চোরাশিকারিদের হাতে পড়ার আগেই গ্রামবাসীরা একটি হরিণ শাবককে তুলে দিলেন বন দফতরের হাতে। ঘটনাটি কোটশিলা থানা এলাকার ডুড়কু গ্রামের। বন দফতরের কোটশিলার রেঞ্জ অফিসার ললিতমোহন মাহাতো জানিয়েছেন, বছর দুয়েকের ওই হরিণ শাবকটিকে ডুড়কু গ্রামের কিছু বাসিন্দা চাষের জমিতে ঘুরে বেড়াতে দেখে বনকর্মীদের খবর দেন। হরিণ শাবকটিকে উদ্ধার করে পুরুলিয়া বন্যপ্রাণী পুনবার্সন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। বনকমজের ধারণা, মাঠের কচি ঘাস খেতেই হরিণটি স্থানীয় টুটু পাহাড় থেকে নেমে এসেছিল। চোরাশিকারিদের নজরে পড়লে তার রক্ষা ছিল না। তার আগেই গ্রামবাসীদের তত্পরতায় হরিণ শাবকটি বেঁচে যাওয়ায় তাঁদের আর্থিক ভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে বলে বন দফতর সূত্রের খবর।
|
কেদারের পাহাড়ি রাস্তায় বড় ভরসা ছিল এরাই। বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের নিয়ে যাওয়াই হোক বা গায়ের সঙ্গে মালপত্র বেঁধে উপরে ওঠাই হোক, পাহাড়ের পথে ঘোড়া-খচ্চরদের জুড়ি মেলা ভার। বন্যা-বিধ্বস্ত উত্তরাখণ্ডে তাদের উদ্ধারে এ বার এগিয়ে এল কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। দেরাদুনের এ রকমই এক সংস্থার সদস্য কেশবকুমার জানান, আটকে পড়া প্রাণীদের উদ্ধারে ১২ জনের একটি দল কেদারে পৌঁছেছে। উদ্ধার হওয়া প্রাণীদের জন্য সোনপ্রয়াগে একটি শিবিরও খোলা হয়েছে। জয়পুরের মুকদ্দর আলি জানালেন, “মানুষের কথা ভাবার জন্য তো অনেকেই এসেছেন। প্রাণীগুলোকে যদি একটু সাহায্য করতে পারি তাই চলে এলাম।”
|
চিড়িয়াখানার ১৮ ফুট উঁচু খাঁচা টপকে পালিয়েছিল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। রবিবার ফের নিজেই নন্দনকাননে ফিরল সেটি। আজ এ কথা জানান রাজ্যের প্রধান মুখ্য বনপাল জে ডি শর্মা। তিনি বলেন, “সিসিটিভি ক্যামেরায় বাঘটির ছবি দেখা গিয়েছে। ৩১ মে পালানোর পর আশপাশের জঙ্গলেই ঘুরছিল সেটি। বাঘটির ফিরে আসার খবর ন্যাশনাল টাইগার কনসারভেশন অথরিটিকে জানানো হয়েছে।” |