রাজ্য পুলিশের বাহিনী থাকছে। ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে। সুষ্ঠ ভাবে ভোট প্রক্রিয়া পরিচালনায়
যথাযথ ব্যবস্থা হয়েছে।
রাজনৈতিক দলের কাছেও শান্তি বজায় রাখার আবেদন জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
অমিত জাভালগি, পুলিশ সুপার (জলপাইগুড়ি) |
কিছু চা বাগানে তৃণমূল আক্রান্ত। আশা করছি প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবেন।
সুষ্ঠ ভাবেই ভোট হবে।
চন্দন ভৌমিক। তৃণমূল জেলা সভাপতি। |
শাসক দলের বিধায়কদের নির্দেশে সন্ত্রাস চলছে। প্রতিটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখতে হবে।
তাদের দিয়ে টহল দেওয়াতে হবে।
মোহন বসু। জেলা কংগ্রেস সভাপতি। |
সুষ্ঠভাবে ভোট হবে কিনা তা সংশয়ে রয়েছি। কেন্দ্রীয় বাহিনী জেলায় আসলেও তাদের সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হবে কিনা সন্দেহ। তবু কিছু এলাকায় সন্ত্রাসের আশঙ্কায় স্মারকলিপি দিয়েছি।
কৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সিপিএম জেলা সম্পাদক। |
বিপদে পাশে জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুম:
০৩৫৬১-২৩০৭২৫ (জলপাইগুড়ি ও মালবাজার মহকুমা)
০৩৫৬৪-২৫৫০০৫ (আলিপুদুয়ার মহকুমা) |
১৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে। সঙ্গে থাকছে ৫ হাজার রাজ্য পুলিশ।
আশা করি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা হবে না।
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, পুলিশ সুপার (দঃ দিনাজপুর) |
কংগ্রেস, সিপিএম ভুয়ো অভিযোগ তুলে বিভ্রান্তি ছড়াতে চেষ্টা করছে। দলীয় কর্মী সমর্থকদের বলেছি, প্ররোচনায় পা না দে
বিপ্লব মিত্র। তৃণমূল জেলা সভাপতি |
মানুষ এ বার কংগ্রেসের পক্ষেই রায় দেবেন বলে আশাবাদী। শান্তিপূর্ণ ভোট করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথে বুথে থাকতে হবে।
নীলাঞ্জন রায়। জেলা কংগ্রেস সভাপতি। |
সর্বত্র তৃণমূলের হুমকি চলছে। ভোটের দিন সন্ত্রাসের আশঙ্কা রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে না রেখে কাজে লাগানো হবে বলে আশা করি। নইলে অবাধে ভোট হবে না।
মানবেশ চৌধুরী। সিপিএম জেলা সম্পাদক। |
বিপদে পাশে কন্ট্রোল রুম: ০৩৫২২-২৫৫৫৫৫।
জেলা পর্যবেক্ষক, কালীপদ দাস ৯৮০০১৬৮৭৭০।
জেলাশাসক, দুর্গাদাস গোস্বামী-৯৪৩৪০৫৫২০১। |
কেন্দ্রীয় বাহিনী ১৬ কোম্পানি থাকছে। রাজ্য পুলিশ সাড়ে ৭ হাজার। গোলমাল রুখতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অখিলেশ চতুর্বেদী, পুলিশ সুপার (উঃ দিনাজপুর) |
সরকারি টাকা নয়ছয়ের পরিকল্পনা চলছে। পুলিশ-প্রশাসন তো বটেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আমাদের আস্থা রয়েছে।
অমল আচার্য। তৃণমূল জেলা সভাপতি |
তৃণমূল ও সিপিএম হুমকির রাজনীতি চালাচ্ছে। প্রতিটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন না হলে অবাধ ভোট সম্ভব নয়।
মোহিত সেনগুপ্ত। জেলা কংগ্রেস সভাপতি। |
পুলিশের সামনেই বাইক বাহিনী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। কংগ্রেস ও তৃণমূল ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে। পুলিশ-প্রশাসন সতর্ক না হলে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবে না।
অপূর্ব পাল। জেলা বামফ্রন্টের সচিব। |
বিপদে পাশে কন্ট্রোল রুম- ০৩৫২৩-২৫৩০১৭
জেলা পর্যবেক্ষক, বিশ্বজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়- ৯৭৩৩০১৩১৩৫।
জেলাশাসক, পাশাং নরবু ভুটিয়া- ৯৪৩৪০৪৯২১৫। |
কোচবিহারে ১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে। সঙ্গে থাকছে প্রায় ৮ হাজার রাজ্য পুলিশ। আশা করছি এতে সমস্যা হবে না।
অনুপ জয়সওয়াল, পুলিশ সুপার (কোচবিহার) |
উন্নয়নের প্রশ্নে মানুষ তৃণমূলকে সমর্থন করবেন। সিপিএম ফব অশান্তির চেষ্টা করতে পারে।
রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। তৃণমূল জেলা সভাপতি। |
সুষ্ঠু অবাধ ভোট হলে বাম সাফল্য ঠেকানো কঠিন। মানুষকে ওরা সবসময় দমিয়ে রাখতে পারবেন না
তারিণী রায়। সিপিএম জেলা সম্পাদক। |
বিপদে পাশে কন্ট্রোল রুম ০৩৫৮২২৭৪৮১
জেলা পর্যবেক্ষক ৭৭৯৭০ ৯৬১০০
জেলাশাসক মোহন গাঁধী ৯৪৩৪০২৭১০১ |