|
|
|
|
|
|
|
ছবি: রাইনো সিজন
দেশ: ইরান
পরিচালক: বাহমান গোবাদি
সাল: ২০১২
শান্তনু চক্রবর্তী |
|
|
সালটা ২০১০। ইরানে ইসলামিক বিপ্লবের তিরিশ বছর পর জেলখানা থেকে খালাস পাচ্ছে সহেল। জেলখানায় এই তিরিশটা বছরে সহেলের চুল-দাড়িতে সময়ের সাদা ছোপ লেগেছে। আর, সে ছুটি দিয়েছে কবিতাকে। অথচ কবিতা লেখার দায়েই এই কারাবাস! ইসলামি প্রজাতান্ত্রিক সরকারের অভিযোগ: সে ‘রাজনৈতিক কবিতা’ লেখে। সেই কবিতার ছত্রে ছত্রে নাকি খোমেইনির নিন্দেমন্দ। সহেলের সঙ্গেই পুলিশ আটক করেছিল তার বউ মিনাকেও। জেলের মধ্যে বিপ্লবের দৌরাত্ম্য, দাপট মিনাও তার শরীরে কিছু কম সয়নি। জেলেই তাকে ধর্ষণ করে তাদের বাড়ির পুরনো ড্রাইভার আকবর। মিনার শরীরের ওপর তার অনেক দিনের লোভ। গাড়ির ব্যাকসিটে ফেলে যাওয়া মিনার লিপস্টিকটা নিয়ে সে যে ভাবে চুষতে থাকে, গাড়ির আয়না দেখে দাড়ি-গোঁফ বাঁচিয়ে দু-ঠোঁট লিপস্টিক রাঙিয়ে তাতেই বোঝা যায় মিনাকে নিয়ে তার মনের অন্দরে কত হিজিবিজি কামনার জট!
কিন্তু তখন ইরানে শাহ্-র আমল। আর মিনার বাবা শাহ্-র সেনাবাহিনীর এক হোমরাচোমরা। ড্রাইভারের এত বড় আস্পদ্দা, কর্নেলের মেয়ের দিকে হাত বাড়ায়! আকবরকে বাড়িতে ডেকে কর্নেল বেদম ধোলাইয়ের বন্দোবস্ত করেন। তারই শোধ তুলতে ক্ষমতা বদলের পর আকবর বিপ্লবী দলে ভিড়ে যায়। কর্নেলের প্রাসাদে দলবল নিয়ে হামলা চালায়। কর্নেল খতম হন। আর তাঁর মেয়ে-জামাইকে জেলে পাঠানো হয়। জেলের মধ্যেই সহেলের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার বাহানায় আকবর মিনাকে ধর্ষণ করে। আবার সেই ধর্ষণের ফসল দুটি যমজ বাচ্চা নিয়ে মিনার জেল থেকে খালাসেরও বন্দোবস্ত করে দেয়।
|
|
তার পর এক দিন ওই জেলখানা থেকেই ডেকে পাঠিয়ে মিনাকে সহেলের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়। কোথায় তাকে কবর দেওয়া হয়েছে, সেটাও জানানো হয়। সহেলের কবরে ফুল দিতে গিয়ে মিনার সঙ্গে আকবরের আবার দেখা। আকবর তাকে বিয়ে করতে, আশ্রয় দিতে চায়। তার পর কেটে যায় আরও ২০-২২টা বছর!
ছবিতে সহেলের সঙ্গে যা ঘটছিল, সেই একই জিনিস ঘটেছিল কুর্দ-ইরানি কবি-লেখক সাদেঘ কামানগার-এর জীবনে। এই ট্র্যাজেডির আদলেই এই ছবির ন্যারেটিভ। ভয়েস-ওভারেও বার বার ফিরে এসেছে সাদেঘেরই কবিতার টুকরোটাকরা। এ ছবি অবশ্যই ইরানে বসে বানানো সম্ভব ছিল না। তা ছাড়া পরিচালকও কবেই দেশছাড়া। প্রৌঢ় সহেল-এর ভূমিকাভিনেতা বেহরুজ ভসুঘি-ও ইরান থেকে স্বেচ্ছা-নির্বাসিত। গোটা ছবিটারই প্রায় শুটিং হয়েছে তুরস্ক আর ইরাকি কুর্দস্তান-এ। আর ছবিটা নিবেদিত হয়েছে ইরানের জেলে বন্দি অসংখ্য রাজনৈতিক বন্দির প্রতি।
তবে ছবির সহেল আদৌ কি রাজনৈতিক বন্দি? সে তো ত্রিকোণ প্রেমের ঈর্ষার শিকার! পরিচালকও এটিকে প্রেমের ছবি বলতেই বেশি পছন্দ করেন, যে প্রেমকাহিনির শুরু ১৯৭৭-এর তেহরানে। আর শেষ ২০১০-এর ইস্তানবুলে। আঙুলের ভাঁজে জলের মতোই মাঝখান থেকে পিছলে যায় একটা এলোমেলো বেভুল সময়— চক্রান্ত, রাষ্ট্রবিপ্লব, শ্যাওলা-ধরা পাথুরে জেল-দেওয়াল, অন্ধকার! ছবির রঙের স্কিমও তাই অনেকটা ওয়াশ ছবির মতো। ঘষা ঘষা, আবছা— যেন সময়ের গা থেকে কিছু কিছু স্মৃতির পলেস্তারা ইচ্ছে করেই খসিয়ে ফেলা হয়েছে। ছবির ন্যারেটিভ ১৯৭৭ থেকে ২০১০-এর মধ্যে বার বার যাতায়াত করে। সেই যাতায়াত সহেলের জীবনের গল্পের মতোই অমসৃণ। খাঁজখোঁজ, নীচ-ওপর, ভাঙচুর-ঝাঁকুনি আছে। ছবির ক্লাইম্যাক্স ইস্তানবুলেই। আকবরের সঙ্গে ইরান ছেড়ে সেখানেই ঘর বেঁধেছে মিনা। ওই ইস্তানবুলেই মিনা আর সহেলের মুখোমুখি-চোখাচোখি হয় কয়েক বার। সহেলের বুকের মধ্যে স্মৃতির ঢেউ ছলকে ওঠে। কিন্তু কাছে এসে চেনা দেওয়া আর হয় না। তার পর এক দিন আচমকাই তার বিছানায় এসে-পড়া এক তরুণী যৌনকর্মীর পিঠে আঁকা ট্যাটুতে সহেল আবিষ্কার করে তারই লেখা কবিতার দুটো লাইন! মেয়েটি বলে, এটাই তার কাছে তার কবি-বাবার একমাত্র স্মৃতিচিহ্ন। তার মা এটা এঁকে দিয়েছে। সহেলের পৃথিবীটা আবার ওলটপালট হয়ে যায়। ছবির শেষ দৃশ্যে পুলিশের ক্রেন খাঁড়ির ভিতর থেকে জলে-ডোবা একটা গাড়ি উদ্ধার করে আনে! ওই বন্ধ গাড়ির মধ্যেই সম্ভবত আছে সহেল আর আকবরের লাশ। আর তখনই মিনা আর তার মেয়েকে নিয়ে একটা স্টিমার ইউরোপের দিকে চলে যায়। মিনার আজকের পৃথিবীতে ওই দুটি পুরুষের আর কোনও হদিশই থাকে না! |
|
২৬ জানুয়ারি ২০২৬ |
পশ্চিমবঙ্গে ইদানীং ধর্ষণ, ইভ টিজিং, মহিলাদের প্রতি অশ্লীল আচরণ সম্পূর্ণ লোপ পেয়েছে। এর মূলে আছে সদ্য আবিষ্কৃত এক বিশেষ ধরনের পোশাক। মেয়েদের শরীরের মাপ অনুযায়ী, স্টিলের পাতলা চাদর দিয়ে তৈরি ধর্ষণ-প্রুফ জ্যাকেট বিতরণ করা হচ্ছে, রাজ্য সরকারের মহিলা সুরক্ষা দপ্তর থেকে, বিনামূল্যে। এই জ্যাকেট খোলার জন্য মেয়েদের পৃথক পৃথক গোপন ‘কোড নম্বর’ (এটিএম-এর ‘পিন’-এর মতো) ও সঙ্গে একটি রিমোট যন্ত্র দেওয়া হচ্ছে। একমাত্র নারীটি নিজে ছাড়া এই অভিনব অন্তর্বাস আর কেউই খুলতে পারবেন না। এই অন্তর্বাসের ওপরে মহিলারা ইচ্ছে মতন সালোয়ার কামিজ, শাড়ি, জিনস পরতে পারবেন। এই অন্তর্বাস পরা এই রাজ্যে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে টিন-এজ ছাত্রী থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সি মহিলাদের ক্ষেত্রে। এই জ্যাকেট পরেই সব মহিলাকে পথেঘাটে, স্কুল-কলেজে, অফিস-আদালতে, আই টি সেক্টরে যেতে হবে। কেউ যদি এই ফরমান না মানেন এবং পথেঘাটে ধর্ষণের শিকার হন, তা হলে রাজ্য সরকার কোনও রকম দায়িত্ব নেবে না এবং আর্থিক ক্ষতিপূরণও দেবে না। ‘মহিলা বাঁচাও সমিতি’ ক্ষোভের সঙ্গে বলেছে, রাজ্য সরকারের চাপিয়ে দেওয়া এই পোশাক পরার ফতোয়া অত্যন্ত অপমানজনক। সরকারের কাজ আইন-শৃঙ্খলা এমন স্তরে নিয়ে যাওয়া যে নারী নিগ্রহ করতে কেউ সাহস করবে না। তার বদলে ধর্ষণ রুখতে মেয়েদের লোহার পোশাক পরিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত মধ্যযুগীয়, অমানবিক, এবং নিকৃষ্ট প্রশাসনের পরিচায়ক। মেয়েরা কি খাঁচার পাখি যে লোহার জ্যাকেট পরে ঘুরবে? আর রিমোট চুরি গেলে মেয়েটি অন্তর্বাস খুলবে কী ভাবে? কিন্তু সাধারণ মেয়েরা এই জ্যাকেটকে সাদরে গ্রহণ করেছেন। এই জ্যাকেট কেনার জন্য বিভিন্ন রাজ্য সরকারও আগ্রহী। পশ্চিমবঙ্গের শিল্পের মরা গাঙে আবার জোয়ার। কেন্দ্রীয় সরকার এ বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে পশ্চিমবঙ্গকে ধর্ষণহীন রাজ্য হিসেবে বিশেষ পুরস্কার দিচ্ছে।
তুষার ভট্টাচার্য, বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ
|
|
|
|
|
দশ জনের দশটা কমোড
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১ |
২ |
৩ |
টারজান-এর |
ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড-এর |
পিকাসো-র (তখন ‘কিউবিস্ট’ পর্যায়) |
|
|
৪ |
|
মাইকেল শ্যুমাখার-এর
|
৫ |
৬ |
৭ |
চড়ক-সন্ন্যাসীর |
স্টিভেন স্পিলবার্গ-এর
|
লব-কুশ’এর |
|
|
৮ |
১০ |
লিটল মারমেড-এর |
আমজনতার
|
|
|
৯ |
জুলিয়েট-রোমিয়ো’র |
|
|
|
• বিশ্বের সেরা ট্যাক্সি কার-এর অনন্য সম্মান পেল ভারতের গাড়ি অ্যামব্যাসাডর। বিবিসি-র ‘টপ গিয়ার’ অনুষ্ঠানে সারা দুনিয়ার ঝক্কাস গাড়ি-ব্র্যান্ডের দৌড়ে হিন্দুস্থান মোটরস-এর এই সৃষ্টির জয়জয়কার, মর্যাদা-মেডেল প্রাপ্তি। ঝানু গাড়ি-ক্রিটিকদের চুলচেরা যাচাই-উত্তর রায়, এ গাড়ি ‘ভার্চুয়ালি ইনডেসট্রাক্টিবল’, এতই পোক্ত, মজবুত যে ইংল্যান্ডের মোটর-মিউজিয়ামে সাজিয়ে রাখা শো-পিস মডেলটিও সামান্য ঝাড়পোঁছে দিব্য ছুটতে পারবে। ইংল্যান্ড-আমেরিকা-দক্ষিণ আফ্রিকা-জার্মানি-মেক্সিকো থেকে উজিয়ে আসা সব গাড়িকে বলে বলে টেক্কা। মানতেই হয়, হলদে অ্যামব্যাসাডর-ট্যাক্সি শহর কলকাতার অবিসংবাদী আইকন। ১৯৮০-র দশকে মারুতি আসার আগে অবধি গাড়ি মানেই অ্যামব্যাসাডর-রাজ, শিক্ষিত সচ্ছল বাঙালির সুভদ্র স্টেটাস সিম্বলও সে-ই। স্বাধীন ভারতের চেয়ে বয়সে মোটে এক বছর ছোট, জন্মসূত্রে বাঙালি, সাকিন উত্তরপাড়া। দেখতে চেকনাইহীন সাদামাটা, স্বভাবে বাঙালির মতোই সর্বংসহা, বইতে-সইতে পারে বিস্তর, ট্যাক্সিরূপেণ বা সিভিল অবতারেও। অধুনা গাদা হাই-এন্ড ঝাঁ-গাড়ির ভিড়ে বিক্রিবাটা খারাপ, গত অর্থবর্ষে সারা দেশে বিক্রি হয়েছে মোটে ৩৩৯০টি। সাহেবি কদর পেয়ে এখন যদি হৃত আদর ফেরে, শহরের ট্যাক্সি-পরিষেবাও খানিক উন্নত হয়, বাঃ।
• অবসর-উত্তর খেলোয়াড়রা মেন্টর, ধারাভাষ্যকার, নির্বাচক হন, কিন্তু পর্ন ম্যাগনেট? সব্বাইকে তাক লাগিয়ে ব্রাজিলের তারকা ফুটবলার রোনাল্ডো বিশ্বখ্যাত সফ্ট পর্ন ম্যাগাজিন ‘প্লেবয়’-এর ব্রাজিলীয় স্বত্ব কিনছেন। ব্রাজিলে প্লেবয় মহা হিট, মাসে বিক্রি ২৫০০০০ কপি। তাই একদা গোলসন্ধানী ফরোয়ার্ড ব্যবসার তেকাঠিতে মোক্ষম কিক কষেছেন, মুনাফার আশায়। কেরিয়ারোত্তর রোনাল্ডো এখন ব্রাজিলীয় বিলিয়নেয়ার, ফি-বছর বিজ্ঞাপনী আয় ১০ মিলিয়ন পাউন্ড, সঙ্গে নিজের গুচ্ছ জিম, স্পোর্টস হেল্থ ক্লিনিক, নিশিনিলয়ের রোজগার। আস্ত একখান প্রাইভেট দ্বীপও আছে। এর পরও গ্লোবাল সেক্স ইন্ড্রাস্ট্রির মাঠে নয়া খেলুড়ে। এলেম আছে বলতে হবে। এ দেশে বুড়োলে, সাফল্য-সূর্য ঢললেও এক্স-স্টাররা ‘X’-ছাপ্পা থেকে বহু দূরে পলিটিকালি-এথিকালি কারেক্ট কামাই-ধান্দায় জীবন বিতান। গাওস্কর কিংবা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় পয়সা কামাতে যৌন-ইঙ্গিতময় বস্তু বা ধারণার ধারকাছ মাড়াচ্ছেন, অকল্পনীয়। ও দিকে পেলে ‘ভায়াগ্রা’-র অ্যাড-মুখ, রোনাল্ডিনহো কন্ডোমের। সাহেব-সেলেবদের ভিন-চর্চা হাঁ করে গিলব, আর দেশি আইকনরা ক্রসব্যাটে খেললেই চোঁয়া ঢেকুর! |
|
|
লোকে যারে বড় বলে বড় সেই নয়
নিজেকে যে বড় বলে বড় সেই হয়
বড়ত্ব বোঝে কবে সাধারণ লোক?
বেঁটে মন, গেঁটেবাত, ড্যাবা ড্যাবা চোখ |
|
অহংকার
১ কার অহং সেটাই বোঝা যাচ্ছে না।
২ সাংঘাতিক দামি car কেনার অহং। |
|
|
|
আয়না, আয়না, আমাকে বল
কে বেশি সুন্দর আফটার অল— ‘তুমি সুন্দর, আমি
তোমারই তো কেনা
ওই ভুঁড়ি, ওই মেদ,
তুলনা হবে না!
সত্য ও সুন্দর—
সাপ আর বেজি।
আমিও কমিয়ে দিই
দশ-বারো কেজি!’
•
অহংকার সহজে মরে না, অনেক সময় মানুষটার মরে যাওয়ার পরেও থেকে যায়।
রবার্ট লুইস স্টিভেনসন
• অহংকারের সেরা নিরাময়: একাকিত্ব।
টমাস উলফ
• যে অহংকার দিয়ে ডিনার করে, ঘৃণা দিয়ে লাঞ্চ খায়।
বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন
• অহংকারের রকমফের হয় না। অহংকার লুকিয়ে রাখার ক্ষমতার রকমফের হয়।
মার্ক টোয়েন
• অন্যের মধ্যে নিজের চেয়ে বেশি অহংকার দেখলে আরাম হয়, তখন অহংকারহীনতার গর্বে আকুল হই!
লুইস ক্রোনেনবার্গার
• প্রঃ অহংকার কি ভাল?
গর্গরেফ: অহংকার না থাকলে কেউ কবিতাও ছাপাত না, কুতুব মিনারও গড়ত না, দল থেকে বাদ পড়ে অলৌকিক কামব্যাকও করত না। অহংকার ছাড়া জাত মানে
ম্যাদামারা পাবলিক।
• প্রঃ কিন্তু বলে যে অতিদর্পে হতা লঙ্কা?
গর্গরেফ: যে বলে, তাকে মহম্মদ আলির ‘আয়্যাম দ্য গ্রেটেস্ট’ গর্জন বা ধোনির ঠান্ডা ঔদ্ধত্যের সামনে ফেলে দাও। ঝাঁজে বুঝবে, সুপার-লঙ্কা কারে কয়!
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|