।”
|
চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসীরা। আজ ডিব্রুগড়ের ঘটনা। জঙ্গল থেকে রোহমারিয়া গ্রামে ঢুকে চিতাবাঘটি দু’জনকে জখম করে। গ্রামবাসীরা চিতাবাঘটিকে ঘিরে ধরে পিটিয়ে মারে। পরে বনকর্মীরা চিতাবাঘটির দেহ উদ্ধার করেন। |