কলকাতার কড়চায় ‘শতবর্ষে বিজ্ঞানী’ প্রতিবেদনে (১৫-৭) সুশীলকুমার মুখোপাধ্যায়ের কৃতির দুটি দিক বাদ পড়েছে। এক, ষাটের দশকে পশ্চিমবঙ্গ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির শিক্ষক আন্দোলনে তাঁর সফল নেতৃত্বদান; দুই, প্রাথমিক স্তরে ইংরেজি ভাষার পুনঃপ্রবর্তনের জন্য তাঁর অবিরাম প্রচেষ্টা।
প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান কেমিক্যাল সোসাইটি এই বিজ্ঞানীর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনে উদ্যোগী হয়েছে। স্মারক বক্তৃতা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ স্ট্রিট প্রাঙ্গণের শতবর্ষিকী হলে ৩০ জুলাই বেলা দুটোয়; জাতীয় আলোচনাচক্র বসু বিজ্ঞান মন্দিরে ৩১ জুলাই সকাল ১০টায়।
দুলাল মুখোপাধ্যায়। কলকাতা-৯
|
প্রায়ই দেখা যায় ধর্মপ্রাণ পুণ্যার্থীরা নদী, সাগর, জলাশয়, পাহাড় এবং রাস্তার ধারে কোনও মন্দির বা ধর্মস্থানে দেবতার উদ্দেশে টাকা-পয়সা ছুড়ে দেন এবং গরিব মানুষেরা সারা দিন জলে দাঁড়িয়ে বা দড়িবাঁধা চুম্বক ছুড়ে ছুড়ে ডুব দিয়ে দিয়ে জল থেকে বা রাস্তার ধারে ঝোপঝাড়, জলকাদায় খুঁজে খুঁজে তা উদ্ধারের চেষ্টা করেন। অধিকাংশই হারিয়ে যায় বা নষ্ট হয়। সম্ভব হলে মুদ্রা বা নোটটি জলে ছুঁইয়ে বা কপালে ঠেকিয়ে মুদ্রাসংগ্রহকারী গরিব মানুষদের হাতে দিন, তাতে মনস্কামনাও পূর্ণ হবে আবার ঈশ্বরের সন্তানেরাও দুই মুঠো খেতে পাবে। আশা করি, আবেদনটি ধর্মপ্রাণ পুণ্যার্থীরা ভেবে দেখবেন।
রণেন বসু। কলকাতা-৬৫ |