|
|
|
|
টুকরো খবর |
ছৌ-নাচ দেখলেন কারামন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার পরিদর্শন করলেন রাজ্যের কারামন্ত্রী হায়দার আজিজ সফি। সঙ্গে ছিলেন আইজি (কারা) রণবীর কুমার। মঙ্গলবার দুপুরে সংশোধনাগারে আবাসিকদের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের সুবিধে-অসুবিধের কথা শোনেন মন্ত্রী। সংশোধনাগারে ভিজিটর্স রুম না থাকায় আবাসিকদের আত্মীয়রা মন্ত্রীর কাছে নালিশ জানান। পরে কারামন্ত্রী বলেন, “প্রথমবার মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার পরিদর্শনে এলাম। সব কিছুই খতিয়ে দেখেছি।” এরপর সংশোধনাগারের অদূরে কারারক্ষীদের ট্রেনিং সেন্টরেও যান তিনি। মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে প্রায় এক হাজারেরও বেশি বন্দি থাকেন। সংশোধনাগারে ভিজিটর্স রুম না থাকায় তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে এলে চূড়ান্ত দুর্ভোগে পড়তে হয়। বৃষ্টি হলে মাথার উপর একফালি ছাদ খুঁজে পাওয়াই দায় হয়ে ওঠে। বাধ্য হয়ে সংশোধনাগারের সামনে বড় গাছের নীচে বসেই অপেক্ষা করেন বন্দিদের আত্মীয়রা। জেল চত্বরে আগে ভিজিটর্স রুম ছিল। সেই রুম দুই বামপন্থী কর্মচারী সংগঠন দখল করেছে বলে অভিযোগ। ভিজিটর্স রুম খালি করার আবেদন ইতিমধ্যে মন্ত্রীর কাছে জানিয়েছে তৃণমূল নিয়ন্ত্রিত বঙ্গীয় কারারক্ষী সমিতি। মন্ত্রী বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেন। জেল সূত্রে খবর, পরিদর্শনে এসে খাবারের মান-সহ সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখেন মন্ত্রী। তা ছাড়া আবাসিকদের ছৌ নাচের অনুষ্ঠান দেখেন তিনি। জেলের মধ্যে আবাসিকদের সুবিধের কথা ভেবে একটি টেলিফোন বুথ করার পরিকল্পনাও রয়েছে। ওই বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়।
|
বই পাল্টে বাইক, ক্ষুব্ধ নির্দল প্রার্থী
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
পেয়েছিলেন বই। পরে ব্যালট পেপারে তা মোটর সাইকেল হয়ে গিয়েছে। এমনই অভিযোগ করলেন প্রার্থী। ঘটনাটি ঘটেছে কেশপুর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির ২৯ নম্বর আসনের নির্দল প্রার্থী বসিরুদ্দিন মল্লিকের ক্ষেত্রে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কেশপুরের বিডিও জামিল আখতার। তাঁর কথায়, “এমনটা ঘটেনি। সব কিছুই ঠিক রয়েছে।” এখনও ভোটই হয়নি। তা সত্ত্বেও কী ভাবে এই তথ্য হাতে এলো নির্দল প্রার্থীর। বসিরুদ্দিন বলেন, “ভোটকর্মীদের ভোট হয়ে গিয়েছে। তাদের কাছ থেকেই জানতে পেরে অভিযোগ জানিয়েছি। আমি চাই, ভোট বাতিল হোক।” এর পিছনে ওই নির্দল প্রার্থীর কয়েকটি যুক্তিও রয়েছে। তা হল, প্রতীকে সমস্যা থাকলে তিনি জয়ী হলেও পরে হারিয়ে দিতে পারেন। তাঁর অভিযোগ, “আমিই জয়ী হব এটা বুঝেই পরিকল্পনা করে ব্যালটে ভুল ছাপানো হয়েছে।” এ বিষয়ে জেলার পদস্থ আধিকারিকেরা কোনও মন্তব্য করেন। প্রশাসন জানিয়েছে, অভিযোগ সত্যি হলে থাকলে অবশ্যই পদক্ষেপ করা হবে। |
|
|
|
|
|