|
|
|
|
‘সোনার খাঁচা’-র দিনে |
|
সোনার সে-দিন লক্ষ্মীপুজোয় পুজোর প্রস্তুতিতে স্বামীর সঙ্গে গৌরীদেবী।
|
তিন ভাইয়ের তিন সন্তান। উত্তমের বাঁদিকে পুত্র গৌতম, তাঁর কোলে তরুণকুমারের মেয়ে ঝিমলি,
উত্তমের কোলে বরুণকুমারের মেয়ে কুমকুম। ডান দিকে বরুণ কুমার এবং একেবারে বাঁ দিকে তরুণকুমার
|
পাতিপুকুরের এক পিকনিকে বেলা মজুমদার, দেবী মুখোপাধ্যায়
প্রমুখ আত্মীয়-বন্ধুদের সঙ্গে সাঁতার কাটছেন গৌরীদেবী।
|
ছোট্ট উত্তম মামারবাড়িতে। (ক) উত্তম (খ) মা চপলাদেবী (গ) উত্তমের দাদু
(ঘ) দিদিমা (ঙ, চ, ছ) বড়, মেজ, সেজমামা, (জ) তরুণকুমার।
|
সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেলতেন উত্তমকুমার। আর ব্যাকে তরুণকুমার। ভবানীপুরের লেডিস পার্কে
নিয়মিত শরীরচর্চা করতেন। পাড়ার ‘লুনার ক্লাব’-এর হয়ে খেলে ‘পাড়ার ট্রফি পাড়া থেকে
বেরোতে দেননি’ ওঁরা। চিরকাল মোহনবাগানের ভক্ত। আর প্রিয়? চিংড়ি মাছ।
|
সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে। সে কালে প্রতিমাশিল্পী ছিলেন কুমারটুলির নিরঞ্জন পাল।
আর এখন প্রতিমা গড়েন তাঁরই ভাইপো জয়ন্ত পাল। ছবিতে গত বারের লক্ষ্মীপুজোয় নাতি-নাতনি-নাতবৌ।
নবমিতা, রোশনি, অনির্বাণ, মৌমিতা, অনিন্দিতা, সৌরভ, গৌরব, সুকন্যা প্রমুখ।
(সেকালে যেমন, আজও তেমনি গৌরীদেবীর মুখের আদলে তৈরি হয় ঠাকুর। জয় মা!) |
ছবি (উত্তম-গৌরীর লক্ষ্মীপুজোর ছবি বাদে) লেখকের নিজস্ব সংগ্রহ।
কৃতজ্ঞতা: তরুণ শঙ্কর মজুমদার, তরুণ ভট্টাচার্য এবং রত্না ও ডা. তারাপদ বন্দ্যোপাধ্যায়। |
|
|
|
|
|