ওকলাহোমার এল রেনোর কাছে গাড়ি নিয়ে উর্ধ্বশ্বাসে ছুটছিলেন আবহবিজ্ঞানী টিম সামারাস। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বছর চব্বিশের ছেলে পল এবং সহকর্মী কার্ল ইয়ং। টর্নেডোর গতিপ্রকৃতি টিমের দীর্ঘদিনের চেনা। গত দু’দশক ধরে এ ভাবেই ধাওয়া করেছেন একের পর এক টর্নেডো। তবু গত শুক্রবার তিনি ধরতে পারেননি ঘূর্ণির মতিগতি। আর তাই নিমেষে ঢুকে পড়েন টর্নেডোর গতিপথে। ঝড়ের ফণা তাদের পথ থেকে তুলে নিয়ে ছুড়ে ফেলে কয়েকশো হাত দূরে। সেখানেই মারা যান বাবা-ছেলে দু’জনে। মৃত্যু হয়েছে কার্লেরও। এই প্রসঙ্গে এক আবহবিদ গ্রেগ ফোর্বস বলেছেন, “এক জন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞের এই পরিণতি দেখে শিক্ষা নেওয়া উচিত, এ ধরনের কাজ কতটা বিপজ্জনক।”
পুরনো খবর: ফের টর্নেডোর গ্রাসে ওকলাহোমা, মৃত পাঁচ
|
অসুস্থ মাকে দেখার জন্য পাকিস্তান ছাড়তে পারেন প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফ। একটি সূত্র অন্তত তা-ই জানাচ্ছে। ওই সূত্রের খবর অনুযায়ী, দুবাইয়ের এক হাসপাতালে সম্প্রতি ভর্তি হয়েছেন মুশারফের ৯৫ বছরের মা। তিনি গুরুতর অসুস্থ। তাই তাঁকে দেখতে যাওয়ার জন্য জামিনের আবেদন করতে পারেন মুশারফ। দেশে ফেরার পর থেকেই নিজের খামারবাড়িতে গৃহবন্দি মুশারফ। তা হলে কি মাকে দেখতে যাওয়ার নাম করে দেশ ছাড়তে চাইছেন প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট? পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রক এবং অভিবাসন দফতরও এই খবরের সত্যতা স্বীকার করেনি। তাদের বক্তব্য, একমাত্র সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছাড়া কোনও মতেই দেশ ছাড়তে পারেন না মুশারফ।
|
ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেল উত্তর-পূর্ব চিনের এক পোলট্রি কারখানা। গত এক দশকের মধ্যে সব চেয়ে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন কমপক্ষে ১১৯ জন। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৫৪ জনের আঘাত লাগার খবর মিলেছে। সোমবার সকালে জিলিন প্রদেশের বায়োইউয়ানফেং পোলট্রি কারখানায় তখন কাজ করছিলেন প্রায় ৩০০ কর্মী। সকাল ৬টা নাগাদ বিকট বিস্ফোরণের আওয়াজে চমকে ওঠেন আশপাশের বাসিন্দারা। আগুন ধরে যায় কারখানার একটি অংশে। আরও বিস্ফোরণের আশঙ্কায় ওই এলাকা খালি করে দেয় পুলিশ। দমকলের বিশাল বাহিনী দীর্ঘ ক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। |