মালবাজারে রক পাইথন
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
১৪ ফুট দীর্ঘ এবং ২৫ কেজি ওজনের একটি বিরাট আকৃতির রক পাইথন উদ্ধার করল বন দফতর। বৃহস্পতিবার ডুয়ার্সের বড়দিঘি বিটের ছাওয়াফুলি এলাকার একটি ছোট চা বাগানের শ্রমিকরা সেটি দেখতে পান। বাগানে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে বড়দিঘি বিটের বন কর্মীরা গিয়ে পাইথনটিকে উদ্ধার করে। মালবাজার বন্যপ্রানী স্কোয়াডের কর্মীরা পাইথনটি গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেন। জলপাইগুড়ি বন্যপ্রাণী ২ ডিএফও সুমিতা ঘটক জানান, পাইথনটি স্ত্রী। গরুমারার জঙ্গল থেকেই সম্ভবত সেটি ছাওয়াফুলিতে চলে এসেছিল।
|
বৃদ্ধার মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার |
হাতির হামলায় মারা গেলেন বৃদ্ধা। বৃহস্পতিবার কালিম্পং বন বিভাগের জলঢাকা রেঞ্জের কুমাই বনবস্তিতে। মৃতার নাম সোমারি ওঁরাও (৬৩)। একটি ভুট্টা খেত লাগোয়া এলাকায় তিনি মাশরুম সংগ্রহ করতে যান। বৃদ্ধা জলঢাকার কুমাই এর বাসিন্দা।
|
বন দফতরের আশঙ্কাই সত্যি হল। মানুষের ছোঁয়া লেগে যাওয়া চার মাসের হস্তিশাবককে ফিরিয়ে নিল না মা। বুধবার রাতে খুদে হাতিটিকে বিষ্ণুপুরের বাঁকাদহের জঙ্গলের গভীরে পৌঁছে দেন বনকর্মীরা। কিন্তু দু’টি হাতি দূর থেকে তাকে দেখে মুখ ফিরিয়ে জঙ্গলে ঢুকে যায়। মঙ্গলবার রাতে মা ও অন্য দুই হাতির সঙ্গে খুদে হাতিটি স্থানীয় ভালুকা গ্রামের ধান খেতে নেমেছিল। চাষিদের তাড়া খেয়ে বড়রা পালালেও, ধান খেতে ঘুমিয়ে থাকা খুদে হাতিটি ফিরতে পারেনি। জল ও খাবার খাওয়ানোর সময় খুদে হাতিটির গায়ে মানুষের ছোঁয়া লেগে যাওয়ায় দল তাকে ফিরিয়ে নেবে কি না সংশয় প্রকাশ করেছিলেন বনকর্মীরা। বৃহস্পতিবার ডিএফও (বিষ্ণুপুর) কুমার বিমল বলেন, “হস্তিশাবকটিকে বিষ্ণুপুরে বন দফতরের অফিস চত্বরে এনে আপাতত পরিচর্যা করা হচ্ছে। শীঘ্রই তাকে উত্তরবঙ্গের পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হবে।”
|