এক কিশোরীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে হুগলির মগরা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে কুলটি থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম বেলিস্টার আলি ও মহম্মদ রজ্জাক। বৃহস্পতিবার আদালতে তোলা হলে আসানসোলের এসিজেএম তাদের ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ৩ জুলাই কুলটির চিনাকুড়ি এলাকার এক বাসিন্দা থানায় অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে টিউশন পড়তে গিয়ে আর ফিরে আসেনি। অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর মেলে, অভিযুক্ত দু’জন এই নিখোঁজের ঘটনায় জড়িত। তাদের ঠিকানা জোগাড় করে মগরা গিয়ে পুলিশ তাদের ধরে। তবে ওই কিশোরীকে এখনও উদ্ধার করা যায়নি। পুলিশের দাবি, জেরায় ধৃতেরা স্বীকার করেছে যে বেলিস্টার আলি ওই কিশোরীকে ফুঁসলিয়ে মগরায় নিয়ে যায় ও সেখানে তার বন্ধু মহম্মদ রজ্জাকের বাড়িতে ওঠে। পরে ওই কিশোরীকে উত্তরপ্রদেশের সেন্ট কবীর নগরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে রাখা হয়েছে বলেও ধৃতেরা জানিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, শীঘ্রই ধৃতদের সেখানে নিয়ে গিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার করা হবে।
|
অ্যাসিড ছোড়ায় ধৃতের জেল |
চিত্তরঞ্জনে তরুণীর মুখে অ্যাসিড ছুড়ে মারার ঘটনায় ধৃত রেলকর্মী রাজেন সাউকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আসানসোলের এসিজেএম বিচারক। গত মঙ্গলবার দুপুরে রাজেন ওই তরুণীর মুখে অ্যাসিড ছুড়ে মারে বলে অভিযোগ। এলাকার বাসিন্দারা তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠায়।
|
এক কিশোরীর শ্লীলতাহানি করার অভিযোগে এক যুবককে বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করেছে সালানপুর থানার পুলিশ। ঝাড়খণ্ডের মিহিজাম এলাকার বাসিন্দা লাল্টু রাম নামে ওই যুবক সালানপুরের ডোমদহ গ্রামের বাসিন্দা এক কিশোরীর শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। পুলিশ জানায়, এ দিন সকালে ওই কিশোরী পুকুরে স্নান করতে যাওয়ার সময় অভিযুক্ত যুবক তার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। কিশোরীর চিৎকরে ছুটে আসেন পড়শিরা। লাল্টুকে পাকড়াও করে গণধোলাই দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। কমিশনারেটের এসিপি (পশ্চিম) তন্ময় মুখোপাধ্যায় জানান, আসানসোলের মহিলা থানা এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
|
অবৈধ লোহা-সহ একটি লরি আটক করেছে জামুড়িয়া থানার পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে ২ নম্বর জাতীয় সড়কের শ্রীপুর মোড় থেকে লরিটি আটক করা হয়। ধরা হয়েছে চালক সুরেশ প্রসাদ চৌহানকেও।
|
হিরাপুরের থয়রাপাড়া থেকে ৬ দুষ্কৃতীকে ধরেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে বোমা বানাবার মশলা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। |