প্রায় শেষ মুহূর্তে বিপদ বুঝতে পেরেছিলেন দুর্ঘটনায় পড়া আশিয়ানা এয়ারলাইন্সের বিমানের চালক। তাই সান ফ্রান্সিসকোতে নামার দেড় সেকেন্ড আগে বিমানের মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। রানওয়েতে ঘষটে খুলে যায় বিমানের লেজ। এমনটাই ধারণা মার্কিন তদন্তকারীদের। |
সান ফ্রান্সিসকোর পর বিমান দুর্ঘটনা এ বার আলাস্কায়। রবিবার একটি এয়ার ট্যাক্সিতে আগুন লেগে মারা গেলেন ১০ জন। সলডোটনার একটি বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায় যাত্রিবাহী বিমানটিতে। যতক্ষণে দমকল এসে পৌঁছয় তখন দাউ দাউ করে জ্বলছে এয়ার ট্যাক্সিটি। যান্ত্রিক গোলযোগ নাকি চালকের গাফিলতি, তা নিয়ে তদন্ত শেষের আগে মুখ খুলতে নারাজ কর্তৃপক্ষ।
|
অব্যাহত রইল মিশরের প্রাত্যহিক রক্তপাত। আজ সেনার প্রধান কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে জড়ো হন মুরসি-সমর্থকেরা। সেখানেই সেনার সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে তাঁদের। মিশরের স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানাচ্ছে, সোমবারের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন ৫১ জন বিক্ষোভকারীরা। গ্রেফতার হয়েছে অন্তত ২০০ জন। আহত প্রায় সাড়ে চারশো। সেনার দাবি, তাঁদের এক অফিসার সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন। সোমবার সেনার প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন সশস্ত্র মুরসি-সমর্থকেরা। আপাতত এখানেই নজরবন্দি রয়েছেন মিশরের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুরসি। তাই বিক্ষোভ দেখানোর জন্য এই জায়গাকেই বেছে নিয়েছিল মুরসি-সমর্থকেরা। অবশ্য মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতাদের দাবি, বহু কষ্টে অর্জিত গণতন্ত্রকে সেনা তাদের ট্যাঙ্কারের তলায় পিষে হত্যা করছে। তার বিরোধিতা করতেই বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল দলের তরফে। জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালায় সেনা। অবশ্য সেনার দাবি, সশস্ত্র জঙ্গি হানার হাত থেকে প্রধান কার্যালয়কে বাঁচাতেই বাধ্য হয়ে গুলি চালিয়েছেন তাঁরা। |