বিলি করা হয়নি স্টল, ‘বেদখল’ মানবাজারে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মানবাজার |
বন্টনের পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের জল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তাই বিলি করা যায়নি মানবাজারের দৈনিক সব্জি বাজারের স্টলগুলি। এরই সুযোগ নিয়ে বেশ কিছু স্টল বেদখল করে ব্যবসা করার অভিযোগ উঠেছে ব্যবসায়ীদের একাংশের বিরুদ্ধে। মানবাজার পঞ্চায়েত সমিতির অর্থে কয়েকবছর আগে ওই বাণিজ্যিক বিপণন কেন্দ্র নির্মিত হয়েছিল। সবজি বাজারের ব্যবসায়ী রিঙ্কু দত্ত, জগন্নাথ দত্তদের অভিযোগ, “স্টল বিলি না হওয়ায় আমরা অনেকেই বাজারের বারান্দায় বসে ব্যবসা করছি। রোদ-বৃষ্টিতে আমাদের সব্জি নষ্ট হচ্ছে। অথচ ব্যবসায়ীদের একাংশ দিব্যি ওই সব স্টলে ব্যবসা শুরু করে দিয়েছেন।” তাঁদের অভিযোগ, প্রশাসন সব জেনেও হাত গুটিয়ে রয়েছে। মানবাজারের বিডিও সায়ক দেব বলেন, “দৈনিক সব্জি বাজারের স্টল বিলি করা যায়নি। এ নিয়ে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। তাই এখন কোনও মন্তব্য করা ঠিক হবে না।” ব্যবসায়ীদের একাংশের অভিযোগ, মামলার দ্রুত নিস্পত্তি হওয়া প্রয়োজন। তা না হলে কত দিন আমাদের স্টলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে? তত দিন পর্যন্ত কি কিছু সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী অবৈধ ভাবে স্টলগুলি বেদখল করে থাকবে?
|
দু’জনের অপমৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর |
দু’টি অস্বাভাবিক মত্যুর ঘটনা ঘটেছে পুরুলিয়ার কাশীপুর ও জয়পুর থানা এলাকায়। বুধবার সকালে কাশীপুরের বদমা গ্রামে বাড়ি থেকে পুলিশ মোহনচূড়া মণ্ডল (৫০) নামে এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, কীটনাশক খেয়ে ওই ব্যক্তি আত্মঘাতী হয়েছেন। তবে আত্মহত্যার কারণ পুলিশের কাছে স্পষ্ট নয়। অন্য দিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন জয়পুর থানার নতুনডি গ্রামের কিশোরী রীতা কুমার (১৫)। ঘনঘন বমি হচ্ছিল তাঁর। পরিবারের লোকেরা তাকে ভর্তি করেন জয়পুর ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। অবস্থার অবনতি হওয়ায় রাতে তাকে পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পথেই মৃত্যু হয় তাঁর। প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসকেরা মনে করছেন, খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁর মত্যু হয়ে। দু’টি ক্ষেত্রেই বুধবার দেহগুলির ময়নাতদন্ত করা হয়।
|
ট্রেনে কাটা যুবক
নিজস্ব সংবাদদাতা • আদ্রা |
ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেলেন এক যুবক। মঙ্গলবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শাঁকা রেল স্টেশনের কাছে। রেলপুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম ত্রিদিব গোস্বামী (৩০)। তাঁর বাড়ি ঝালদা শহরে। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরে দেহটি পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। |