মাঝে গোলাপ
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর |
দুই দিকে ঘাসফুল, মাঝখানে গোলাপ ফুলরঘুনাথপুর ২ ব্লকের বড়রা অঞ্চলের চিতরমা গ্রামে তৃণমূলের দেওয়াল লিখন দেখে এমন ছড়া কাটতেই পারে সিপিএম। সৌজন্যে ওই এলাকায় নব্য ও আদি তৃণমূলের দ্বন্দ্ব। পঞ্চায়েত সমিততে তৃণমূলের দলীয় প্রার্থী না পসন্দ। আদি তৃণমূল তাই দাঁড় করিয়েছে দলেরই অন্য নেতাকে। পঞ্চায়েত সমিতিতে ঘাসফুলের বিরুদ্ধে তিনি লড়ছেন গোলাপ ফুল প্রতীকে। এলাকায় ঘুরলেই চোখে পড়ছে গ্রাম পঞ্চায়েতে ও জেলা পরিষদে তৃণমূলের প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখনের মাঝে সমিতিতে দলের ‘অফিসিয়াল’ প্রার্থী অনুপস্থিত। সেখানে জোড়াফলের বদলে গোলাপ এঁকে বিক্ষুব্ধ প্রার্থীর সমর্থনে ভোট চাওয়া হয়েছে। বিক্ষুব্ধ কর্মীরাও প্রচারে গিয়ে ভোটারদের বারবার বলছেন, “পঞ্চায়েত ও জেলা পরিষদে ঘাসফুল। কিন্তু মনে রাখবেন, সমিতিতে গোলাপ ফুল।”
|
ছাতা চাই
নিজস্ব সংবাদদাতা • খাতড়া |
ভরা বর্ষায় ভোট। ভরসা তাই ছাতা। কিন্তু, ছাতা ছাড়া প্রচারে নামতে বিভিন্ন দলের কর্মীরা সমস্যায় পড়ছেন। কর্মীদের চাহিদা অনুযায়ী ছাতা দিতে না পেরে বিপাকে পড়েছেন বাঁকুড়া জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা জেলা পরিষদের ১২ নম্বর আসনের প্রার্থী শ্যামল সরকার। বৃষ্টিতে ভিজতে নারাজ কর্মীরা প্রচারের জন্য তাঁর কাছে ছাতা চাইছেন। দলের এক কর্মী বলেন, “কোনও দিন তো বর্ষায় ভোট হয়নি। ছাতা ছাড়া প্রচারে যাওয়া যায় না কি?” শ্যামলবাবু রসিকতা করে বলছেন, “ঘোর বর্ষায় প্রচারে যাওয়ার আগে কর্মীরা আমার কাছে এসে ছাতা চাইছেন। কিন্তু, এত ছাতা পাব কোথায়? না দিলেই অনেকের মুখ গোমড়া হয়ে যাচ্ছে। কী যে করি!” |