টুকরো খবর
প্রহৃত বিদায়ী প্রধান, ধৃত সিপিএম প্রার্থী
পঞ্চায়েত অফিসে হামলা চালিয়ে তৃণমূলের বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধানকে মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার হলেন ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ সিপিএম প্রার্থী। বৃহস্পতিবার চণ্ডীপুর ব্লকের ওসমানপুর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ঘটনাটি ঘটে। ধৃতের নাম ফরিজুল ইসলাম। স্থানীয় ধুসিয়া গ্রামের বাসিন্দা সিপিএম প্রার্থী ফরিজুল এ বার নির্বাচনে বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধান সৈয়দ সাহাদার বিরুদ্ধেই লড়ছেন। শুক্রবার ফরিজুল ইসলামকে তমলুক মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। গত ২৫ জুন তৃণমূল পরিচালিত ওসমানপুর পঞ্চায়েতের বর্তমান পঞ্চায়েত প্রধানের মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়া সত্ত্বেও পঞ্চায়েত অফিসে বৃহস্পতিবার বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধান এসে কিছু লোককে ত্রাণ সামগ্রী বিলি করেন বলে সিপিএমের অভিযোগ। ওই ঘটনার প্রতিবাদে এ দিন দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ফরিজুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল সিপিএম সমর্থক বিক্ষোভ দেখান। বিদায়ী পঞ্চায়েত প্রধানকে তাঁরা মারধর করেন বলে অভিযোগ। পঞ্চায়েত কর্মীদের আটকে রাখেন। খবর পেয়ে এলাকার তৃণমূল সমর্থকরাও জড়ো হওয়ায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। চন্ডীপুর থানার পুলিশ গিয়ে পঞ্চায়েত কর্মীদের উদ্ধার করে। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের এ দিন বিকেলে স্থানীয় ধুসিয়া গ্রামে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। ত্রাণ সামগ্রী বিলির অভিযোগ অস্বীকার করে সৈয়দ সাহাদা বলেন, “গত ২৫ জুন পঞ্চায়েত প্রধান হিসেবে আমার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আমি অফিসে গেলেও প্রধানের চেয়ারে আর বসিনি। এ দিন ফরিজুল-সহ একদল লোক মিথ্যা অভিযোগে পঞ্চায়েত অফিসে হামলা চালায়। নথিপত্র তছনছ করে।”

ধর্ষণের দায়ে কারাদণ্ড যুবকের
তরুণীকে ধর্ষণের দায়ে সাত বছরের কারাদণ্ড হল পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমারের এক যুবকের। শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (ফাস্ট ট্র্যাক) চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় এই আদেশ দেন। শেখ সাহাদাত তমলুক শহরের বাড়পদুমবসান এলাকায় তাঁর আত্মীয়ের এক মাংসের দোকানে কাজ করতেন। কাজের সূত্রে তমলুক শহরে থাকার সময় ওই এলাকারই বাসিন্দা এক তরুণীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই তরুণীর সঙ্গে সহবাস করে শেখ সাহাদাত। পরে ওই তরুণীকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে সে। ওই তরুণী তার বিরুদ্ধে তমলুক আদালতে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন ২০১১ সালে। বিচারে শেখ সাহাদাতের সাত বছরের কারাদণ্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ হয়। ওই মামলায় সরকার পক্ষের আইনজীবী দেবাশিস ভট্টাচার্য জানান, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ওই মামলা ফাস্ট ট্র্যাক আসার চার মাসের মধ্যেই মামলার নিস্পত্তি হল।

মারধরের অভিযোগ
তৃণমূলের দুই কর্মীর আহত হওয়ার ঘটনায় সিপিএম ও কংগ্রেসের কয়েকজন প্রার্থী ও তাঁদের আত্মীয়দের বিরুদ্ধে মারধর, ছিনতাইয়ের অভিযোগ দায়ের করল তৃণমূল। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে পটাশপুর ১ ব্লকের গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বকুলতলা বাসস্ট্যান্ডে। বৃহস্পতিবার অভিযোগ দায়ের হয়। পুলিশ জানিয়েছে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। গোপালপুরের বাসিন্দা ওই দুই তৃণমূল কর্মী ভরত মাইতি ও সুশীল আদক এগরা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তৃণমূলের গোপালপুর অঞ্চল সভাপতি প্রভুরাম দাসের অভিযোগ, “দলের ওই দুই কর্মী ভোট প্রচারের কাজে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন। সেই আক্রোশেই পরিকল্পনা মাফিক ওদের উপর হামলা চালিয়েছে সিপিএম ও কংগ্রেস। রাতে বাইকে বাড়ি ফেরার সময় ওদের ঘিরে ধরে রড, লাঠি দিয়ে মারধর করা হয়।” খবর পেয়ে পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। হামলার অভিযোগে তৃণমূলের তরফে অভিযোগ দায়ের হয়েছে কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি শঙ্কর বল্লভ, কংগ্রেস নেতা প্রদীপ মান্না (তাঁর ভাই, স্ত্রী ও মেয়ে প্রার্থী)-সহ প্রার্থী অনিল দাস, নিরঞ্জন শী, স্বপন মান্না, দিলীপ সাঁতরার (তাঁর স্ত্রী প্রার্থী) বিরুদ্ধে। কংগ্রেস নেতা শঙ্কর বল্লভ ও সিপিএমের শিংদা জোনাল কমিটির সম্পাদক হিতেন্দ্রনাথ প্রধানরা জানান, তৃণমূলের ওই দুই কর্মী মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফেরার সময় পথ দুর্ঘটনায় আহত হন। তারপর ওই ঘটনার রাজনৈতিক রং লাগিয়ে আমাদের প্রার্থী ও তাঁদের আত্মীয়দের ঘরছাড়া করার জন্য মিথ্যে মামলা করেছে তৃণমূল। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

পরিত্যক্ত কুয়োয় পুলিশের পোশাক
পরিত্যক্ত কুয়ো থেকে উদ্ধার হল পুলিশের পোশাক ও ওয়েব বেল্ট। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কোতয়ালি থানা এলাকার নন্দগাড়ি এলাকা থেকে। তারই সঙ্গে কিছু কম্বলও পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, পরিত্যক্ত কুয়োতে আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেছিলেন। দমকল নিয়ে গিয়ে পুলিশ তল্লাশি চালায়। সেই সময় কুয়ো থেকে দু’টি বস্তা উদ্ধার হয়। বস্তা খুলে দেখা যায়, কয়েকটি জলপাই রঙের পোশাক, ছেঁড়া নষ্ট হয়ে যাওয়া কম্বল ও ২টি পুলিশের ব্যবহার করা বেল্ট রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ওই এলাকাতে এক সময় সিপিএমের সশস্ত্র ক্যাম্প ছিল। ক্যাম্পে থাকা সিপিএম কর্মীরা ওই সরঞ্জাম ও পোশাক ব্যবহার করত। যদিও সিপিএম অভিযোগ অস্বীকার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, কিভাবে ওই পোশাক ও সরঞ্জাম ওখানে গেল তা খতিয়ে দেখা হবে। দীর্ঘদিন জলে পড়ে থাকায় অবশ্য বেশিরভাগ কম্বল ও জলপাই রঙের পোশাকগুলি নষ্ট হয়ে গিয়েছে।

ডহরেশ্বর সেনের গাড়িতে হামলা
পঞ্চায়েত ভোট উপলক্ষে দলীয় কর্মিসভায় যাওয়ার পথে ‘আক্রান্ত’ হলেন সিপিএমের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ডহরেশ্বর সেন। সিপিএমের অভিযোগ, শুক্রবার বিকেলে ঝাড়গ্রাম ব্লকের দুধকুণ্ডি গ্রাম পঞ্চায়েতের সগড়ভাঙা গ্রামে তৃণমূলের লোকেরা ইট ছুড়ে, লাঠি মেরে তাঁর গাড়ির কাচ ভেঙে দেয়। সভা বানচাল করতেই ওই হামলা করা হয়। দলের জেলা সম্পাদক দীপক সরকারের তোপ, “এক সময় যারা মাওবাদীদের সঙ্গে ছিল, তারা আজ তৃণমূলের সঙ্গে। তারাই পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালিয়েছে।” ডহরবাবুর চোট লাগেনি। তিনি বলেন, “হামলার পরেও আমি মানিকপাড়া ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় গিয়ে সভা করেছি।” জানান, আজ, শনিবার ঝাড়গ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন। হামলার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল। দলের জেলা সভাপতি দীনেন রায় বলেন, “ঘটনাটা জানি না। খোঁজ নিচ্ছি।”

মহিলা প্রার্থীর শ্লীলতাহানি
পঞ্চায়েত ভোটে কংগ্রেসের মহিলা প্রার্থীর বাড়িতে হামলা ও শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কাঁথি ৩ ব্লকের দইসাইয়ের ওই ঘটনায় আক্রান্ত মহিলা প্রার্থী মারিশদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার প্রচার সেরে বাড়ি ফিরে পরিবারের সঙ্গে খেতে বসার সময় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী সঞ্জয় মাইতির নেতৃত্বে কয়েকজন মহিলা তাঁর বাড়িতে চড়াও হয়। তাঁকে মারধর করার পাশাপাশি শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করা হয়। এমনকী তাঁর স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকীও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। শুক্রবার ওই মহিলা কংগ্রেস প্রার্থীর নিরাপত্তা ও দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে কাঁথি মহকুমা কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মহকুমা শাসকের কাছে এক স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। স্মারকলিপি প্রদানে নেতৃত্ব দেন জেলা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কণিষ্ক পণ্ডা, মহকুমা সভাপতি গঙ্গারাম মিশ্র, বিশ্বনাথ তেওয়ারি প্রমুখ।

লরির ধাক্কা, মৃত পুলিশকর্মী
জাতীয় সড়কে লরির ধাক্কায় মৃত্যু হল এক পুলিশ কর্মীর। শুক্রবার সকালে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমার থানার খঞ্চির কাছে হাঁসগেড়িয়া গ্রামে হলদিয়া-মেচেদা ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কে। মৃতের নাম প্রদীপ ভৌমিক (৫২)। তাঁর বাড়ি নন্দকুমার থানার সুলোচনা গ্রামে। তিনি পুলিশের ট্রাফিক কনস্টেবল পদে নন্দকুমার থানায় কর্মরত ছিলেন। পুলিশ সূত্রে খবর, এ দিন সকালে বাড়ি থেকে সাইকেল চালিয়ে নন্দকুমার থানায় কাজে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন প্রদীপবাবু। জাতীয় সড়ক ধরে হলদিয়ার দিকে যাওয়ার পথে হাঁসগেড়িয়ার কাছে হলদিয়াগামী একটি ছোট লরি তাঁকে ধাক্কা মারে। পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। নন্দকুমার থানার পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে তমলুক জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার
নিজের বাড়ি থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল এক ব্যক্তির। বৃহস্পতিবার রাতে হলদিয়ার প্রিয়ংম্বদা এলাকায় মিৎসুবিশির ওই ঠিকাকর্মীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। মৃতের নাম মানস তুঙ্গ (২৫)। বাড়ি এলাকারই রামনগরের বাসিন্দা। এরপর কিছুদিন আগে আইওসি-র ঠিকাকর্মী বাবা শম্ভু তুঙ্গের সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে তাঁর গোলমাল বাধে। বাবার বিরুদ্ধে মামলাও করেন তিনি। অবশ্য তাঁর বাবা ওই মামলায় জামিন পেয়ে যান। তবে অশান্তির পরে রামনগরের বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে এসে মানসবাবু প্রিয়ংম্বদায় একটি ভাড়া বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন। এ দিন স্ত্রী বাড়িতে ছিলেন না। রাতে বাড়ি ফিরে ঘরের মধ্যে স্বামীর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান তিনি। দুর্গাচক থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

কিশোরীর মৃত্যু, চাঞ্চল্য
এক কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কেশপুর থানার পঞ্চমীতে। মৃতার নাম নুরেজান বিবি (১৩)। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার বিকেলে গলায় দড়ির ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে ওই কিশোরী। শুক্রবার মৃতার বাবা শেখ সানাত জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারের দফতরে লিখিত অভিযোগে জানান, মির সানাম নামে এক যুবক তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। কাউকে সে কথা জানালে সানাম প্রাণে মারারও হুমকি গিয়েছিল বলে অভিযোগ ওই তরুণীর বাবার। তাঁর দাবি, ঘটনার পর মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল নুরেজান। অবসাদ থেকেই সে আত্মহত্যা করেছে।

বনকর্মীর মৃত্যু গড়বেতায়
এক বনকর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটল গড়বেতায়। মৃতের নাম শেখ সাহামত (৫৫)। পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার সকালে স্থানীয় মানুষের নজরে আসে, গনগনির কাজু জঙ্গলে গলায় ফাঁস নিয়ে এক ব্যক্তির দেহ ঝুলছে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ওই মৃতদেহটি উদ্ধার করে। জানা গিয়েছে, শেখ সাহামত বন দফতরের গড়বেতা রেঞ্জের বন কর্মী ছিলেন। তাঁর বাড়ি বীরভূমে। তবে কর্মসূত্রে তিনি গড়বেতাতেই থাকতেন। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানিয়েছে, কিছু দিন ধরেই শেখ সাহামত মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। মানসিক অবসাদ থেকেই আত্মহত্যা বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিশ।

দুঘর্টনায় মৃত তিন
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল তিন জনের। মৃতেরা হলেন বিশ্বেশ্বর কামিলা (৬৮) ও তাঁর দুই ছেলে ঠাকুর গোপাল কামিলা (৩৮) ও সন্ময় কামিলা (৩২)। বাড়ি মারিশদা থানার নামাল্ডিহা গ্রামে। শুক্রবার খেজুরি থানার হেঁড়িয়ার কাছে দিঘা-কলকাতা সড়কে হাওড়া গামী বাসের সঙ্গে বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ওই ঘটনা ঘটে। তাতে মোটর বাইক আরোহী বিশ্বেশ্বরবাবু সহ তার দুই ছেলের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.