পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে কর্মরত এক পুলিশকর্মীর। রবিবার রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটে রঘুনাথপুর শহরের বাসস্ট্যান্ডের কাছে। মৃত পুলিশকর্মী রবীন্দ্রনাথ বারিক (৪০) রঘুনাথপুরে থানায় পুলিশের চালক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর আদি বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি থানা এলাকায় হলেও পুরুলিয়া শহরের বেলগুমা পুলিশ লাইনে বাড়ি করেছিলেন। রবিবার রাত দশটা নাগাদ বাসস্ট্যান্ডের কাছে ডিউটি করার সময় একটি মোটরবাইক রবীন্দ্রনাথবাবুকে ধাক্কা মারে। জখম অবস্থায় রঘুনাথপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। বাইকের আরোহী দুই যুবকও জখম হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে আদ্রা রেলকলোনির বাসিন্দা, পেশায় রেলকর্মী সর্বজিৎ মুখোপাধ্যায়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সর্বজিৎ নিজের মোটরবাইকে রাতে রঘুনাথপুর থেকে আদ্রা ফিরছিলেন। পুলিশ জানায়, খুব জোরে মোটরবাইক চালানোর কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিনি ধাক্কা মারেন ওই পুলিশকর্মীকে। সর্বজিৎকে তাঁর আত্মীয়েরা রাতেই নিয়ে যান দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তাঁর বন্ধুকে রেফার করা হয়েছে বাঁকুড়া মেডিক্যালে। দেহ উদ্ধার। মানবাজারের পোদ্দারপাড়ায় একটি বাড়ির পিছনের অংশ থেকে সোমবার সন্ধ্যায় বছর তিরিশের এক যুবকের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ আধবোতল মদ, ঠান্ডা পানীয়ের বোতল ও মোবাইল উদ্ধার করেছে।
|
শ্যালিকা-জামাইবাবুর মতো অম্লমধুর সম্পর্কেও রাজনীতির বেড়া! পুঞ্চা থানার ধাদকি গ্রামে পারুল দত্ত তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন। সম্পর্কে তাঁর জামাইবাবু অদ্বৈত রক্ষিত, যিনি নিজেও প্রাক্তন তৃণমূলী, তিনি নির্দল হিসাবে লড়ছেন লাঙল প্রতীক নিয়ে। সিপিএম ওই আসনে আবার নির্দল প্রার্থী অদ্বৈতবাবুকেই সমর্থন করছে। এক গ্রামের বাসিন্দা হওয়া সত্ত্বেও এখন শ্যালিকা-জামাইবাবু পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী। ভোটের প্রচারে দু’তরফ থেকেই গরম গরম কথা হাওয়া উড়েছে। তবে, ভোট মিটলেই ফের সম্পর্ক জোড়া লাগবেআশাবাদী দুই প্রার্থীই।
|
বাড়িতে রাখা কীটনাশক খেয়ে মৃত্যু হয়েছে তিন বছরের শিশুর। পুলিশ জানিয়েছে, ওই শিশুর নাম সূরয বাউরি। বাড়ি রঘুনাথপুর থানার ডুমুরকোলা গ্রামে। রবিবার সন্ধ্যায় অভিভাবকদের অজান্তে শিশুটি কীটনাশকের বোতল থেকে কিছুটা কীটনাশক খেয়ে ফেলেছিল। আশঙ্কাজনক অবস্থায় রঘুনাথপুর হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। |