বেটিংয়ে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার কুন্দ্রার |
বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরণ। আইপিএলে স্পট ফিক্সিং নিয়ে তদন্ত যত এগোচ্ছে, একের পর এক ‘হাই প্রোফাইল’ নাম জড়িয়ে যাচ্ছে বেটিংয়ের সঙ্গে। এ বার যুক্ত হল রাজস্থান রয়্যালসের মালিক রাজ কুন্দ্রার নাম। লোধি রোডে দিল্লি পুলিশের স্পেশ্যাল সেলে এর আগে কুন্দ্রার বন্ধু ও বিজনেস পার্টনার উমেশ গোয়েনকা পুলিশের জেরার মুখে রাজ কুন্দ্রার যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করার পরই গত কাল প্রায় ৬ ঘণ্টার ‘ম্যারাথন’ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাজকে। পুলিশ সূত্রে খবর, জেরার মুখে তিনি বেটিংয়ে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেন। শুধু এই বছরই নয়, এর আগেও আইপিএলে তিনি বেটিং করেছেন।
অন্য দিকে, দিল্লি পুলিশ কমিশনার নীরজ কুমার জানিয়েছেন,
উমেশ গোয়েনকার মাধ্যমেই রাজ কুন্দ্রা বেটিং করতেন। এবং বেটিংয়ে বেশ কিছু টাকা লোকসানও হয়েছিল তাঁর। ইতিমধ্যে ১৬৪ ধারায় রাজসাক্ষী হিসেবে উমেশ গোয়েনকার জবানবন্দি ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে রেকর্ড করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে কুন্দ্রার পাসপোর্টও। এ মুহূর্তে তিনি মুম্বইতে থাকলেও সূত্রের খবর, বেটিংয়ের জন্য গ্রেফতারও হতে পারেন রাজ। দিল্লি পুলিশ আরও জানিয়েছে, আইপিএল ২০১৩-য় একটি ম্যাচে শিল্পা নিজেও বেটিং করেছিলেন, এমনটাই জেরার মুখে স্বীকার করেছেন উমেশ।
এ প্রসঙ্গে রাজের স্ত্রী অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি টুইটারে সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, অভিযোগ প্রমাণের আগেই তাঁর স্বামীকে দোষী সাব্যস্ত করছে সংবাদমাধ্যম। সঙ্গে এও মন্তব্য করেছেন যে, ‘এটা সহ্য করা হবে না’।
|
বিদ্যুত্ বিভ্রাটে পরিষেবা ব্যাহত শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে |
সকাল ১০টা থেকে বিদ্যুত্হীন ছিল শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতাল। তার জেরে পরিষেবা অনেকটাই ব্যাহত হয়েছিল। হাসপাতাল সূত্রে খবর, একটি সুইচ বক্স ট্রিপ করার জন্যই এই বিপত্তি। বিদ্যুত্ যোগাযোগ স্বাভাবিকই ছিল। ঘটনাস্থলে পিডব্লুডির আধিকারিকরা পৌঁছে দ্রুত মেরামতির কাজ শেষ করেন। প্রাথমিক ভাবে একটি ওটি ও ওপিডিতে আংশিক বিদ্যুত্ ফেরানো গেলেও বাকি হাসপাতাল ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন। প্রায় তিন ঘণ্টা বিদ্যুত্হীন থাকার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। |
ফের ট্রেনে ভাঙচুর, এ বার কোলাঘাটে |
হাওড়ার টিকিয়াপাড়ার পর এ বার পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে ডাউন খড়্গপুর-হাওড়া লোকালে ভাঙচুর চালালেন যাত্রীরা। লাইনের ধারে পড়ে থাকা পাথর ছুঁড়ে ‘তাণ্ডব’ চালানো হয় ট্রেনটিতে। যাত্রীদের অভিযোগ, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের থেকে অনেক দেরি করে ট্রেন যাতায়াত করার ফলে কাজ-কর্মে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার অভিযোগ জানিয়েও কোনও ফল হয়নি। তাই এই রাস্তা বাছলেন তাঁরা। এই ঘটনার জেরে দীর্ঘক্ষণ ট্রেনটি দাঁড়িয়ে থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রথমে রেল পুলিশ ব্যর্থ হয়। তখন কোলাঘাট থানায় খবর দেওয়া হলে সেখান থেকে বিশাল পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি সামলায়।
|