স্পেনে ভয়াবহ রেল-দুর্ঘটনায় বহু যাত্রীর মৃত্যু হলেও খুব সামান্যই আঘাত পেয়েছেন মাদ্রিদ থেকে ফেরোলগামী ট্রেনের চালক ফ্রান্সিসকো হোসে গার্জন। ৫২ বছর বয়সী ফ্রান্সিসকোর ৩০ বছর ট্রেন চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে। মাদ্রিদ থেকে ফেরোলের ওই পথে তিনি ট্রেন চালাচ্ছেন গত এক বছর ধরে। তা সত্ত্বেও কেন গতি এত বাড়িয়েছিলেন, তা জানতে ফ্রান্সিসকোকে আটক করেছে পুলিশ। স্পেনের আইন অনুযায়ী, তিন দিন তিনি আটক থাকতে পারেন। তার পর বিচারক সিদ্ধান্ত নেবেন, তাকে গ্রেফতার করা হবে, না ছেড়ে দেওয়া হবে। অন্য চালক পুলিশি প্রহরায় হাসপাতালে ভর্তি। তার নাম এখনও জানা যায়নি। তবে তিনি বলেন, “আমরা মানুষ। কী ভুল করলাম! বিবেক দংশনে মরে যাচ্ছি।” ইতিমধ্যে ট্রেনের ব্ল্যাকবক্স থেকে নানা তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। যে মুহূর্তে ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যূত হয়, তখনই এক চালক বলছিলেন, “মরে যেতে চাই, কী করলাম আমি!” বৃহস্পতিবার বলা হয়েছিল দুর্ঘটনায় ৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে পুলিশ এবং ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা শুক্রবার বিভিন্ন দেহাবশেষ খতিয়ে দেখে জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা প্রকৃতপক্ষে ৭৮।
পুরনো খবর: বাঁকে বেলাইন ট্রেন, স্পেনে মৃত ৮০ যাত্রী |
ডিভোর্সের দিন ঠিক হয়নি, অথচ খরচা ইতিমধ্যেই ছুঁয়েছে কোটির অঙ্ক। শেষমেশ বিচারকই পরামর্শ দিলেন, “ডিভোর্স পরে দেখা যাবে, শিগগিরি কথা বলে নিজেদের বিরোধ কমান।” ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি অলোক রায়-চারু শেখরি বিয়ে করেছিলেন ২০০৯-এ। লন্ডনবাসী বছর একচল্লিশের অলোক পেশায় আইনজীবী আর তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক। পরে চাকরিসূত্রে যান সিঙ্গাপুরে। ২০১২-এর অগস্টে লন্ডনের আদালতে বিবাহ-বিচ্ছেদের মামলা করেন চারু। আপত্তি জানিয়ে বসেন তাঁর স্বামী। দু’জনের বাদানুবাদে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে খরচ। ডিভোর্সের দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার আগেই পকেট থেকে বেরিয়ে গিয়েছে ৭ কোটি ৮১ লক্ষ টাকারও বেশি।
|
ওসামা বিন লাদেনের একে-৪৭ রাইফেলটি রাখা হল সিআইএ-র সংগ্রহশালায়। এ কথা জানিয়ে সংগ্রহশালার সংগ্রাহক টনি হিলে বলেন, “অ্যাবটাবাদে ওসামার মৃত্যুর সময় এই রাইফেলটি তাঁর পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত রাইফেলটি ব্যবহারযোগ্য।” ভার্জিনিয়ায় সিআইএ-র ওই সংগ্রহশালায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্রও রয়েছে। |