নাটক: শেকসপিয়র’স সনেটস
দেশ: জার্মানি
পরিচালক: রবার্ট উইলসন
সাল: ২০০৯

কেউ নতুন করে শেকসপিয়র-এর নাটক করছেন, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এ তো ‘কাল আবার পুব দিকে সূর্য উঠবে’ গোছের ব্যাপার। কিন্তু তাঁর কবিতা? কবিতা কি মঞ্চস্থ করা যায়? যার কোনও গল্পবদ্ধতা নেই, ঘটনার ঘনঘটা নেই, সংঘাতও (তেমন) নেই; আছে শুধু টুকরো টুকরো দার্শনিক বোধ, কিছু গভীর প্রতীতি আর মনন-ধাঁধানো কাব্যিক বিচ্ছুরণ। বিশেষ করে সেই কবিতাগুলি যদি হয় সনেট— ছন্দে গাঁথা চোদ্দো লাইনের মোট ১৫৪টি ছোট ছোট কবিতা। তবে প্লটে বাঁধা গল্প না থাকলেও, এই সনেটগুলির ক্রমিক-বিন্যাসে চরিত্র আছে মূলত দুটি— এক প্রায়-কিশোর যুবক, যিনি একদা ছিলেন কবির প্রেমিক, এবং এক কৃষ্ণকায়া প্রেমিকা। দুজনের কাছেই কবির নিরন্তর, নিঃসঙ্গ প্রেম-নিবেদন ও এককালীন প্রেমকে ফিরিয়ে আনার না-ছোড় আকুতি। এই ভাঙা ভাঙা চিন্তনের, তুলতুলে অনুভবের মুহূর্ত-রাশি নিয়ে কি করা যায় এমন মঞ্চায়ন, যা দর্শক মন দিয়ে বসে দেখবে তিন ঘণ্টা ধরে?
ভাবনার গুণে, রসিকতার তির্যক ধারে, ব্যঙ্গের অব্যর্থ নিশানাভেদে, সেট ও আলোর পরিমিত ব্যবহারে, মঞ্চ-ইমেজ কল্পনার জিনিয়াসে সে কাণ্ডই করে দেখালেন পরিচালক। ইনি আগে মঞ্চে একক অভিনয়ে হ্যামলেট করেছেন (নিজেরই নির্দেশনায়), আবার শতাধিক অভিনেতাকে হাজির করে মঞ্চস্থ করেছেন রাজসূয় বাজেটের অপেরাও। ‘বার্লিনার অনসম্বল’-এর এই নাটকেও তিনি টেনে এনেছেন জার্মানির শ্রেষ্ঠ এক ডজন অভিনেতাকে। মুখে-হাতে তাঁদের উগ্র সাদা রঙের মেক-আপ, চোখ-ভ্রু-ঠোঁট কালো রঙে আঁকা, মাড়-দেওয়া খসখসে কাপড়ের কস্টিউম (এলিজাবেথীয় যুগের আদলে)। তাঁরা কখনও শিশুসুলভ লম্ফঝম্প করে আসছেন-যাচ্ছেন মিউজিক ও সাউন্ড এফেক্টের সঙ্গে সম্-ফেলা বোঝাপড়ায়, বা করছেন উস্বর-কুস্বর আওয়াজ, সনেটের ফাঁকে ফাঁকে দাঁড়ি-কমা-ফুলস্টপের মতো। দৃশ্য থেকে দৃশ্যান্তরের মিছিলে মার্চ পাস্ট করে যাচ্ছে একের পর এক বাছাই করা ২৪টি অনবদ্য সনেট।
প্রতিটি খণ্ড দৃশ্যের মঞ্চায়ন-পদ্ধতি (সামগ্রিক শৈলীগত একতা সত্ত্বেও) আলাদা। কোনওটিতে দুই চড়ুয়ার বেঢপ সাইজের বাইসাইকেল ধীরে ধীরে চলে যায় মঞ্চের এ ধার থেকে ও ধার, যেতে যেতে বলে যায় এক সনেট। তার চালক শেক্সপিয়র নিজে, আরোহী মদনতুল্য ভুঁড়িওয়ালা, টাকমাথা প্রেমদেবতা ‘কিউপিড’! অপর এক দৃশ্যে, ভাঙা এক মোটরগাড়ির কঙ্কাল, মঞ্চের মাঝে এক ধারালো কাঠের শূলের ওপর গাঁথা। তার মধ্যে বসে আছেন শেক্সপিয়র। তাঁকে ঘিরে বাকি কুশীলবেরা আউড়ে গেলেন সনেট। হঠাৎ দেখা যায়, মঞ্চে পেট্রল পাম্পের তিনখানা মেশিন। রক-গিটারের সঙ্গতে তিন জন অভিনেতা, বিলম্বিত লয়ে, কিন্তু এক্কেবারে একসঙ্গে, মেশিন থেকে খুলে নেন তেল ঢালার পাইপ ও নজল। বন্দুকের নলের মতো বাগিয়ে ধরেন দর্শকের দিকে, তার পর ধীরে মুখগুলো ঘুরিয়ে দেন একে অপরের দিকে। এ দিকে মেশিনে নম্বর পাক খাচ্ছে দ্রুত, মিটার যাচ্ছে বেড়ে। তাঁরা সনেটের লাইনগুলো বলতে শুরু করেন তিন কণ্ঠের হারমোনিতে। আর গোটা সময়টা জুড়ে একটা বোলার হ্যাট, ম্যাজিকের মতো, মাটি থেকে ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বে ভেসে যায়।
আবার দেখি, সরলতার প্রান্ত-সীমায়, মঞ্চের এক কোণে ছোট্ট আলোক-বৃত্তে বসে, বানান-করা পরিমিতিতে বিদূষকের পোশাকে এক বৃদ্ধা কেটে কেটে বলে গেলেন আরও একটি অনন্য সনেট। কণ্ঠে কোনও বাড়তি আবেগ নেই, শুধু শব্দগুলোকে তাদের মাধুকরী কায়েম করার জায়গাটুকু ছেড়ে দেওয়া আছে। আর এক দৃশ্যে, মঞ্চের পিছু-ভাগে সাইক্লোরামার সামনে সিলুয়েটে কিম্ভূত নাচ নাচতে নাচতে কোরাসের দল হাজির করলেন আর একটি কবিতা। তাঁদের দেখে আমার বাঙালি মন পেড়ে ফেলল ‘গুগাবাবা’-র ভূতের নাচের স্মৃতি! আর এক দৃশ্যে, ৮৬ বছরের লেজেন্ড-তুল্যা জার্মান অভিনেত্রী ইঙ্গে কেলার, প্রেমিক শেকসপিয়রের বেশে হাঁটু গেড়ে সনেট নিবেদন করছেন রানি এলিজাবেথের ভূমিকায় বর্ষীয়ান অভিনেতা ইউর্গেন হল্টস-কে। ও, বলতে ভুলেছি, এ প্রযোজনায় ঘটেছে লিঙ্গের উলটোপুরাণ— নারীরা অভিনয় করছেন পুরুষ-চরিত্রে, আর পুরুষরা অভিনয় করছেন নারী চরিত্রে! তবে শেকসপিয়রের প্রৈমিক-ভাষ তাতে ক্ষুণ্ণ হয় না এক রত্তিও। শেক্সপিয়রের ভাষাতেই যেন ‘কসম খেয়ে বললাম, এ যদি প্রমাণ হয় ভুল,/ ব্যর্থ আমার কলম, বৃথা প্রেমিকের কবুল।’ (সনেট ১১৬) নাটকটা বলল, ‘কবিতা নিয়েও নাটক হয়, হয়, zানতি পারো না!


আবারও একটি ব্লকবাস্টার সিনেমা উপহার দিলেন স্যাক (সুকেশ অধিকারী)। এই নিয়ে একই বছরে আটটি হিট। তার মধ্যে ছবির ১৪খানা গানের মধ্যে ন’টি সুপারহিট। বিশেষত, ‘প্রেম করে আমি ভিখারি বনেছি’ আর ‘চুলকানি তুই সারবি কবে?’ গান দুটি তিন দিন সাত কোটি বাঙালির মোবাইলের কলার টিউন হিসাবে চলেছে। এর আগে সর্বাধিক ২২ ঘণ্টা কলার টিউন থাকার রেকর্ড রয়েছে ‘শ্বাসমূল’ ব্যান্ডের ‘কাগের ঠ্যাং বগের ঠ্যাং’ গানের। নেট-এ গত কয়েক দিনে প্রায় দুই মিলিয়ন ‘হিট’ পেয়েছে ‘চুলকানি’ (‘সব পেলে নষ্ট জীবন’ নামক সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে)। এ ছাড়া বহু বছর আগে নোবেল পাওয়া এক বাঙালি কবির সাত মিনিটের গান মাত্র দেড় মিনিটে, ১৮ রকম মিউজিক সহযোগে কমপ্লিট করায় সংগীত পরিচালক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। যদিও রিলিজের আগে সিনেমার নাম ‘বেলুচিস্তানের বেওয়াফা-69’ নিয়ে সংশয়ের সৃষ্টি হয়। কিন্তু দেখার পর বোঝা যায়, নম্বরটি সিনেমায় চার বার ব্যবহার করায়, সংখ্যাটি রাখা হয়েছে। যদিও পরিচালক বলেছেন নিউমেরোলজি’র বিচার করে সংখ্যাটি রাখা হয়। ছবিতে কোথাও বেলুচিস্তান নেই বিস্ময়ের উত্তরে পরিচালকের বিবৃতি, ‘আমি জটায়ুর ভক্ত।’ এ দিকে নায়কের ২০টি পাঁজর-বিশিষ্ট বডি, খালি গা, গলায় স্কার্ফ এবং সাদা থ্রি কোয়ার্টার্সের ওপর লাল জাঙ্গিয়া এই ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তরুণদের মনে তুমুল উৎসাহের সৃষ্টি করেছে। আগামী সাত দিন এটাই ফ্যাশন ট্রেন্ড থাকবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সিনেমা দেখে বেরিয়ে এক দর্শক প্রতিক্রিয়া জানালেন, ‘প্রথম এক ঘণ্টা দর্শকদের সিটি আর চিৎকারে কিছু শুনতে না পাওয়ায় খুবই উত্তেজনা অনুভব করেছি। আর ভাল লেগেছে ভিলেন বাবা ও শ্বশুরের সমস্ত ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে, নায়ক-নায়িকার শেষ অবধি লিভ-ইন রিলেশনশিপ টিকিয়ে রাখতে পারা। ছবিটি আমাদের ‘জেন এফ’-কে আরও প্রগতির পথে নিয়ে যাবে।’

না-মানুষদের
ভালবাসার দশটা উপায়



মাকড়সার জাল ছিঁড়ে
গেলে সেলাই করে দিন

ব্যাং-কে গার্গল করার ওষুধ দিন,
যাতে ওর গলা খোলে

ইঁদুরের দাঁত খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে।
তাই নিয়মিত ওর দাঁত ফাইল করুন

আপনার পায়ের চাপে পিঁপড়ে মারা গেলে, ওর বাড়িতে টেলিগ্রাম পৌঁছে দিন

কচ্ছপকে রোলার-স্কেট কিনে দিন,
যাতে ওর স্পিড বাড়ে

প্যাঁচা যাতে দিনের বেলায়ও শিকার ধরতে
পারে, সে জন্য সানগ্লাস কিনে দিন


বাঁদরের উকুন
বেছে দিন


বাদুড়দের জন্য উলটো করে টিভি ঝোলান।
বেচারারা এমনিতে টিভি দেখতে পায় না

কাঠঠোকরার সুবিধের জন্য গাছে ড্রিল
মেশিন দিয়ে ছ্যাঁদা করে দিন

১০

কুমিরডাঙা খেলে কুমিরকে এন্টারটেন করুন

প্রথম ভারতীয় শিল্পী হিসেবে ওয়ার্ল্ড বডিপেন্টিং ফেস্টিভ্যাল-এ যোগ দিলেন সনাতন দিন্দা। ফি-বছর অস্ট্রিয়ায় এই ন্যুড বডি আর্ট উৎসবে জড়ো হন অন্তত ৫০টি দেশের তাবড় শিল্পী, মডেল ও ঝানু দর্শক-সমালোচক। কল্পনা, চিত্রণ ও প্রতর্কের অনন্য ত্র্যহস্পর্শে উজল হয়ে ওঠে অগুনতি শরীর-ছবি। প্রায়-নগ্ন মানুষ-শরীরই এখানে শিল্পীর ক্যানভাস, তুলি-স্পঞ্জ-এয়ারব্রাশের ছোঁয়ায় রং ও কল্পনার গাঁথনিতে সাদা-কালো-হলদে-বাদামি চামড়া হয়ে ওঠে শিল্পের জমিন। এ বছর থিম ছিল ‘পৃথিবীর খাদ্যভাণ্ডার’, সনাতন দিন্দা নারী-মডেলের বাঁ বুক জুড়ে এঁকেছেন অপাপবিদ্ধ শিশুমুখ, মায়ের স্তনটি আঁকড়ে ঘুমিয়ে আছে। মাতৃস্তনই এই বিশ্বে শিশুর প্রথম খাদ্যভাণ্ডার, মায়ের বুকের দুধই বাঁচবার, বাড়বার রসদ। সেই সনাতন সত্যকেই কুর্নিশ করে শিল্পীর এই কাজ। বাকি শরীর ও মুখজোড়া মেটে, কালচে-বাদামি রঙের পোঁচ, জায়গায় জায়গায় ফাটল, খরা-পোড়া, তাতল এই পৃথিবীটাই যেন গোটা শরীরে আঁকা। মাটি ও মায়ের স্তন— এই থেকেই আমরা সংগ্রহ করছি খাদ্য, আবার আপেল মনে পড়ায় জ্ঞানবৃক্ষের ফলের কথাও। কোমরের নীচে আম-পাতার সবুজ, পৃথিবী থেকে অপস্রিয়মাণ ক্লোরোফিলটুকু যেন প্রাণপণ মাটি আঁকড়ে। প্রথম পর্বের প্রতিযোগিতার সেরা দশে ঢুকে সৃষ্টিটি সমঝদারের সেলাম কুড়িয়েছে।

পেরুর রাজধানী লিমা-য় বেসরকারি নির্মাণ সংস্থার কর্মীরা ৫০০০ বছরেরও পুরনো পিরামিড এল পারাইজো গুঁড়িয়ে দিল। সুপ্রাচীন ইন্কা সভ্যতার থেকেও পুরনো পিরামিডগুলো পেরু তথা গোটা পৃথিবীর গর্ব, তারই একটায় খননকার্য চলছিল। বুলডোজার লেলিয়ে সব রাতারাতি সাফ। জায়গাটা এট্টু সাফসুতরো করছি, বলে কুকর্ম লোপাটের চেষ্টাও হয়েছে। ঘটনা নতুন কিছু নয়। এশিয়া থেকে আমেরিকা, লখনউ থেকে লিমা, দাঁতচাপা মোটো: খটোমটো ও গাবদা জাতীয় সম্পদগুলো নিকেশ করো। হাজার বছর একর একর জমি আগলে রইলে, এ বার হাইরাইজ-মলকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান। ঐতিহ্য-সংস্কৃতিটিতি বইয়ে থাক। এ দেশের রিয়েল এস্টেট-কর্তাবিষ্টুরা মোক্ষম মোটিভেশন হাতে পেলেন। অ্যাদ্দিন জলানালা-মাঠপার্ক বুজিয়ে ফ্ল্যাটবাড়ি হচ্ছিল, এবার একলপ্তে দেশের হেরিটেজ সাইটগুলোও থ্যাঁতলানো-সাপটানোর পথ ফর্সা। ময়দানি ভোরে আলো ফুটলে কোন দিন ন’বার চোখ কচলে দেখবেন, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল না, ‘ফ্ল্যাট বিক্রি আছে’ স-প্ল্যাকার্ড দাঁড়িয়ে ভিক্টোরিয়া ম্যানসন, ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের য়াব্বড় গ্যালারিগুলো এ দিক-ও দিক করে কোটিপতি-ছানাদের জন্য ফার্নিশ্ড ডর্ম!


ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
ডিম্বের আবডালে মুরগির ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় ঠোকর
আমার কোঁকর কোঁঃ ধরে

• সার আগে মানুষের বিনোদন ছিল তার সম্পর্কগুলো।
ডুগ কুপল্যান্ড

আত্মীয়দের মধ্যে, বিশেষ করে তুতো-ভাইবোনের মধ্যে, মানুষ নিজের একটা বীভৎস ক্যারিকেচার দেখতে পায়।
এইচ এল মেনকেন

নিজেকে ভালবাসতে পারার একটা বাস্তব প্রয়োজন আছে। নিজের সঙ্গেই তো সবচেয়ে বেশি ক্ষণ সম্পর্ক কাটাতে হবে!
নর্মান ভিনসেন্ট পিল

একটা সম্পর্কে, হাজারটা সত্যির সমান হল একটা দয়ালু মিথ্যে।
গ্রাহাম গ্রিন

যে কম ভালবাসে, সেই প্রেমের সম্পর্কটাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
রবার্ট অ্যান্টনি

শুরু হল সম্পর্ক
প্রথমে ‘প্রেম কী’ তা নিয়ে তর্ক
দু’চার চুম্বন পরে
উত্তর দুজনেরই মনে ধরে
বললে, পরোয়া করি না
ডিভোর্সের ডর কো।

শেষ হল রিলেশন
জিজ্ঞেস করো, ‘কী লেসন?’
‘একই অধরে একই ওষ্ঠে
একই কেতায় ঘষটে ঘষটে
জমছে না, তা ছাড়া রেস্তোরাঁ গিয়ে
ঠিক ধরতে পারে না ফর্ক-ও!’

• প্রঃ সম্পর্ক কার সঙ্গে?
গর্গরেফ: শৈশবে মা’র সঙ্গে। কৈশোরে বেঞ্চি-তুতো বন্ধুর সঙ্গে। যৌবনে পর্নোগ্রাফির সঙ্গে। চল্লিশ থেকে, শুধু টিভির সঙ্গে।

• প্রঃ সম্পর্কের প্লাস পয়েন্ট?
গর্গরেফ: ক্যানসারে সেবা পাওয়ার গ্যারান্টি।

• প্রঃ মাইনাস পয়েন্ট?
গর্গরেফ: কবে ক্যানসার হবে তার ইনশিয়োরেন্স ছকে রাখতে গিয়ে, সুস্থ লাইফটা বোকা লোকের কুচ্ছিত দাবড়ানিতে ঝাঁঝরা হয়ে যাবে, এই গ্যারান্টি।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.