টুকরো খবর
কলাভবনের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ছাত্রীর অভিযোগ
ফের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ বিশ্বভারতীর কলাভবনে। দিন কয়েক আগে বিশ্বভারতীর ‘যৌন নিগ্রহ প্রতিরোধ কমিটি’-র কাছে কলাভবনের ভাস্কর্য বিভাগের এক অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ‘শারীরিক ও মানসিক নিগ্রহ এবং শ্লীলতাহানি’র লিখিত অভিযোগ করেন ওই বিভাগেরই এক ছাত্রী। অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কমিটি বৈঠক করে। ছিলেন অভিযোগকারিণী। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই অধ্যাপক। ওই কমিটির চেয়ারপার্সন, অধ্যাপিকা সবুজকলি সেনের সংক্ষিপ্ত মন্তব্য, “বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য নেই।” বিশ্বভারতী সূত্রের খবর, বর্ধমানের কাটোয়ার বাসিন্দা ওই ছাত্রী লিখিত অভিযোগে দাবি করেছেন, দীর্ঘদিন ধরে নানা অছিলায় ওই অধ্যাপক তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছেন। বাড়িতে জোর করে ডেকে নিয়ে যেতেন। না গেলে বা তাঁর আবেদনে সাড়া না দিলে ‘পরীক্ষায় ফেল’ করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিতেন বলেও অভিযোগ। ছাত্রীর আরও অভিযোগ, অধ্যাপকের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখায় কাটোয়াতেই গভীর রাতে মোবাইলে ফোন করা এবং আপত্তিকর এসএমএস পাঠানো শুরু করেন অধ্যাপক। অভিযোগকারিণীর সঙ্গে ওই অধ্যাপককে প্রায়ই দেখা যেত বলে কলাভবনের ছাত্রছাত্রীদের একাংশ জানান। যদিও শুক্রবার ওই ছাত্রী বলেন, “ এ ব্যাপারে যা বলার কর্তৃপক্ষকে বলেছি।” আজ, শনিবার ওই অধ্যাপককে ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর। অধ্যাপকের দাবি, “অভিযোগ ভিত্তিহীন।”

বধূ-হত্যায় যাবজ্জীবন
বধূ-হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা হল স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়ির। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে এই সাজা ঘোষণা হয়েছে। সরকার পক্ষের আইনজীবী রূপক ভট্টাচার্য জানান, মৃত বধূর নাম কল্পনা সিংহ (২৪)। ২০০৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর রাতে সিমলাপাল থানার বনকুল গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে অগ্নিদগ্ধ হন তিনি। ওই রাতেই বাঁকুড়া মেডিক্যালে আনা হলেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি। পর দিনই তাঁর মৃত্যু হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর বধূর বাবা, ঝাড়খণ্ডের পূর্ব সিংভূম জেলার বড়শোল থানা এলাকার বাসিন্দা অশ্বিনীকুমার মল্ল সিমলাপাল থানায় তাঁর মেয়ের স্বামী চিন্ময় সিংহ, শ্বশুর ভোলানাথ সিংহ ও শাশুড়ি বাসন্তী সিংহের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। যৌতুক দেওয়ার পরেও বাপের বাড়ি থেকে আরও টাকা আনার জন্য বধূটির উপরে নির্যাতন হত বলে লিখিত অভিযোগ করেন অশ্বিনীবাবু। অভিযুক্তরা ধরা পড়লেও তিন জনই জামিনে ছিলেন। ২০০৬ সালের ২৮ জানুয়ারি পুলিশ আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। রূপকবাবু বলেন, “অতিরিক্ত সেশন জজ সুলগ্না দস্তিদার মৃত বধূর স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়িকে যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা শুনিয়েছেন।”

বধূর ঝুলন্ত দেহ
শ্বশুরবাড়ি থেকে বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। ইন্দাসের ভাটপুকুর এলাকার ঘটনা। মৃতার নাম রুম্পা মণ্ডল (২৪)। শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। বছর সাতেক আগে ইন্দাসের ভাটপুকুর এলাকার বাসিন্দা কালীপদ মণ্ডলের সঙ্গে সোনামুখীর রুম্পার বিয়ে হয়েছিল। তাঁদের তিনটি মেয়ে রয়েছে। পুলিশ জানিয়েছেস মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.