বাস নেই, ক্ষোভ পুলিশকর্মীদের
নিজস্ব প্রতিবেদন |
চতুর্থ দফার ভোটপর্ব মিটেছে। ভিন জেলা থেকে আসা পুলিশকর্মীরা পঞ্চম দফার ভোটের ডিউটির জন্য অন্য জায়গায় পাড়ি দেবেন। কিন্তু তাঁদের যাওয়ার জন্য প্রয়োজনের তুলনায় বাস কম। এমনই অভিযোগ, নদিয়ায় ভোটের জন্য আসা বাঁকুড়া জেলা পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের কনস্টেবলদের। বীরভূমেও ভোটের কাজ শেষ হওয়ার পর কোচবিহারে যাওয়ার কথা ছিল কলকাতা পুলিশের বেশ কিছু কর্মীর। কিন্তু তাঁদের গাড়ি দেরি করে আসায় আধ ঘণ্টার জন্য নলহাটি কয়থায় রানিগঞ্জ মোরগ্রামে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন। নদিয়ার চাকদহ থেকে কলকাতা পুলিশের এক কোম্পানি বাহিনীর যাওয়ার কথা ছিল জলপাইগুড়ি। বাস পাননি তাঁরা। রাতে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বাঁকুড়া জেলা পুলিশের ১৭৫ জন কনস্টেবল ২০ জুলাই রাতেই নদিয়ার হোগলবেড়িয়ায় থানার যমশেরপুর হাইস্কুলে আসেন। মঙ্গলবার তাঁদের উত্তর দিনাজপুরের গোয়ালপোখরে যাওয়ার কথা। কিন্তু ৩৫ আসনের মাত্র ৪টি বাসের ব্যবস্থা ছিল। একই অভিযোগ কৃষ্ণনগরে আসা কলকাতার দেড়শো কনস্টেবলেরও।
|
৫ ডাকঘরকে সেবোত্তম স্বীকৃতি |
পরিষেবায় উৎকর্ষের জন্য ‘সেবোত্তম’ স্বীকৃতি পেল আলিপুর, পার্ক স্ট্রিট, দুর্গাপুর, বর্ধমান ও শিলিগুড়ি ডাকঘর। মঙ্গলবার তাদের শংসাপত্র দেয় ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড (বিআইএস)। এই স্বীকৃতি (আইএস ১৫৭০০)-র ব্যবস্থা চালু হয় চার বছর আগে। প্রথম বার এটি পেয়েছিল দিল্লি জিপিও। বিআইএস-এর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল কোপ্পান্ডি আনবারাসু বলেন, “দিল্লির পরে ডাক বিভাগের ‘মহারাষ্ট্র সার্কল’ এই স্বীকৃতি পেয়েছে। তৃতীয় স্বীকৃতি এল পশ্চিমবঙ্গে।” রাজ্যের বিভিন্ন গ্রামীণ ডাকঘরে পরিষেবা যে আশানুরূপ নয়, তা স্বীকার করে চিফ পোস্টমাস্টার জেনারেল (সিপিএমজি) যশোবন্ত পণ্ডা বলেন, “প্রজেক্ট অ্যারো প্রকল্পের মাধ্যমে ডাকঘরে পরিকাঠামো উন্নয়নের চেষ্টা চলছে।”
|
বুথ দখল, রিগিং, ভোটপত্র ছিনতাই-সহ এক গুচ্ছ অভিযোগের প্রেক্ষিতে চতুর্থ দফায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের এলাকাভুক্ত ১৯টি বুথে পুনর্নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তার মধ্যে মুর্শিদাবাদের ন’টি, মালদহের সাতটি, নদিয়ার দু’টি এবং বীরভুম জেলার একটি বুথ আছে বলে মঙ্গলবার জানান কমিশনের সচিব তাপস রায়। কাল, বৃহস্পতিবার ওই সব বুথে পুনর্নির্বাচন হবে। |