টুকরো খবর |
দুর্ঘটনায় আহত ১৫
নিজস্ব সংবাদদাতা • তমলুক |
বৌ-ভাতের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ শিশু, মহিলা-সহ ১৫ জন আহত হলেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমার থানার মাধবপুরের কাছে হলদিয়া-মেচেদা ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, হলদিয়ার সুতাহাটা এলাকার তাজনগর গ্রামের একদল বাসিন্দা এ দিন একটি গাড়িতে পাঁশকুড়ার আটবেড়িয়া গ্রামে এক বৌ-ভাতের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। ফেরার পথে বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ নন্দকুমার থানার মাধবপুরের কাছে তাঁদের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। তাতে গাড়িটি উল্টে গিয়ে ভিতরে থাকা যাত্রীদের মধ্যে শিশু ও মহিলা-সহ ১৫ জন আহত হন। সেই সময় ওই সড়ক ধরে হলদিয়ার দিকে যাচ্ছিলেন তমলুকের তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর গাড়ির সামনেই ওই দুর্ঘটনা ঘটে। শুভেন্দু নিজ উদ্যোগে আহতদের উদ্ধার করে তমলুক জেলা হাসপাতালে পাঠান।
|
জল ধরো জল ভরো প্রকল্পের উদ্বোধন
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
নির্বাচন-পর্ব মিটতেই শুরু হল পড়ে থাকা প্রকল্পের উদ্বোধনের কাজ। বৃহস্পতিবার হলদিয়া মহকুমার মহিষাদল গার্লস কলেজ ও গোপালপুর হাইস্কুলে শুরু হল ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্প। রাজ্যের পরিবেশ দফতরের আর্থিক সহায়তায় হওয়া ওই প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন রাজ্যের পূর্ত ও পরিবেশমন্ত্রী সুদর্শন ঘোষদস্তিদার। প্রকল্প রূপায়ণে সহযোগিতা করেছে পরিবেশ দফতরের ইনস্টিটিউট অফ এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ওয়েটল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট। পরিবেশ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মূলত বিদ্যালয়ের ও কলেজ হোস্টেলের ছাদে জমা বৃষ্টির জল ধরা হবে। সেই জল সংরক্ষণের জন্য বিদ্যালয়ে চল্লিশ হাজার লিটার ও কলেজে মোট বাহাত্তর হাজার লিটারের ট্যাঙ্ক ব্যবহৃত হবে। সেই জল রান্না থেকে বাসন ধোওয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে। সুদর্শনবাবু বলেন, “এই প্রকল্পের ফলে ভূ-গর্ভস্থ জলের যে আকাল হচ্ছে, তার মোকাবিলা সম্ভব হবে।”
|
যুবতীর দেহ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • তমলুক |
অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবতীর দেহ বৃহস্পতিবার সকালে পড়ে থাকতে দেখা গেল তমলুক শহরের কাছে ধলহরা বাজার সংলগ্ন খালের ধারে। বছর পঁচিশের ওই যুবতীর পোশাকের কিছু অংশ পড়েছিল পাশেরই একটি ঘরে, যেখানে চোলাই মদের ঠেক চলে বলে অভিযোগ। বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, অজ্ঞাতপরিচয় ওই যুবতী মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। কয়েকদিন ধরে ধলহরা বাজারে ঘোরাঘুরি করছিলেন। ভিক্ষা করে খাবার যোগাড় করতেন। রাতে বাজারেই থাকতেন। |
|