|
|
|
|
স্বামীজির আদর্শেই সাফল্য অভীকের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
বাবা শিক্ষক। ছেলেরও ইচ্ছে পড়ানোর। প্রযুক্তিবিদ্যার কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতে চায় মাধ্যমিকে রাজ্যের
|
অভীক পাট্লা।
নিজস্ব চিত্র।
|
সম্ভাব্য অষ্টম স্থানাধিকারী অভীক পাট্লা। হলদিয়ার সুতাহাটা রামপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম শিক্ষায়তনের ছাত্র অভীকের প্রাপ্ত নম্বর ৬৭৩। সোমবার সকালে টিভিতে ছেলের নাম দেখেই উচ্ছ্বসিত অভীকের পরিবার, শিক্ষক, পড়শিরা। অভীকের বাবা শুকদেববাবু গেঁওখালি হাইস্কুলের রসায়নের শিক্ষক। আদতে মঠ চণ্ডীপুরের বাসিন্দা শুকদেববাবু রামপুরে মিশনের পাশেই একটি ভাড়া বাড়িতে থাকেন। সে ভাবে গৃহশিক্ষক ছিল না। স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক দিব্যেন্দু দে ছোটবেলা থেকেই পড়াতেন। বাকি বিষয় বাবার কাছে। ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা পড়ে বাংলায় ৯০, ইংরাজিতে ৯৩, অঙ্কে ১০০, পদার্থবিদ্যায় ১০০, জীববিজ্ঞানে ৯৯, ইতিহাসে ৯৩, ভূগোলে ৯৮, ঐচ্ছিক পদার্থবিদ্যায় ৯৩ পেয়েছে অভীক। অভীকের কথায়, “ইংরেজি, ইতিহাসে একটু নম্বর কমেছে। বাবা, মাকে খুশি করতে পেরে আমি খুশি।” মা মৌসুমীদেবী জানান, ছেলের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ইচ্ছে। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়ানোর কথাই ভাবছে অভীক। মিশন আশ্রম শিক্ষায়তনের মহারাজ স্বামী শুদ্ধাত্মানন্দ বলেন, “আমাদের ছাত্রেরা স্বামীজির নিষ্ঠায় বিশ্বাস করে বলেই এই সাফল্য। স্বামীজির আদর্শে বিশ্বাসী অভীকও জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবে।” |
|
|
|
|
|