জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ ভাবেই এক শিশু শ্রমিককে নামানো হল নর্দমা সাফাইয়ের কাজে। ঘটনাস্থল বেহালায় পুরসভার অফিসের কাছেই ১৩০ নম্বর ওয়ার্ড। এ কাজ অবৈধ। কিন্তু ঘটনাটি ‘জানা নেই’ কারওরই। অন্তত তেমনটাই দাবি স্থানীয় কাউন্সিলর থেকে মেয়র, সকলের। কাউন্সিলর অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া, “কাজটা আমি করছি না। হয়তো বরো চেয়ারম্যান করছেন।” |
দায় কার? জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নর্দমা সাফাই। ছবিটি তুলেছেন অরুণ লোধ। |
শিশু শ্রমিককে কাজে লাগানোর প্রশ্নে জবাব, “তাই নাকি! এটা তো বেআইনি। কালই খবর নিচ্ছি।” ১৪ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান, তৃণমূলের মানিক চট্টোপাধ্যায় বলেন, “সম্ভবত পূর্ত দফতর ওই নর্দমা সারাচ্ছিল। কাজটা বেআইনি হয়েছে। খোঁজ নেব।” নিকাশি দফতরের মেয়র পারিষদ রাজীব দেবও বলেন, “পুরসভা করলেও এটা অন্যায়। ওই জায়গাটা মেয়র ভাল বলতে পারবেন।” আর খোদ মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “কে কোথায় শিশু শ্রমিককে দিয়ে বেআইনি ভাবে কাজ করাচ্ছে, তা সব সময় জানা সম্ভব নয়। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।”
|
নাবালিকাকে যৌন নিগ্রহের অভিযোগে গ্রেফতার হল গৃহশিক্ষক। রবিবার, কাশীপুর থানা এলাকা থেকে। ধৃত মহম্মদ শামিম ওরফে লাল স্থানীয় বাসিন্দা। পুলিশ জানায়, এলাকারই বাসিন্দা দুই বোনকে নিজের বাড়িতে পড়াত শামিম। বড় বোনের বয়স ১২, অন্যটির ৯। ওই দিন সন্ধ্যায় শামিম তার শোওয়ার ঘরে নিয়ে গিয়ে বড় বোনের যৌন নিগ্রহ করছে দেখে বাড়িতে বিষয়টি জানায় ছোট বোন। পরিবারের লোকেরা এসে শামিমকে পাকড়াও করে। কিশোরীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে কাশীপুর থানার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। সোমবার শিয়ালদহ এসিজেএম আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক ধৃতকে ৬ দিনের পুলিশি হেফাজত দেয়। দুই নাবালিকার গোপন জবানবন্দিও রেকর্ড করানো হয়েছে।
|
মাঠপুকুর-কাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর শম্ভুনাথ কাও-কে আরও ৯ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। সোমবার অভিযুক্ত শম্ভুনাথকে জেল হাজত থেকে অতিরিক্ত মুখ্য বিচার-বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে হাজির করানো হয়। এ দিন আদালত তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে ২৫ জুন পর্যন্ত জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেয়। খুন, খুনের চেষ্টা-সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ এনে ইতিমধ্যেই শম্ভুনাথের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে পুলিশ। |
পুরনো খবর: শম্ভু কাও জেলেই
|
এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ। সোমবার সকালে, জোড়াবাগান থানার রবীন্দ্র সরণিতে। মৃতের নাম বিজয় সাউ (২৯)। বাড়ি আহিরীটোলা স্ট্রিটে। রবীন্দ্র সরণিতে তাঁর একটি দোকান থেকেই বিজয়ের দেহ মেলে। পুলিশ জানায়, ব্যবসায় মন্দার কারণে দীর্ঘ দিন যাবৎ মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বিজয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, সে কারণেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
|
মোটরবাইক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত চোখের চিকিৎসা করাতে সোমবার চেন্নাই যাচ্ছিলেন মৃত্যুঞ্জয়কুমার গুপ্ত (৪৬) নামে এক ব্যক্তি। বিমানে অসুস্থ হয়ে পড়ায় কলকাতায় ফিরিয়ে এনে হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। তাঁর মামাতো ভাই ফোনে বলেন, “কিষানগঞ্জে দুর্ঘটনায় চশমার কাচ ভেঙে দাদার চোখে ঢুকে যায়। চোট লাগে মাথাতেও।”
|
অস্ত্র-সহ এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। রবিবার তাকে ধরা হয় বেনিয়াপুকুর থানা এলাকার লিন্টন পোস্ট অফিসের সামনে থেকে। ধৃতের নাম দানিশ আলম। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দানিশের কাছ থেকে সিঙ্গল শটার পিস্তল এবং এক রাউন্ড গুলি পাওয়া গিয়েছে। তার নামে এলাকায় তোলাবাজি-সহ বিভিন্ন দুষ্কৃতীমূলক কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
|
অনলাইন পদ্ধতিতে ভর্তির বিরোধিতা করে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কলেজের অধ্যক্ষ-সহ বেশ কিছু শিক্ষককে ঘেরাও করলেন এক দল পড়ুয়া। সোমবার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ঘেরাও চলে। অধ্যক্ষ তড়িৎকুমার মজুমদার অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনলাইনে ভর্তি চালু থাকলে আবার ঘেরাও হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে। |