দাদার
এক ডজন |
|
|
১৯৯৬, ২২ জুন
আবির্ভাবেই লর্ডস সেঞ্চুরি
|
নব্য বাঙালির এক লাফে ক্রিকেট মহাকাশে আগমন। বিশ্বের সব চেয়ে অভিজাত মাঠের এই কীর্তি
তাঁর কাছে
যেন মানুষের প্রথম চাঁদে পা রাখার অনুভূতি! এটা ভুলে গিয়ে যে, এর আগেও বঙ্গসন্তানরা টেস্ট খেলেছে |
|
|
১৯৯৭ সেপ্টেম্বর, টরেন্টো
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যান অব দ্য সিরিজ এবং
সচিন-রাহুলকে টক্কর দেওয়া শুরু |
১৯৯৯ মে, টনটন ১৮৩
ভিভ-বোথামের মাঠে বাঙালি বীরের ক্রিকেট সৌধ স্থাপন।
দ্বিতীয় উইকেটে দ্রাবিড়ের সঙ্গে বিশ্ব রেকর্ড |
|
|
২০০০ ফেব্রুয়ারি
ভারত অধিনায়ক হিসেবে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অন্ধকার থেকে যুবরাজ-সহবাগদের আলোয় ক্রিকেটকে ভরিয়ে তোলা |
|
|
২০০১ মার্চ
স্টিভ ওয়-কে টসের জন্য দাঁড় করিয়ে রাখা। অফিশিয়াল বক্তব্য ছিল ব্লেজারটা ড্রেসিং রুমে ফেলে এসেছিলাম।
স্টিভ: একটা লোক ন’বার ব্লেজার ফেলে আসতে পারে! শুনে সৌরভ: ওটা বোধহয় সাত হবে |
|
|
২০০১ মার্চ, চেন্নাই
থামিয়ে দেওয়া স্টিভ ওয়-য়ের অশ্বমেধের ঘোড়া |
|
|
২০০২ জুলাই, লর্ডস
ন্যাটওয়েস্ট জিতে উঠে আদুল গায়ে লর্ডস ব্যালকনিতে জামা ওড়ানো:
আজও বিলেতে লোকে বলে, স্বাধীন দেশের উন্মুক্ত জয়ডঙ্কার সেরা প্রতীক ওই ছবিটা |
|
|
২০০৩ মার্চ, দক্ষিণ আফ্রিকা
হাডল চালু এবং ভারতকে বিশ্বকাপ ফাইনালে নিয়ে যাওয়া। টুর্নামেন্টে ছিল তিনটে সেঞ্চুরি |
|
|
২০০৩ অক্টোবর, সিডনি
ভারত অধিনায়ক হয়েও গোপনে গ্রেগ চ্যাপেলের কাছে ট্রেনিং নিতে ছোটা।
আর তার মাসখানেকের মধ্যেই ব্রিসবেন সেঞ্চুরি |
|
|
|
২০০৬ ডিসেম্বর, জোহানেসবার্গ
রূপকথার কামব্যাক সেঞ্চুরিয়ন ড্রেসিং রুমে গ্রেগ চ্যাপেল নামক এক ব্যক্তিকে
রেখে
ম্যাচ জেতানো হাফ সেঞ্চুরি। ম্যাচের আগে ড্রেসিং রুমে বলবর্ধক বক্তৃতা।
চ্যাপেল পরে
আনন্দবাজারকে
বলবেন, “বাকি টিম বলছিল কী করে হার বাঁচানো যায়।
এই ছেলেটা অবিশ্বাস্য!
উঠে বলেছিল, কী করে জেতা যায় কেন আলোচনা করছি না?” |
|
|
|
২০০৮ অক্টোবর, মোহালি
বিদায়ী সিরিজে ব্রেট লি-কে পিটিয়ে সেঞ্চুরি। নাগপুরের শেষ টেস্টে ৮৫। নির্বাচকরা তবু থেকে যেতে বলেননি। |
|
|
২০১২ ৫ মে, কলকাতা
দ্বিতীয় বঙ্গভঙ্গ! কেকেআর বনাম পুণে। আসলে শহর বনাম শহরের আবেগ! খান বনাম দাদা!
একা সৌরভের সম্মোহনে সে দিন ইডেনে আইপিএল ম্যাচ বিশ্বকাপের চেহারা নিয়েছিল |
|
সংকলন:
গৌতম ভট্টাচার্য |
|