মনোনয়নে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
নিজস্ব সংবাদদাতা • মাথাভাঙা |
বুধবার মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দুটি গোষ্ঠীর গোলমালে উত্তেজনা ছড়াল মাথাভাঙায়। দলীয় সূত্রের খবর, এ দিন মহকুমা শাসকের দফতরে মনোনয়ন জমা দিতে যান তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীরা। দফতরের সামনে দুই গোষ্ঠীর তরফে প্রার্থী বদলের দাবি, পাল্টা দাবিকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। ফেরার সময় একে এপরকে লক্ষ করে তাঁরা ঢিল ছোড়েন বলে অভিযোগ। তৃণমূলের মাথাভাঙা ১ ব্লক সভাপতি মজিরুল হোসেন বলেন, “মনোনয়ন দেওয়ার পর শিববাড়ি এলাকায় আমাদের সমর্থকদের লক্ষ্যকরে নজরুল হকের অনুগামীরা ঢিল ছোঁড়েন।” তৃণমূলের কোচবিহার জেলা সম্পাদক নজরুল হক বলেন, “ঘটনার সময় ছিলাম না। জনতার সঙ্গে মজিরুল হোসেনের লোকজনের গোলমাল হয় শুনেছি।” বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন অবশ্য বলেন, “একসঙ্গে প্রচুর সমর্থক মহকুমা শাসকের দফতরে ঢুকতে চাইলে পুলিশ বাঁধা দিলে উত্তেজনা হয়।”
|
মারধরের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
রাস্তা তৈরি নিয়ে গোলমালে তৃণমূলের এক পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী ও দুই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠল সিপিএমের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ইংরেজবাজার নিত্যানন্দপুরে ঘটনাটি ঘটেছে। জেলা পুলিশ সুপার কল্যাণ মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিন জনকে ধরতে তল্লাশি শুরু হয়েছে।” স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের পযর্টন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী বলেন, “সিপিএমের পায়ের তলা মাটি সরেছে। ভোটের মুখে নিবার্চন বিধি লঙ্ঘন করে সিপিএম কর্মীরা রাস্তার কাজ করছিলেন। বাধা দিতে গেলে আমাদের ৩ প্রার্থীকে বেধড়ক মারধর করা হয়।” সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র বলেন, “সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ঘটনা। কিন্তু এতে তৃণমূল রাজনীতির রং লাগাচ্ছে।”
|
আত্মসাতে ধৃতের জেল হেফাজত
নিজস্ব সংবাদদাতা • বালুরঘাট |
লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ধৃত এক ব্যাঙ্ক অফিসারের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দিপালী শ্রীবাস্তব সিংহ অভিযুক্ত শঙ্কর কারিকরকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন, গত সোমবার রাতে ফেরার শঙ্করবাবুকে বালুরঘাট থানার পুলিশ বারাসাতের নবপল্লি থেকে গ্রেফতার করে। পরদিন বারাসাতের আদালত থেকে তাকে ট্রানজিট রিমান্ডে বালুরঘাটে এনে আদালতে পেশ করা হয়। বালুরঘাট থানার আইসি মনোজ চক্রবর্তী জানান, বালুরঘাটের একটি রাষ্ট্রায়ত্ব ম্যানেজার পদে কর্মরত থাকার সময় শঙ্করবাবু গতবছরের ২৩ এপ্রিল এবং ১৬ অক্টোবর দু’দফায় ৪ লক্ষ ৬৯ হাজার ১২৭ টাকা ব্যাঙ্ক থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি ব্যাঙ্কের অন্য এক অফিসারের নজরে আসে। তার পরে অভিযোগ দায়ের করা হয়। বিভাগীয় তদন্তের পর গত ৩০ মার্চ তিনি চাকরি থেকে বরখাস্ত হন। তার পর থেকে তিনি আত্মগোপন করেছিলেন বলে অভিযোগ।
|
মনোনয়নে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
নিজস্ব সংবাদদাতা • মাথাভাঙা |
বুধবার মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দুটি গোষ্ঠীর গোলমালে উত্তেজনা ছড়াল মাথাভাঙায়। দলীয় সূত্রের খবর, এ দিন মহকুমা শাসকের দফতরে মনোনয়ন জমা দিতে যান তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীরা। দফতরের সামনে দুই গোষ্ঠীর তরফে প্রার্থী বদলের দাবি, পাল্টা দাবিকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। ফেরার সময় একে এপরকে লক্ষ করে তাঁরা ঢিল ছোড়েন বলে অভিযোগ। তৃণমূলের মাথাভাঙা ১ ব্লক সভাপতি মজিরুল হোসেন বলেন, “মনোনয়ন দেওয়ার পর শিববাড়ি এলাকায় আমাদের সমর্থকদের লক্ষ্যকরে নজরুল হকের অনুগামীরা ঢিল ছোঁড়েন।” তৃণমূলের কোচবিহার জেলা সম্পাদক নজরুল হক বলেন, “ঘটনার সময় ছিলাম না। জনতার সঙ্গে মজিরুল হোসেনের লোকজনের গোলমাল হয় শুনেছি।” বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন অবশ্য বলেন, “একসঙ্গে প্রচুর সমর্থক মহকুমা শাসকের দফতরে ঢুকতে চাইলে পুলিশ বাঁধা দিলে উত্তেজনা হয়।”
|
মারধরের অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
রাস্তা তৈরি নিয়ে গোলমালে তৃণমূলের এক পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী ও দুই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠল সিপিএমের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ইংরেজবাজার নিত্যানন্দপুরে ঘটনাটি ঘটেছে। জেলা পুলিশ সুপার কল্যাণ মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিন জনকে ধরতে তল্লাশি শুরু হয়েছে।” স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের পযর্টন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী বলেন, “সিপিএমের পায়ের তলা মাটি সরেছে। ভোটের মুখে নিবার্চন বিধি লঙ্ঘন করে সিপিএম কর্মীরা রাস্তার কাজ করছিলেন। বাধা দিতে গেলে আমাদের ৩ প্রার্থীকে বেধড়ক মারধর করা হয়।” সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র বলেন, “সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ঘটনা। কিন্তু এতে তৃণমূল রাজনীতির রং লাগাচ্ছে।”
|
বাড়ি ভাঙচুর, নালিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • বালুরঘাট |
সিটু নেতা এক বিড়ি শ্রমিকের বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বুধবার গঙ্গারামপুর থানার নয়াবাজারের গোপালপুর এলাকায়। পুলিশ জানায়, নিলয় চক্রবর্তী নামে ওই শ্রমিক নেতা এ দিন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে বাড়িতে হামলার অভিযোগ করেন। এসডিপিও স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।” তবে তৃণমূলের জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্র বলেন, “তৃণমূলের কেউ জড়িত নন। স্থানীয় বিবাদে গোলমাল হয় বলে শুনেছি।” |