গ্রামেই ভোট, খুশি সীমান্তে
নিজস্ব সংবাদদাতা • বালুরঘাট |
ভারত ভূখণ্ডের অধিবাসী হয়েও হিলি সীমান্তের বাসিন্দাদের কাঁটাতারের ঘেরায় বন্দি হয়ে দিন কাটাতে হয়। অষ্টম পঞ্চায়েত নির্বাচনে পরিস্থিতির বদল ঘটল। ধলপাড়ার জামালপুর এলাকায় কাঁটাতারে বন্দি ওই সীমান্ত গ্রামের মানুষ এ বারই প্রথম গ্রামে ভোট দিলেন। এ দিন ভোট দিয়ে খুশি জামালপুর এলাকার বাসিন্দা ওসমান গনি, ফরিদা বিবিরা বলেন, “এত কাল কাঁটাতারের গেট পেরিয়ে দেড় কিমি দূরে ও পারে ধলপাড়া এলাকার বুথে ভোট দিতে যেতে হত। এ বার গ্রামের শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে বুথ হওয়ায় ঝক্কি কমেছে।” প্রশাসন সূত্রের খবর, জামালপুরে বুথের ৪৫০ ভোটারের মধ্যে ৯৮ শতাংশ ভোট দিয়েছেন। জেলাশাসক দুর্গাদাস গোস্বামী বলেন, “ধলপাড়া বুথ ভেঙে জামালপুর অংশের জন্য পৃথক বুথ করা হয়। বিকেল ৫টার মধ্যে সেখানে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট শেষ হয়েছে।” দক্ষিণ দিনাজপুরে ২৫২ কিলোমিটার সীমান্ত জুড়ে কাঁটাতারের বেড়া রয়েছে। তার মধ্যে হিলি সীমান্তে ৩৫ কিমি। বেড়ার ও পারের গ্রামগুলির বাসিন্দারা সন্ধে ৬টা বাজলেই কার্যত ঘরবন্দি, সকাল ৬টায় তাঁদের জীবনে ছন্দ ফেরে। |
মালদহের সাত বুথে পুনর্নির্বাচন
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
বৃহস্পতিবার মালদহের সাতটি বুথে হয়েছে। কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জেলাশাসক গোদালা কিরণ কুমার জানান, সাতটি বুথে ৮৮.৫০ শতাংশ ভোট পড়েছে। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২২ জুলাই চতুর্থ দফার ভোটে বুথ দখলের অভিযোগে জেলা প্রশাসন মনিকচকের ২১ নম্বর বুথ, কলিয়াচক ২ নম্বর ব্লকের ১১২ বুথ, কলিয়াচক ৩ নম্বর ব্লকের ৪৬ বুথ, হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের ১৩১ ও ১৩২, পুরাতন মালদহের ৬৩ বুথ এবং হবিবপুরের ১৩২ নম্বর বুথে পুনরায় ভোট গ্রহণের জন্য রাজ্য নিবার্চন কমিশনের কাছে সুপারিশ করে। জেলায় পঞ্চায়েত ভোট পড়েছে ৮৬.৭৮ শতাংশ। |
মিলল খিচুড়িও
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডাবগ্রাম |
দূর থেকে দেখলে মনে হবে কোনও দলীর পার্টি অফিস। ভিড় উপচে পড়েছে। উঁকি দিলেই দেখা যাচ্ছে কাগজের প্লেটে খিচুড়ি খেতে ব্যস্ত ভোটার, বাসিন্দারা। দলীয় বুথ নয়। শিলিগুড়ি লাগোয়া ডাবগ্রাম-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোট ফাপড়ি এলাকার বাসিন্দারা নিজেরাই ওই ব্যবস্থা করেন। |