আগুন লাগল বেহালার ট্রামডিপো সংলগ্ন পুর-বাজারের এক সোনার দোকানে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার। আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের রেস্তোরাঁতেও। আহত হন এক দমকলকর্মী। দমকলের ছ’টি ইঞ্জিন দু’ঘণ্টায় আগুন নেভায়। পুড়ে গিয়েছে দোকানের ভিতরে গয়না তৈরির কারখানা। এর জেরে যানজটে প্রায় দু’ঘণ্টা আটকে থাকে ডায়মন্ড হারবার রোড। অভিযোগ, অন্য অনেক পুর-বাজারের মতো পৌরপণ্যবীথিকাতেও আগুন নেভানোর কার্যত কোনও ব্যবস্থা নেই। দমকলের অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন। বাজারের কাযর্করী সভাপতি অতুল বাতুলে বলেন, “বাজারের অগ্নি-নির্বাপক ব্যবস্থা উন্নত মানের না হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়।” পুরসভার মেয়র পারিষদ (বাজার) তারক সিংহ বলেন, “প্রতিটি পুর-বাজারেরই অগ্নি-নির্বাপক ব্যবস্থা উন্নত করতে চেষ্টা চালাচ্ছি। একটু সময় লাগবে।”
|
ফুটপাথে খেলার সময়ে জঞ্জালের মধ্যে আচমকা বোমা ফেটে সাত বছরের এক বালক আহত হয়েছে। শনিবার রাত ১০টা নাগাদ পার্কসার্কাস মোড়ের কাছে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, বালকটির নাম সাইদুল মোল্লা। তার একটি চোখ বোমার ঘায়ে জখম হয়েছে। পায়ে ও পেটেও বোমার টুকরো লেগেছে। চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শুশ্রূষার পরে চিকিৎসকেরা অবশ্য বাচ্চাটির অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন। বালকটির বাবা ভিক্ষা করে সংসার চালান। কাছেই জাননগর রোডে তাঁরা ঝুপড়িতে থাকেন। পুলিশ সূত্রের খবর, জঞ্জালের মধ্যে একটি কৌটো বোমা রাখা ছিল। বাচ্চাটি সেটা খেলনা ভেবে ভুল করে। কী করে ওই তল্লাটে বোমা এল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
|
গৃহবধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। শনিবার পলতার মাধবনগরে ঘটনাটি ঘটে। মৃতার নাম সুজাতা গুপ্তা (৩০)। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে তাঁর স্বামী রাকেশ গুপ্তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সুজাতার বাবা সঞ্জীব বিশ্বাসের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই পণের জন্য সুজাতার উপরে অত্যাচার করত স্বামী। সাত বছর আগে বিয়ে হয়। একটি মেয়েও রয়েছে। |