|
|
|
|
সীমান্তের বিতর্কিত জমিতে জাতীয় পতাকা তুলল বিজেপি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলচর |
করিমগঞ্জ জেলায় ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের বিতর্কিত জমিতে জাতীয় পতাকা তুললেন বিজেপি নেতারা। বিজেপির অভিযোগ, সংসদে অনুমোদনের প্রস্তাব না-এনেই গোপনে ওই জমি বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। সে কারণে কয়েকদিন ধরে সেখানে জমি মাপ নেওয়ার কাজ চলছে।
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ওই জমি নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন মনমোহন সিংহ। উপস্থিত ছিলেন শেখ হাসিনাও। প্রশাসন জানিয়েছে, সংসদের অনুমোদন ছাড়া জমি হস্তান্তর করা যায় না। গোপনে জমি দেওয়ার আশঙ্কা তা-ই অর্থহীন। বর্তমানে দু’দেশের যে যৌথ জরিপ চলছে, তা একেবারেই রুটিন কাজ। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে দু’দেশের প্রতিনিধিরা সীমান্তের স্তম্ভগুলি পরীক্ষা করেন। এর সঙ্গে মনমোহন-হাসিনা চুক্তি অথবা জমি হস্তান্তরের কোনও সম্পর্ক নেই।
বিজেপি-র কর্মসুচি নিয়ে চাঞ্চল্য ছিল করিমগঞ্জে। সীমান্তে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি রুখতে সতর্ক ছিল জেলা প্রশাসন, পুলিশ। নজরদারি ছিল বিএসএফ-এরও।
আজ শান্তিতেই জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ওই কর্মসূচি পালিত হয়। উপস্থিত ছিলেন দলের রাজ্য সভাপতি সর্বানন্দ সোনওয়াল, সর্বভারতীয় দুই নেতা এস এস অহলুওয়ালিয়া এবং বিজয়া চক্রবর্তী, সাংসদ কবীন্দ্র পুরকায়স্থ-সহ বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিরা। শিলচর-করিমগঞ্জ থেকেও প্রচুর মানুষ সীমান্তে ভিড় জমান। সীমান্তের অন্যদিকেও বাসিন্দাদের জমায়েত দেখা যায়।
অহলুওয়ালিয়া বলেন, “আন্তর্জাতিক সীমান্তে ভারতের প্রতিটি ইঞ্চি জমির সুরক্ষায় জওয়ানরা প্রাণ বিসর্জন দেন। সেখানে করিমগঞ্জের লাঠিটিলা-ডুমাবাড়ি এবং ধুবড়ি জেলার বরইবাড়িতে ৪৯৯.৮৩ একর জমি কেন্দ্র সরকার চুক্তি করে বাংলাদেশকে দিতে চাইছে।”
শতবর্ষে কাছাড়ের স্কুল। শতবর্ষে পা দিতে চলেছে কাছাড় জেলার লক্ষ্মীপুর মহকুমার আর্ল উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এ নিয়ে প্রস্তুতি চলছে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক মহলে। স্কুল সূত্রের খবর, ১৯১৩ সালের ১৩ জুলাই তৎকালীন ইংরেজ শাসক আর্কডেল আর্ল ওই স্কুলের প্রতিষ্ঠা করেন। এ বছর ওই তারিখে দিনভর নানা অনুষ্ঠান চলবে। পরে, ১৬-২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত নানা কর্মসূচি চলবে। |
|
|
|
|
|