মারধরের অভিযোগ আড়শায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • আড়শা |
নিবার্চন ঘিরে উত্তাপ ছড়াতে শুরু করেছে আড়শায়। বুধবার রাতের ঘটনার পরে বৃহস্পতিবারও আক্রমণ পাল্টা আক্রমণের অভিযোগ উঠেছে আড়শার চাটুহাঁসায়। ঘটনা বৃহস্পতিবার দুপুরে আড়শা থানা এলাকার কুমীরডিহা গ্রামে। আড়শার বাসিন্দা ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মিহির মাঝির অভিযোগ, “কুমিরডিহা গ্রামে আমাদের তিন কর্মী-সমর্থক প্রচার সেরে গ্রামে ফিরছিলেন। তখন তৃণমূলের লোকেরা আমাদের তিন জনকে মারধর করে। এক জনের আঙুল ভেঙে গিয়েছে। এক মহিলা সমর্থককেও মারধর করা হয়েছে।” তৃণমূলের আড়শা ব্লকের সভাপতি আনন্দ মাহাতো বলেন, “পুরোপুরি মিথ্যা অভিযোগ। উল্টে ফরওয়ার্ড ব্লকের কর্মী-সমর্থকরাই আমাদের কর্মীদের বাড়িতে ঢুকে মারধর করেছে। এমনকী তাদের আক্রমণ থেকে বাদ যায়নি অন্তঃস্বত্ত্বা মহিলাও। তারা তাঁকেও হেনস্থা করেছে।” তাঁর দাবি, “ফরওয়ার্ড ব্লক এখানে পায়ের তলায় মাটি হারাচ্ছে। তাই আমাদের কর্মীদের হুমকি দিচ্ছে তৃণমূল করা যাবে না।” মহিরবাবু অবশ্য তৃণমূলের অভিযোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেছেন। পুলিশ জানায়, দু’পক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু হয়েছে। তদন্তও শুরু হয়েছে। |
ব্যানার চুরির অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • পুরুলিয়া |
রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের ব্যানার-ফেস্টুন চুরির অভিযোগ উঠল পুরুলিয়া ২ ব্লকের দুমদুমি গ্রামে। তৃণমূল নেতা রাজেশ দাস, শ্রীকান্ত গরাঁইদের অভিযোগ, “এই গ্রামে আমাদের একটি বুথ অফিস রয়েছে। অফিসে নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি সম্বলিত ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙানো ছিল। বৃহস্পতিবার রাতে কেউ বা কারা অফিস থেকে সব খুলে ও ছিঁড়ে নিয়ে গিয়েছে।” রাজেশবাবুর দাবি, এগুলি হয় কংগ্রেস বা সিপিএমের লোকেরা নিয়ে গিয়েছে। পুরুলিয়া-২ ব্লকের বিদায়ী সিপিএম পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সদানন্দ দাস বলেন, “এ সবই মনগড়া অভিযোগ। কখনও এমন অভিযোগ ওঠেনি। তা ছাড়া আমরা ওই ব্যানার নিতে যাব কেন?” কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক বিষ্ণুচন্দ্র পাল বলেন, “এ সব অভিযোগ তোলা হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে।” |
পুরুলিয়া-মানবাজার রাস্তায়, কেন্দা থানার চিতড়া গ্রামের যাত্রী প্রতীক্ষালয় থেকে শুক্রবার দুপুরে এক তরুণের দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। ওই তরুণের পকেট থেকে তিনটি কলম মিলেছে। কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। |