ছবি: ওল্ড পার্টনার
দেশ: দক্ষিণ কোরিয়া
পরিচালক: লি চুঙ্-রিওল
সাল: ২০০৮
এক যে ছিল বুড়ো। থুত্থুড়ে। তার ছিল এক বুড়ি বউ। খুনখুনে। বুড়ো-বুড়ির সাকিন দক্ষিণ কোরিয়া। গ্রাম, হানুল-রি। বঙ্হুয়া কাউন্টি। উত্তর গিয়ংসাং প্রদেশ। পাহাড়ের কোলে, মেঘ আর কুয়াশায়, বৃষ্টি আর রোদ্দুরে মাখামাখি রূপকথার মতোই রূপসি সেই গ্রাম। আর সেই গ্রামের এক ধারে যেন উপকথার পাতা থেকে উঠে আসা বুড়োবুড়ির আশ্চর্য ঘরকন্না। ওই বুড়ো আর বুড়ি, চোই উন্-গান আর লি সাম্-সুনের রোজকার বেঁচে থাকা নিয়েই একটা তথ্যচিত্র তৈরি করার কথা ভেবেছিলেন পরিচালক লি চুঙ্-রিওল। কিন্তু ছবিটা বানাতে গিয়ে দেখা গেল বুড়ি লি যেন ক্রমশই এই জীবন-কাহিনির পার্শ্বচরিত্র হয়ে যাচ্ছে! বড়জোর একটা তিনকোণা সম্পর্কের উপেক্ষিত তৃতীয় বাহু! কিন্তু প্রথম দুটো বাহু তা হলে আর কে কে? একটা তো অবশ্যই বুড়ো চোই উন্-গান। আর এক জন?
এই যে ওই ‘আর এক জন’। বুড়ো চোই-এর সঙ্গে তার পরম, গভীর ‘প্রাণের সম্পর্ক’ নিয়েই লি-র ৭৮ মিনিটের তথ্যচিত্র ‘ওল্ড পার্টনার’। বুড়ি লি সাম্-সুন সবচেয়ে কাছ থেকে সেই সম্পর্কটাকে গড়ে উঠতে আর ঘন হতে দেখেছে। তাই বুড়িই এই ছবির সূত্রধর, কথক। বুড়ির চোখের সামনেই তো ওই ‘আর এক জন’ তাদের গোয়ালে এসেছে এবং চল্লিশ বছর ধরে তাদের সংসারের সমস্ত সুখ-দুঃখের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে। ওই প্রাণীটাই চল্লিশ বছর ধরে তাদের জোয়াল বয়েছে, তাদের খাইয়েছে, পরিয়েছে, তাদের ন’টি সন্তানের লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছে। তবে তথ্যচিত্রটির একেবারে প্রথম দৃশ্যে লি আর চোই যখন এক পাহাড়ি মন্দিরের পাথুরে সিঁড়ি বেয়ে, শরীরটাকে কোনও রকমে টেনে টেনে উঠছে, তখনই তাদের কথাবার্তায় আমরা জেনে যাই, গরুটা মারা গিয়েছে। আর এখান থেকেই ফিচার-ছবির ঢঙেই লি-র তথ্যচিত্রটি ফ্ল্যাশব্যাক-এ পিছিয়ে যায় দুটো বছর।
আশি পেরোনো বুড়ো তখন রোজ সকালে চল্লিশ পেরোনো গরুটাকে দু-চাকার গাড়িটায় জুতে ট্যাঙোস ট্যাঙোস করে খেত-এ যায়। সেখানে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে, থকথকে কাদায় পা ডুবিয়ে যেন এক আদিমানব, তার আদিম পশুটাকে সঙ্গী করে, প্রাচীনা পৃথিবীর বুক এফোঁড়-ওফোঁড় করে তার প্রাণের মাঝে সুধা খোঁজে। বুড়োর খেতের চার পাশে তখন ঘটঘট তড়পে বেড়ায় ট্রাক্টর! আরও কত কী আধুনিক চাষের প্রযুক্তি! সে সবের দৌলতেই বিঘে বিঘে খেতের ফসলে ফটফটিয়ে ছড়িয়ে যায় পোকা-মারা বিষ কীটনাশক! অথচ বুড়ো তার খেতে জীবনে কোনও দিন ওষুধ ছেটায়নি। সে জন্য তার খেতের অনেক ফসল পোকা লেগে নষ্ট হয়েছে। ফসল বাঁচাতে বুড়ো, বুড়ি আর পোষা গরুটাকে দু’গুণ বেশি খাটতে হয়েছে। বাঁকা পিঠ, নুয়ে পড়া মাজা আরও নুইয়ে, খেতের হাঁটুভর্তি জলকাদায় দাঁড়িয়ে, ফসলের শরীর থেকে পোকা-লাগা পাতাগুলো যত্নে সরাতে সরাতে বুড়ি জিজ্ঞেস করে অ্যাই বুড়ো, সব্বাই দেয়, তুমি খেতে পোকা-মারা ওষুধ দাও না কেন? এমনিতে লি-র অনর্গল বকবকানির কোনও উত্তরই দেয় না চোই। তবে এই ঘ্যানঘ্যান শুনে বুড়ো বেশ ঝাঁঝিয়ে ওঠে: বিষ দিলে আমার গরু মরে যাবে না? ওই ঘাস-পাতা খেয়ে অন্য গরুগুলোর পেটের বাচ্চাও মরে যাবে। বুড়ি বকেই চলে, গরুটাকেও নিজের দলে টানতে চায়, তুই আর আমি দুজনেই একটা ভুল লোকের হাতে পড়েছিলাম রে! তাই খাটতে খাটতে আমাদের হাড়মাস কালি হল! বুড়োটা খেতে মেশিনও আনবে না, ওষুধও দেবে না, শুধু আমাদের দিয়ে খাটাবে! বুড়োর খেতের ধারে তখন সবুজ ব্যাং লাফায়, খেতের জলে খলবল করে কচ্ছপের ছানা! পায়ে অসহ্য ব্যথা নিয়েও বুড়ো প্রায় হামাগুড়ি দিয়ে ছিঁড়ে আনে হলুদ ফুলওয়ালা বুনো ঘাস। গরুটা যে ওটা খেতে ভালবাসে! গরু তৃপ্তির সঙ্গে সেই ঘাস চিবোয়। আর তার হাড়-জিরজিরে গায়ে বুড়ো পরম মমতায় বুলিয়ে দেয় শিরা-ওঠা হাত।
তথ্যচিত্র জুড়ে বুড়ো আর তার পোষা গরুটাকে নিয়ে প্রায় কাহিনি-ছবির মতোই অনেক চোখ-ছলছল চাপা আবেগ-নাটক তৈরি হয়েছে। সেই সরল নাটকের টানেই হয়তো ‘ওল্ড পার্টনার’ দক্ষিণ কোরিয়ার সিনেমা হলে অন্য ফিচার-ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলেছে। কিন্তু আপাত-সরল আবেগটুকু পেরিয়ে পরিচালক আসলে তো প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সেই চিরকেলে লৌকিক সম্পর্কটাই খুঁজতে চেয়েছেন। ছবিতে তাই ফ্রেম-জোড়া সবুজ খেত দমকা হাওয়ায় দোল খায়! ক্লোজ-আপে ঘুমন্ত চোই-এর আঙুলের ডগায়, নখের ভেতর ঘন, পুরু হয়ে জমে থাকে মাটি। তার খেতের মাটি। আসলে এক টুকরো প্রকৃতি। বুড়োর বেঁচে থাকার রসদ।


রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। জানানো হয়েছে এটি সামনের অধিবেশনেই পাস করিয়ে নেবার চেষ্টা করা হবে। খসড়া বিলটি এই রকম এ বার থেকে কোনও বিক্ষোভ মিছিল বা আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য পুলিশ আর কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার করবে না। পরিবর্তে ‘হাসানে গ্যাস’ ব্যবহার করবে। কারণ, মানুষকে অকারণ কাঁদাতে চান না এই সরকার। কাঁদানে গ্যাসের যন্ত্রণাও তাঁরা অভিজ্ঞতা দিয়ে অনুভব করেছেন। তাই সব মিলিয়ে, সম্পূর্ণ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই এই সিদ্ধান্ত বলে দাবি। এই প্রসঙ্গে এক মন্ত্রীর ব্যাখ্যা, ‘এই টিভি নেট-এর যুগে সবই লাইভ। এ বার থেকে মানুষ দেখবে, রগের শিরা ফুলিয়ে আসা মিছিলকারীরা হাসানে গ্যাস খেয়ে হঠাৎই হেসে কুটোপাটি যাচ্ছে। এতে লোকে সেই আন্দোলনকে হাস্যকর ভাবতে বাধ্য হবে!’ সমাজ-বিশ্লেষকরা বলেছেন, হাসানে গ্যাসের আমদানি হলে, লাফিং ক্লাবগুলোয় মানুষকে আর কষ্ট করে যেতে হবে না। নিয়মিত আন্দোলন করেই শরীর ও মনের স্বাস্থ্য রক্ষা করা যাবে। কিছু বিপ্লবী সংগঠন ইতিমধ্যেই ‘মরে যাব তবু কিছুতে হাসব না’ মুখ-টেপা ব্যায়াম অনুশীলন চালু করেছে। বিলে, পরের ধাপে গুলি চালানোর আগে ‘মদ কামান’ ব্যবহারের কথা ভাবা হয়েছে। সরকারের যুক্তি, জলের সঙ্গে অল্প ‘বাংলা’ মিশিয়ে দিলে দুর্গন্ধ হেতু লোকে ওই তোড় ‘ফেস’ করতে চাইবে না। তার পরেও যাঁরা কামানের সামনে দাঁড়াবেন, সাধারণ দর্শক বুঝে যাবেন, তাঁরা বেহেড মাতাল ছাড়া কিচ্ছু নন! কিছু ক্ষণের মধ্যেই স্লোগান জড়িয়ে যাবে এবং জঙ্গি মেজাজের জায়গায় দিলখোলা গান ও সাদর আহ্বান এসে জুড়ে বসবে। বিরোধী নেতারা এই সিদ্ধান্তকে ধিক্কার জানিয়ে বর্তমান সরকারকে ‘লোক হাসানে’ বলে কটাক্ষ করেছেন! তবে, সাধারণ মানুষ মদ কামান নিয়ে মৃদু আপত্তি জানালেও (মাতালরা বিনা পয়সায় রোজ নেশা করতে পারবে!) বাকি দুটি সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

দশটা
দুঃসাহসিক কাজ


পুলিশ কমিশনারের
মেয়েকে নিয়ে ইলোপ করুন।

আমেরিকার রাস্তায়
টেররিজ্ম-এর সহজ পাঠ বিক্রি করুন।

বাথটবে
বাচ্চা হাঙর পুষুন।


প্রেজেন্টেশন-এর সময় বসের পিছনে ল্যাজ লাগান।


নাইট ক্লাবে ধুতি-পাঞ্জাবি
পরে বেদম নাচুন।

বেহালায় গিয়ে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
নামে এন্তার গালাগাল দিন।


ছিপ নিয়ে
তিমি শিকার করতে যান।


গভীর রাতে বস্তা কাঁধে
নেড়িদের সামনে আস্তে আস্তে হাঁটুন।

বউকে ফোন করে বলুন,
‘সোনাগাছিতে আছি। ফিরতে একটু রাত হবে।’

১০

একটামাত্র দেশলাই কাঠি হাতে ড্রাগনের সঙ্গে লড়াই করতে যান।

• রাজনীতি ও ধর্মবিশ্বাসের মন-কষাকষির ঘোলা জলে খাবি খাচ্ছে কর্নাটকের মাছ। মুখ্যমন্ত্রী সীড্ডারামাইয়া মৎস্য দফতরের মন্ত্রী করেছেন অভয় চন্দ্র জৈন-কে, তিনি রাজ্যের উপকূল অঞ্চলের বাসিন্দা, কাজেও দড়, তাঁর হাতেই রাজ্যের মৎস্য সম্পদের প্রচার-প্রসার সুরক্ষিত, এ আশায়। কিন্তু এক হপ্তা না যেতেই মন্ত্রীর অনুরোধ, তাঁকে অন্য দফতর দেওয়া হোক। কারণ, তিনি জৈন ধর্মাবলম্বী, যে ধর্মে একটা পিঁপড়েকেও জ্ঞানত মারা মহাপাপ, সেখানে তিনি মৎস্যমন্ত্রী হয়ে মানুষ যাতে আরও বেশি করে মাছ খান ও খাওয়ান তা তদারকি করবেন, জেনে ধর্মগুরুরা রাম চটেছেন। জননেতা হয়ে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করলে যাচ্ছেতাই কেলো, কিন্তু দফতর বদলের আর্জি পত্রপাঠ নাকচ করে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কার্যক্ষেত্রে ধর্ম নয়, যোগ্যতাই শেষ কথা। রাজ্যের মানুষ যাতে মাছে-ভাতে থাকেন তা দেখভালের দায়িত্ব যোগ্যতম লোককেই দেওয়া হয়েছে, সেখানে ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাসকে তোল্লাই দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। লোকে বলছে, যে মুখ্যমন্ত্রী অজ্ঞেয়বাদী, রাজ্যের মাথা হিসেবে শপথ নেন ঈশ্বর নয় বরং সত্যের নামে, তাঁর সামনে যে ধর্মের ট্যাঁ-ফো চলবে না, জানা কথাই। মন্ত্রীও মেনে নিয়েছেন। মাছেদের একমাত্র সান্ত্বনা: রক্ষক মাত্রেই ভক্ষক, এ অমোঘ নীতির একটি ব্যতিক্রম তো পাওয়া গেল!

• নিরামিষাশীদের জন্য সুখবর: মার্কিন সংস্থা হ্যাম্পটন ক্রিক ফুড্স বাজারে আনছেন ভেষজ ডিম। ‘সোনার পাথরবাটি’ তবু শোনা যায়, এই ‘নিরামিষ ডিম’ দুর্দান্ত প্যারাডক্স-টি কী? আদতে গাছগাছড়া-জাত এটাসেটামিক্স, খেতে মুরগির ডিমের থেকেও নাকি সুস্বাদু। পুষ্টিগুণেও আপস নয়, ল্যাবে রীতিমত ব্যবচ্ছেদ করে বেরিয়েছে ডিমের প্রোটিন-কনটেন্ট, হরেক যৌগের মলিকুলার ওয়েট-সহ লক্ষ খুঁটিনাটি, তার পর একদম সমান-পরিমাণ জিনিস নেওয়া হয়েছে এ-ও-সে গাছ থেকে। ভেষজ ডিমের মাফিন খেয়ে বিল গেট্স আপ্লুত, অ্যাড দাপাচ্ছে মিডিয়ায়। এমনিতে বিশ্বে কোটি কোটি ডিমের জোগান নিশ্চিত করতে মুরগিদের যা খাই-খরচা, তাতে খাওয়ানো যায় ১.৩ বিলিয়ন বুভুক্ষু মানুষকে। হাঁসমুরগি জায়গাও নেয় গাদা, ছড়ায় পরিবেশ-শত্রু গ্রিনহাউস গ্যাসও। ভেষজ ডিম সেখানে মুশকিল-আসান। শুধু দেখার, সাধারণ মানুষ এই ভেজ আন্ডা-ফান্ডা নেন কি না। বিজ্ঞান গেছো ডিমে আসলি ডিমের স্বাদ আনলেও তাতে এনজয়মেন্টরূপী ঝালনুন তারিয়ে তারিয়ে খাওয়ার মানস-উপকরণ থাকবে কি? না কি ‘তামাকুহীন বিড়ি’-র মতো, দ্রব্য-লিস্টিতে এও আর একখান পলিটিকালি কারেক্ট ও মিনমিনে সংযোজন?
আমি না থাকলেই মাজা টনটন
আমি না থাকলেই চিনি তেতো, দই টক
কঁহা সে আয়া, ম্যায় হুঁ ডন
কঁহা সে আয়া, ম্যায় হুঁ বৈঠক

• ব্যায়াম হচ্ছে গাধামো। যদি স্বাস্থ্যবান হও, ব্যায়ামে তোমার দরকার নেই। যদি দুর্বল হও, ব্যায়াম তোমার পক্ষে অনুচিত।
হেনরি ফোর্ড

• আমি বিশ্বাস করি, প্রত্যেক মানুষের নির্দিষ্ট-সংখ্যক বরাদ্দ হৃৎস্পন্দন আছে। ব্যায়াম করে আমি খামকা তাড়াতাড়ি সেগুলো শেষ করব কেন?
নিল আর্মস্ট্রং

• প্রেম ছাড়া যৌনতা এক রকমের ব্যায়াম ছাড়া কিছুই নয়।
রবার্ট এ. হাইনলাইন

• যখনই ব্যায়াম করতে ইচ্ছে হয়, আমি শুয়ে থাকি— যত ক্ষণ না ইচ্ছেটা চলে যাচ্ছে।
পল টেরি

কেউ বলেছেন, যে মনে করছে আজ তার ব্যায়াম করার সময় নেই, কাল তার রুগ্ন হয়ে শুয়ে থাকার জন্য সময় দিতে হবে। কেউ আবার সকালে ব্যায়াম করে নেন, যাতে সন্ধেয় শরীরের ওপর খুব অত্যাচার চালাতে পারেন, তেড়ে মদ ও কাবাব। কেউ বলেছেন, ব্যায়ামের একমাত্র সার্থকতা: ফেসবুকে লিখতে পারা ‘জিম যাচ্ছি।’ কেউ রেগে কাঁই, পুশ-আপ দিতে গিয়ে প্রায়ই গুলিয়ে যায়, ক’টা হল। ফের গোড়া থেকে শুরু। দশটা করতে গিয়ে ১৩৩টায় শেষ। কারও রাগ: জিমগুলোয় ঢাউস আয়না কেন? জানিই তো আমি বেঢপ, তাই তো নাম লিখিয়েছি!

• প্রঃ ব্যায়াম কারা করে?
গর্গরেফ: সকালে উঠেই যাদের প্রতিজ্ঞা, মাথাটাকে কিছুতেই খাটতে দেব না। অন্য সব কিছুকে প্রাণপণ খাটিয়ে ওটাকে হা-ক্লান্ত করে ছাড়ব।
প্রঃ সাঁতার কেমন ব্যায়াম?
গর্গরেফ: তিমি দেখলেই মালুম।
প্রঃ যোগাসন তো দারুণ কাজে দেয়!
গর্গরেফ: গোটা রাত শবাসনের পর বাঙালির চেহারা দেখুন।






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.